ছবি প্রতীকী
মুম্বইয়ে করোনা নিয়ে নতুন করে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। হাসপাতালে করোনা রোগী ভর্তির সংখ্যা অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। পরিস্থিতি ক্রমশ এমন জায়গায় পৌঁছচ্ছে যে মহারাষ্ট্র সরকার ফের লক ডাউনের মতো সিদ্ধান্তের কথাও ভবিষ্যতে বিবেচনা করতে পারে। বিষয়ের গুরুত্ব বুঝে সরকার এই মুহূর্তে রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সোমবার বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন বা বিএমসি-র হাতে একটি রিপোর্ট এসে পৌঁছেছে। সেই রিপোর্ট রাজ্য সরকারের উদ্বেগ অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, করোনা রোগী ভর্তির হার গত এক মাসে মুম্বইয়ের হাসপাতালগুলিতে বেশ বেড়েছে। গতকাল সোমবার মুম্বইয়ের বিভিন্ন হাসপাতালে ২০ জন
ভর্তি হয়েছেন। এপ্রিল মাসে ভরতি হয়েছিলেন ৬৫ জন। আর মে মাসে সোমবার পর্যন্ত হাস্পাতেলে ভর্তি হয়েছেন ২১৫ জন। দু’ মাসের হিসেব করলে প্রায় ২৩১ শতাংশ বৃদ্ধি হার! প্রতি ১০ জনের মধ্যে আটজনের বয়স ৬০-এর বেশি এবং প্রত্যেকের কম করে দু’টি করে কোমরবিডিটি রয়েছে বলে জানিয়েছে বিএমসি।
উল্লেখ্য, মহারাষ্ট্রে মঙ্গলবার দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা ছিল ৪৩১ জন। মুম্বইয়ের দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা গত কয়েক মাসের এই প্রথমবার ৪০০-এর গণ্ডি পেরল। এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি মহারাষ্ট্র সরকারেরর মন্ত্রী আসলাম শেইখ জানিয়েছিলেন, দৈনিক সংক্রমণ কমবেশি হাজারখানেক ছুঁলে সরকার লক ডাউনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
সোমবার বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন বা বিএমসি-র হাতে একটি রিপোর্ট এসে পৌঁছেছে। সেই রিপোর্ট রাজ্য সরকারের উদ্বেগ অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, করোনা রোগী ভর্তির হার গত এক মাসে মুম্বইয়ের হাসপাতালগুলিতে বেশ বেড়েছে। গতকাল সোমবার মুম্বইয়ের বিভিন্ন হাসপাতালে ২০ জন
ভর্তি হয়েছেন। এপ্রিল মাসে ভরতি হয়েছিলেন ৬৫ জন। আর মে মাসে সোমবার পর্যন্ত হাস্পাতেলে ভর্তি হয়েছেন ২১৫ জন। দু’ মাসের হিসেব করলে প্রায় ২৩১ শতাংশ বৃদ্ধি হার! প্রতি ১০ জনের মধ্যে আটজনের বয়স ৬০-এর বেশি এবং প্রত্যেকের কম করে দু’টি করে কোমরবিডিটি রয়েছে বলে জানিয়েছে বিএমসি।
উল্লেখ্য, মহারাষ্ট্রে মঙ্গলবার দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা ছিল ৪৩১ জন। মুম্বইয়ের দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা গত কয়েক মাসের এই প্রথমবার ৪০০-এর গণ্ডি পেরল। এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি মহারাষ্ট্র সরকারেরর মন্ত্রী আসলাম শেইখ জানিয়েছিলেন, দৈনিক সংক্রমণ কমবেশি হাজারখানেক ছুঁলে সরকার লক ডাউনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে।