বৃহস্পতিবার ৩ অক্টোবর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।

আপনি কি একটুতেই ক্লান্ত বোধ করেন? সব সময় কি আপনার ঘুম পায়? অফিসে বা যেকোনও সময়ই কাজের মাঝখানে ঝিমুনিভাব আসে? কিংবা কোন জায়গায় গিয়েছেন সেখান থেকে ফেরার পথে আর যেন পা সরছে না। এর অনেক কারণের মধ্যে একটি হতে পারে, শরীরে এনার্জির অভাব। এই এনার্জির মাত্রা বাড়ানোর জন্য অনেক সময় আমরা নানান রকম ওষুধের প্রয়োগ করে থাকি শরীরে। কিন্তু কয়েকটি ঘরোয়া পদ্ধতিতে আছে যা মানলে খুব সহজেই সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।
 

সকালের প্রাতরাশ বন্ধ করবেন না

ব্রেকফাস্ট সারাদিন ধরে আমাদের শরীরের এনার্জি লেভেলকে ব্যালেন্স রাখে। তাই ব্রেকফাস্ট না করলে শরীরে নতুন করে কোন শক্তি সঞ্চিত হয় না। ফলে শরীর থেকে এনার্জি কমতে থাকে। তাই ব্রেকফাস্টে এমন খাবার রাখা উচিত যাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন থাকে।
 

সুষম খাবার

সারাদিনের খাবারের তালিকার মধ্যে একটি পরিপূর্ণ খাদ্য তালিকা রাখা উচিত। প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার ছাড়াও প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে সিজিনাল ফল খেতে হবে। এছাড়াও ডিম, ওটস ,বাদাম প্রভৃতি ডায়েটে রাখা দরকার।

আরও পড়ুন:

ঘরের মধ্যে বাড়তি বিশুদ্ধ অক্সিজেন চাই? এই গাছগুলি রাখতে পারেন

শাহরুখের জুতোয় পা গলাচ্ছেন রণবীর! ‘ডন ৩’-তে ‘রোমা’ প্রিয়ঙ্কার ব্যাটন যাচ্ছে কোন নায়িকার হাতে?

 

পরিমিত জল খান

প্রতিদিন কম করে ৭ থেকে ৮ গ্লাস জল পান করুন। পরিমাণ মতো জলপান করলে শরীর সতেজ থাকবে।
 

যোগাভ্যাস করুন

প্রতিদিন একটু সময় বার করে যোগাভ্যাস করা উচিত। সকালে জগিং কিংবা সন্ধ্যাবেলার হাটা, যে কোন ব্যায়ামই শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী।
 

নিরুৎসাহী হবেন না

অনেক সময় নিজেকে খুব অবসন্ন লাগে। এই সময় খুব বড় বড় নিঃশ্বাস নিন। মন ভালো রাখতে ভালো গান শুনুন অথবা ভালো কোন সিনেমা দেখতে পারেন। কিংবা যদি একটু সময় পান, মেডিটেশন করে নিতে পারেন। এতে খুব সহজেই মন ভালো হয়ে যায়।

আরও পড়ুন:

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৮: সুন্দরবনের নিশ্চিহ্ন প্রাণী

এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-৩২: আটার চেয়ে ময়দা ঢের গুণ ভালো?

 

পজিটিভ মানুষের সঙ্গে সময় কাটান

নেগেটিভ ইমোশন থাকলে মানুষের উদ্বেগ অনেক বেড়ে যায়। ফলে এনার্জি কমে যেতে পারে। তাই যত পারবেন হাসুন। হাসিখুশি যারা থাকেন তাদের এনার্জি লেভেল অনেক বেশি থাকে। তাই এমন মানুষের পাশে থাকুন ,যারা সবসময়ই প্রাণোচ্ছল।
 

বদঅভ্যাস পাল্টে ফেলুন

মদ্যপান খাওয়া বা ধূমপানের মতো ক্ষতিকারক বদঅভ্যাসগুলোকে আস্তে আস্তে বদলে ফেলুন। কারণ এগুলি সাময়িকভাবে শরীরের এনার্জির মাত্রাকে বাড়িয়ে দিলেও শরীরের ক্ষতি করে।

আপনার রায়

ইসরোর চন্দ্রযান-৩ কি তৃতীয় বারের এই অভিযানে সাফল্যের স্বাদ পাবে?

Skip to content