শনিবার ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫


ছবি প্রতীকী

করোনা ভাইরাসের নয়া উপরূপ ক্রমশ চিন্তার ভাঁজ ফেলছে। তার দাপটে চিনের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। যদিও এমসের প্রাক্তন ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া জানিয়েছেন, চিনের মতো ভারতকে এরকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবে না। তাঁর দাবি, ভারতের অধিকাংশ মানুষের শরীরে কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াই করবার জন্য মিশ্র প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছে। তাই দেশে দু’বছর আগের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি হবে না।
চিনে কয়েক লক্ষ কোভিডে আক্রান্ত হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এই তথ্য প্রকাশ্যে আসার পর আমজনতার মধ্যে এ নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারও বিষয়টিকে একেবারেই হালকা ভাবে নিচ্ছে না। তাই শনিবারই চিন, সিঙ্গাপুর, জাপান, তাইল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আসা যাত্রীদের আরটি-পিসিআর পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এমনও শোনা যাচ্ছে, আন্তর্জাতিক উড়ান বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে।
আরও পড়ুন:

সিরিয়ালের সেটে অভিনেত্রীর ঝুলন্ত দেহ! বছর কুড়ির তুনিশা আত্মহত্যা করেছেন?

বড়দিনের আগে কলকাতার পারদ ঊর্ধ্বমুখী, আরও তাপমাত্রা বৃদ্ধির পূর্বাভাস হাওয়া দফতরের

যদিও এমসের প্রাক্তন অধিকর্তা জানিয়েছেন, এখনই আন্তর্জাতিক উড়ান পরিষেবা বন্ধের দরকার নেই। তাঁর কথায়, দু’বছর আগেও উড়ান বন্ধ করেও সংক্রমণ রোখা যায়নি। তিনি জানিয়েছে, ভারতীয়দের শরীরে কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াই চালাবার জন্য প্রয়োজনীয় স্বাভাবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছে। এই প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছে মূলত ভ্যাকসিন এবং ভাইরাসের সংস্পর্শে থাকার জন্যই।
আরও পড়ুন:

ইংলিশ টিংলিশ: জানেন কি ‘night owl’ বা ‘early bird’ কাকে বলে? কিংবা তিনতলাকে কেন ‘second floor’ বলে?

দশভুজা: তিনিই সারস্বত সাধনার প্রতিরূপা সত্যিকারের দশভুজা

গুলেরিয়ার কথায়, ”যেহেতু অধিকাংশ ভারতবাসীরই টীকাকরণ হয়েছে, নতুন করে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হবে না। তাছাড়া বিএফ৭-এর মতো ওমিক্রন ভাইরাসের একাধিক উপরূপ ভারতে সক্রিয় থাকলেও, হাসপাতালে কাউকেই ভর্তি করতে হয়নি।

Skip to content