রবিবার ২৪ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী।

নিয়মিত ব্যায়াম, পরিমিত খাদ্যাভ্যাস করলেও পর্যাপ্ত ঘুমই হল সুস্থ জীবনের মূল চাবিকাঠি। প্রতি দিন অন্তত ছ’ঘণ্টা থেকে আট ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন ঘুম না হলে শরীরে বিভিন্ন সমস্যাদেখা দিতে পারে। ঘুম ঠিক মতো না হলে তার প্রভাব মানসিক স্বাস্থ্যের উপরেও পড়ে। কাজেই অনিদ্রার সমস্যা থাকলে তা অবহেলা করা একদমই উচিত নয়। অনিদ্রার সমস্যা দীর্ঘ দিন ধরে থেকে গেলে তা একটি স্থায়ী রোগ ‘ইনসমনিয়া’য় পরিণত হয়। এই সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা যেমন তাড়াতাড়ি ঘুমোতে যেতে পারেন না, তেমনই এক বার তাঁদের ঘুম ভেঙে গেলে আবার কিছুতেই ঘুম আসতে চায় না। তাই আজ রইল এমন কিছু কৌশল, যা কিছুটা হলেও আরাম দিতে পারে এই সমস্যা থেকে।
 

ঘুমোতে যাওয়ার আগে

যদি আপনি এই সমস্যায় আক্রান্ত হন, তাহলে প্রতি দিন ঘুমোতে যাওয়ার আগে একটি নির্দিষ্ট অভ্যাস গড়ে তুলুন। বই পড়তে পারেন, লিখতে পারেন গল্প, কবিতা বা মনের কথা। আপাত ভাবে তুচ্ছ মনে হলেও এই ধরনের অভ্যাস দীর্ঘস্থায়ী ভাবে অনিদ্রা উপশমে সহায়তা করে।
 

বৈদ্যুতিন সামগ্রী

ঘুমোতে যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে থেকেই বৈদ্যুতিন সামগ্রীর ব্যবহার বর্জন করুন । শুতে যাওয়ার ঘণ্টা খানেক আগে থেকে ল্যাপটপ বা মোবাইলের পর্দায় একেবারেই চোখ রাখা চলবে না।

আরও পড়ুন:

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো ছাড়া সজনে ডাঁটার আর কী কী গুণ রয়েছে?

অম্বানীদের বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচতে কত কত টাকা নিয়েছেন শাহরুখ?

 

মৃদু আলো

ঘুমোতে যাওয়ার সময় যেন আশপাশের পরিবেশ থাকে শান্ত। উজ্জ্বল আলোর বদলে মৃদু নীল রঙের আলো ব্যবহার করুন আপনার শোবার ঘরে। এই অভ্যাস আপনাকে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে সাহায্য করবে।
 

ক্যাফিনযুক্ত খাবার

অনিদ্রা দূর করতে ক্যাফিনযুক্ত খাবারে রাশ টানুন। সন্ধ্যার পর থেকে চা-কফি এড়িয়ে চলাই ভালো।


Skip to content