ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
আমাদের অনেকেরই প্রেগনেন্সির সময় একেক রকমের একটা সমস্যা দেখা যায়৷ কারও পায়ে ব্যথা, কারও কোমরে ব্যথা তো কারও হাঁটার সময় ব্যথা, হয়তো কারও শুয়ে পাশ ফিরতে। এখন প্রেগনেন্সির সময় আমাদেরকে কীভাবে থাকলে এই ব্যথাগুলো থেকে আরাম পাওয়া যাবে বা ব্যথাগুলো যাতে না হয় সেই বিষয় নিয়ে আমরা আলোচনা করব।
আসলে প্রেগনেন্সির সময় আমাদের মেয়েদের শরীরে অনেক চেঞ্জ হয়। বডি ওয়েট চেঞ্জ হয়, পেটটা সামনের দিকে আসার জন্য আমাদের স্পাইন-এর কার্ভেচার কিছুটা চেঞ্জ হয়৷ তাই কোমরে খুব প্রেশার পড়ে৷ এছাড়াও সামনের কিছু লিগামেন্টে টান পড়ে তাই কুঁচকিতে একটা ব্যথা হয়৷ পায়ের ওপর প্রেশার পড়ে পায়ে ব্যথা হয়, পাও ফুলে যায়৷ সব মিলিয়ে প্রথম তিন মাস ব্যথা না হলেও তার পর থেকে আস্তে আস্তে কারও না কারও কিছু না কিছু জায়গায় ব্যথা হয়৷ এখন ব্যথা হলে ডক্টর কোনও ওষুধ দেয় না কারণ কোনও পেইন কিলার প্রেগনেন্সিতে ক্ষতি করতে পারে৷ সেই কারণে কিছু পদ্ধতি বা কিছু লাইফস্টাইল আমরা যদি একটু চেঞ্জ করি প্রেগনেন্সির সময় তাহলে আমরাই ব্যথাগুলো ইগনোর করতে পারব। আমি প্রথমে কিছু এক্সারসাইজের কথা বলব৷ সাধারণ এক্সারসাইজ যেগুলোতে প্রেগনেন্সিতে কোনও ক্ষতি আনবে না। শুধু হাতের বা পায়ের নর্মাল স্ট্রেচিং এক্সারসাইজ এগুলো, যেগুলো হাতের পায়ের পেশিগুলোতে ব্লাড সার্কুলেশন প্রপার করবে৷ এছাড়াও একটা সাধারণ ব্যাপার হল আপনারা যে এক্সারসাইজগুলো করলে কোনওরকম প্রেশার পড়বে না সেই এক্সারসাইজগুলো কিন্তু করতে পারেন৷
মনে রাখতে হবে জাম্পিং জগিং বা লাফানো জাতীয় যেকোনও এক্সারসাইজ করা যাবে না৷ আমরা অনেকেই দেখেছি যে অনেক সিনেমা আর্টিস্ট অনেক কঠিন কঠিন যোগা করেন সেটা ডিপেন্ড করে তাদের বডি স্ট্রাকচার বা কতটা স্ট্রং সেগুলোর ওপরে৷ আপনারা ভুল করেও সেগুলো ট্রাই করবেন না কোনও রকম পরামর্শ ছাড়া। কিছু জেনারেল এক্সারসাইজের কথা বলছি, যেগুলো অনায়াসেই করা যায় এবং দেখবেন অনেকটা এই ব্যথাগুলো থেকে নিজেদের আলাদা করা যায়৷ এই যেমন ধরুন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পা দোলানো এক পায়ে দাঁড়ানো আপনার বডি স্ট্রেচিং সোল্ডার স্ট্রেন্থেনিং এক্সারসাইজ খুবই দরকারি৷ কারণ বেবি হওয়ার পরে বেবিকে কোলে নিয়ে খাওয়াতে খাওয়াতে অনেকেরই কাঁধে ব্যথা হয়৷ তাই প্রেগনেন্সির সময় থেকে যদি শোল্ডারের এক্সারসাইজগুলো করা যায় ব্যথাটা আসবে না৷ এ ছাড়াও কিছু জিনিস মাথায় রাখতে হবে যেগুলো লাইফ স্টাইল চেঞ্জ৷ শোয়ার সময় দুটো পায়ের মাঝখানে বালিশ দিয়ে শোয়া৷ এটাতে পায়ের পেশিগুলো একটা লেভেলে থাকে, পায়ের পেশিতে টান পড়তে দেয় না৷ ওঠার সময় পাশ ফিরে ওঠা, বেশিরভাগ সময় পাশ ফিরে শোওয়া এক জায়গায় অনেকক্ষণ বসে না থাকা অনেকক্ষণ একসঙ্গে দাঁড়িয়ে না থাকা এগুলো মাথায় রাখতে হবে৷ অনেকক্ষণ একসঙ্গে একইরকমভাবে থাকলে সে ক্ষেত্রে পেশিগুলোতে খুব জোর পড়ে৷ তাই একইরকমভাবে অনেকক্ষণ থাকবেন না। অন্য কিছু স্টেবিলিটি এক্সারসাইজ করতে পারেন কিন্তু সেটা পরামর্শ নিয়ে করাটাই বেটার, নিজেরা করতে গেলে কোনটা করবেন সেই বোঝাটা আদৌ আপনার শরীরের জন্য ঠিক হবে কি না সেটা জানা ইম্পরট্যান্ট৷ তাই কোমরের এক্সারসাইজ যেটাই করুন না কেন পরামর্শ নিয়ে করবেন।
হাঁটাটা খুব ভালো এক্সারসাইজ৷ এর মধ্যে পড়ে তাই হাঁটার প্যাটিস রাখাটা খুব ভালো সব দিক থেকেই৷ সমস্তরকমভাবে ভালো রাখে সর্বশেষ বলার যেটা সাধারণ প্রেগনেন্সি থাকলে তবেই এক্সারসাইজ নিজেরা নিজে করতে পারেন, মানে প্রেগনেন্সিতে যদি কোনওরকম কোনও অসুবিধা না থাকে তবেই করবেন নয়তো করবেন না৷ অবশ্যই আপনার ডাক্তারের থেকে পরামর্শ নেবেন এক্সারসাইজ করার আগে আর স্পেশাল খেতেও এক্সারসাইজ করা যায় সে ক্ষেত্রে পরামর্শ নিয়ে করাটাতেই ভালো হবে।
যোগাযোগ: ৯০৫১৮৪৩৫৩১
আসলে প্রেগনেন্সির সময় আমাদের মেয়েদের শরীরে অনেক চেঞ্জ হয়। বডি ওয়েট চেঞ্জ হয়, পেটটা সামনের দিকে আসার জন্য আমাদের স্পাইন-এর কার্ভেচার কিছুটা চেঞ্জ হয়৷ তাই কোমরে খুব প্রেশার পড়ে৷ এছাড়াও সামনের কিছু লিগামেন্টে টান পড়ে তাই কুঁচকিতে একটা ব্যথা হয়৷ পায়ের ওপর প্রেশার পড়ে পায়ে ব্যথা হয়, পাও ফুলে যায়৷ সব মিলিয়ে প্রথম তিন মাস ব্যথা না হলেও তার পর থেকে আস্তে আস্তে কারও না কারও কিছু না কিছু জায়গায় ব্যথা হয়৷ এখন ব্যথা হলে ডক্টর কোনও ওষুধ দেয় না কারণ কোনও পেইন কিলার প্রেগনেন্সিতে ক্ষতি করতে পারে৷ সেই কারণে কিছু পদ্ধতি বা কিছু লাইফস্টাইল আমরা যদি একটু চেঞ্জ করি প্রেগনেন্সির সময় তাহলে আমরাই ব্যথাগুলো ইগনোর করতে পারব। আমি প্রথমে কিছু এক্সারসাইজের কথা বলব৷ সাধারণ এক্সারসাইজ যেগুলোতে প্রেগনেন্সিতে কোনও ক্ষতি আনবে না। শুধু হাতের বা পায়ের নর্মাল স্ট্রেচিং এক্সারসাইজ এগুলো, যেগুলো হাতের পায়ের পেশিগুলোতে ব্লাড সার্কুলেশন প্রপার করবে৷ এছাড়াও একটা সাধারণ ব্যাপার হল আপনারা যে এক্সারসাইজগুলো করলে কোনওরকম প্রেশার পড়বে না সেই এক্সারসাইজগুলো কিন্তু করতে পারেন৷
মনে রাখতে হবে জাম্পিং জগিং বা লাফানো জাতীয় যেকোনও এক্সারসাইজ করা যাবে না৷ আমরা অনেকেই দেখেছি যে অনেক সিনেমা আর্টিস্ট অনেক কঠিন কঠিন যোগা করেন সেটা ডিপেন্ড করে তাদের বডি স্ট্রাকচার বা কতটা স্ট্রং সেগুলোর ওপরে৷ আপনারা ভুল করেও সেগুলো ট্রাই করবেন না কোনও রকম পরামর্শ ছাড়া। কিছু জেনারেল এক্সারসাইজের কথা বলছি, যেগুলো অনায়াসেই করা যায় এবং দেখবেন অনেকটা এই ব্যথাগুলো থেকে নিজেদের আলাদা করা যায়৷ এই যেমন ধরুন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পা দোলানো এক পায়ে দাঁড়ানো আপনার বডি স্ট্রেচিং সোল্ডার স্ট্রেন্থেনিং এক্সারসাইজ খুবই দরকারি৷ কারণ বেবি হওয়ার পরে বেবিকে কোলে নিয়ে খাওয়াতে খাওয়াতে অনেকেরই কাঁধে ব্যথা হয়৷ তাই প্রেগনেন্সির সময় থেকে যদি শোল্ডারের এক্সারসাইজগুলো করা যায় ব্যথাটা আসবে না৷ এ ছাড়াও কিছু জিনিস মাথায় রাখতে হবে যেগুলো লাইফ স্টাইল চেঞ্জ৷ শোয়ার সময় দুটো পায়ের মাঝখানে বালিশ দিয়ে শোয়া৷ এটাতে পায়ের পেশিগুলো একটা লেভেলে থাকে, পায়ের পেশিতে টান পড়তে দেয় না৷ ওঠার সময় পাশ ফিরে ওঠা, বেশিরভাগ সময় পাশ ফিরে শোওয়া এক জায়গায় অনেকক্ষণ বসে না থাকা অনেকক্ষণ একসঙ্গে দাঁড়িয়ে না থাকা এগুলো মাথায় রাখতে হবে৷ অনেকক্ষণ একসঙ্গে একইরকমভাবে থাকলে সে ক্ষেত্রে পেশিগুলোতে খুব জোর পড়ে৷ তাই একইরকমভাবে অনেকক্ষণ থাকবেন না। অন্য কিছু স্টেবিলিটি এক্সারসাইজ করতে পারেন কিন্তু সেটা পরামর্শ নিয়ে করাটাই বেটার, নিজেরা করতে গেলে কোনটা করবেন সেই বোঝাটা আদৌ আপনার শরীরের জন্য ঠিক হবে কি না সেটা জানা ইম্পরট্যান্ট৷ তাই কোমরের এক্সারসাইজ যেটাই করুন না কেন পরামর্শ নিয়ে করবেন।
হাঁটাটা খুব ভালো এক্সারসাইজ৷ এর মধ্যে পড়ে তাই হাঁটার প্যাটিস রাখাটা খুব ভালো সব দিক থেকেই৷ সমস্তরকমভাবে ভালো রাখে সর্বশেষ বলার যেটা সাধারণ প্রেগনেন্সি থাকলে তবেই এক্সারসাইজ নিজেরা নিজে করতে পারেন, মানে প্রেগনেন্সিতে যদি কোনওরকম কোনও অসুবিধা না থাকে তবেই করবেন নয়তো করবেন না৷ অবশ্যই আপনার ডাক্তারের থেকে পরামর্শ নেবেন এক্সারসাইজ করার আগে আর স্পেশাল খেতেও এক্সারসাইজ করা যায় সে ক্ষেত্রে পরামর্শ নিয়ে করাটাতেই ভালো হবে।
যোগাযোগ: ৯০৫১৮৪৩৫৩১