ছবি প্রতীকী
বিমা সংস্থাগুলি চুক্তি নবীকরণের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে কিস্তির টাকা বাড়ানোর কথা বলছে রাজ্য সরকারকে। তাদের যুক্তি রাজ্য সরকারের দুয়ারে সরকার কর্মসূচির মাধ্যমে বিমা সংস্থাগুলিতে ‘ক্লেম’-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে। পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতালে রোগীর চিকিৎসার টাকা মেটাতেও দীর্ঘ সময় লাগছে।
বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকারও স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে কিছু বদল আনার কথা ভাবছে। রাজ্যও আর এই প্রকল্পে বিমা সংস্থার কিস্তির বিশাল অঙ্কের টাকা মেটাতে চাইছে না। রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এই প্রকল্প থেকে বিমা সংস্থাকে বাদ দেওয়ার। নতুন ভাবনা অনুযায়ী, স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে শুধু ‘অ্যাশিয়োরেন্স মোড’ থাকবে, ‘ইনশিয়োরেন্স মোড’। এর ফলে সরকার রোগীর চিকিৎসা বাবদ টাকা সরাসরি হাসপাতালগুলিকে পাঠিয়ে দেবে। এখনও পর্যন্ত ইনশিয়োরেন্স এবং অ্যাশিয়োরেন্স — এই দু’টি পদ্ধতিতে টাকা মেটানো হয়।
স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমের কথায়, সরকার স্বাস্থ্যসাথীতে প্রকল্পে ইনশিয়োরেন্স মোড তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে স্বাস্থ্যসাথীতে কোনও বিমা সংস্থা থাকবে না। প্রয়োজনীয় টাকা সরকার সরাসরি মেটাবে। এতে বেসরকারি হাসপাতালের প্রাপ্য টাকাও দীর্ঘদিন আটকে থাকবে না। খুব তাড়াতাড়ি এই ব্যবস্থা চালু হতে চলেছে।
বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকারও স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে কিছু বদল আনার কথা ভাবছে। রাজ্যও আর এই প্রকল্পে বিমা সংস্থার কিস্তির বিশাল অঙ্কের টাকা মেটাতে চাইছে না। রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এই প্রকল্প থেকে বিমা সংস্থাকে বাদ দেওয়ার। নতুন ভাবনা অনুযায়ী, স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে শুধু ‘অ্যাশিয়োরেন্স মোড’ থাকবে, ‘ইনশিয়োরেন্স মোড’। এর ফলে সরকার রোগীর চিকিৎসা বাবদ টাকা সরাসরি হাসপাতালগুলিকে পাঠিয়ে দেবে। এখনও পর্যন্ত ইনশিয়োরেন্স এবং অ্যাশিয়োরেন্স — এই দু’টি পদ্ধতিতে টাকা মেটানো হয়।
স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমের কথায়, সরকার স্বাস্থ্যসাথীতে প্রকল্পে ইনশিয়োরেন্স মোড তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে স্বাস্থ্যসাথীতে কোনও বিমা সংস্থা থাকবে না। প্রয়োজনীয় টাকা সরকার সরাসরি মেটাবে। এতে বেসরকারি হাসপাতালের প্রাপ্য টাকাও দীর্ঘদিন আটকে থাকবে না। খুব তাড়াতাড়ি এই ব্যবস্থা চালু হতে চলেছে।