ছবি প্রতীকী
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক। তবে শুধু যোগাযোগ নয়, উপার্জনের পথও করে দিয়েছে মার্ক জুকারবার্গের ফেসবুক। বহু মানুষ ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ফেসবুকের মাধ্যমে আয় করছেন। এজন্য ফেসবুকের লাইভ অপশন খুবই ভালো এক উপায়। লাইভে এসে পণ্য বিক্রি করছেন আর ঘরে বসেই ক্রেতারা পেয়ে যেতেন পছন্দের জিনিস। কিন্তু লাইভে এসে পণ্য বিক্রির সুযোগ আর দেবে না ফেসবুক। চলতি বছরের অক্টোবরের ১ তারিখ থেকে লাইভ ভিডিও এবং শিডিউল লাইভ ভিডিওতে পণ্য বিক্রি বন্ধ করছে ফেসবুক।
তবে ফেসবুক লাইভ ও ইভেন্টগুলোতে লাইভ ভিডিও সম্প্রচার করা যাবে। লাইভ ভিডিওর প্লে-লিস্টে কোনও পণ্যের ট্যাগ দেওয়া যাবে না। প্রযুক্তি সাইট এনগেজেট জানিয়েছে, সম্প্রতি মেটা তাদের এ পণ্যের ‘রিল’-এর মাধ্যমে অনুরোধ করেছে।
তবে ফেসবুক লাইভ ও ইভেন্টগুলোতে লাইভ ভিডিও সম্প্রচার করা যাবে। লাইভ ভিডিওর প্লে-লিস্টে কোনও পণ্যের ট্যাগ দেওয়া যাবে না। প্রযুক্তি সাইট এনগেজেট জানিয়েছে, সম্প্রতি মেটা তাদের এ পণ্যের ‘রিল’-এর মাধ্যমে অনুরোধ করেছে।
রিল অ্যাড এবং ইনস্টাগ্রাম রিলের মাধ্যমে প্রোডাক্ট ট্যাগিং করতে বলেছে। ফেসবুকের পক্ষে জানানো হয়েছে, এখন বড় ভিডিও দেখার ধৈর্য্য কমে গিয়েছে, তার জায়গায় বরং রিল দেখার আগ্রহ বেড়েছে। সেই কারণে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে রিলের উপরই জোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ এখন থেকে রিলসের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি, প্রচার ও ট্যাগ দেওয়া যাবে। ইতিমধ্যেই ফেসবুকের এই সিদ্ধান্তে ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা বেড়ে গিয়েছে। কারণ, ফেসবুকে ব্যবসা করে খুব অল্প সময়ে সফলতার মুখ দেখেছেন অনেকই।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে ফেসবুক লাইভ শপিং ফিচারটি চালু করে। এই ফিচারের মাধ্যমে ক্রেতা-বিক্রেতা লাইভে অর্থাৎ সরাসরি একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারত। এ ছাড়া সম্ভাব্য ক্রেতা আকৃষ্টের অনেক বড় একটি প্ল্যাটফর্ম ছিল এ ফিচারটি। এবার ফেসবুকের এই সিদ্ধান্তে ভারাক্রান্ত ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মন।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে ফেসবুক লাইভ শপিং ফিচারটি চালু করে। এই ফিচারের মাধ্যমে ক্রেতা-বিক্রেতা লাইভে অর্থাৎ সরাসরি একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারত। এ ছাড়া সম্ভাব্য ক্রেতা আকৃষ্টের অনেক বড় একটি প্ল্যাটফর্ম ছিল এ ফিচারটি। এবার ফেসবুকের এই সিদ্ধান্তে ভারাক্রান্ত ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মন।