ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
‘কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি’ অথবা ‘তন্বী শ্যামা শিখরদশনা’ —কবিরা শ্যামাঙ্গীর রূপ বর্ণনা যাই করুন আর সারা পৃথিবী কালো মেয়েদের রূপে এখন যতই ভুলুক, আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিতে ‘সর্ব্বদোষ হরে গোরা’ এখনও প্রতিষ্ঠিত। ফর্সা রং হলে তার যে কোনও খুঁতই মাফ। নিম্ন বা মধ্যবিত্তের ঘরে কালো হওয়া মানে অপরাধ। আজও অনেক মেয়ে এই সমস্যায় ভুগতে ভুগতে বিষন্নতার অতলান্তে।
আগে মেয়েদের ঘর থেকে বেশি বের হওয়ার রেওয়াজ ছিল না। কিন্তু এখন পড়াশুনা বা কাজের জন্য বাইরেই বেশি থাকতে হয়। ফলে যার যা গায়ের রং তা হারিয়ে যাচ্ছে, বিশেষ করে শরীরের খোলা অংশগুলো। রোদের তীব্রতা তো আছেই তার সঙ্গে ‘আল্ট্রাভায়লেট-রে’-এর দাপট পরিবেশ দূষনের জন্য বেড়েই চলেছে। গ্রীষ্ম বা শীত, ছায়া বা রোদ কোনও কিছুতেই সেই আক্রমণ থেকে বাঁচা যাচ্ছে না। কারণ গাছপালা আর তেমন নেই, ইটকাঠের জঙ্গলে ওই ‘আল্ট্রাভায়লেট-রে’-র প্রতিফলন মাত্রাছাড়া। তার ফলে দিনে দিনে ত্বকে কালো হয়ে যাওয়া, প্রিম্যাচিওর রিংকিলস এসে যাওয়া, ইলাস্টিসিটি নষ্ট হয়ে যাওয়া, জৌলুস হারানো ইত্যাদির চোরাবালিতে আপনি ক্রমশ শ্রীহীন হয়ে যাচ্ছেন। তাই যদি পৃথিবী চামড়া দিয়ে ঢাকার কথা না ভেবে আপনার পা-কে চামড়ার জুতো দিয়ে ঢাকতে পারেন তবে ভাবাবেগে কসমেটিকস জগতের বিজ্ঞাপনে প্রভাবিত হয়ে নিজেকে গিনিপিগ না তৈরি করে সচেতনভাবে তার ব্যবস্থা নিন। অন্যথায় সুদূরপ্রসারী সমস্যায় পড়বেন।
রোদে পোড়া কালো ত্বকের সমস্যায় ম্যাজিকের মতো ফলপ্রদ ‘ইকো ফেয়ার ফেসিয়াল’। এছাড়া জেম, ডায়মন্ড, বায়ো-জি, ফর্মুলেটেড, স্টেম ইত্যাদি প্রচুর ফেসিয়াল আছে যা খুব ফলপ্রদ হলেও ব্যয়বহুল। কিন্ত গুণগত মান উপকার সব কিছু বজায় রেখে কম খরচে মধ্যবিত্তের সাধ ও সাধ্যের মধ্যে এই ‘ইকো ফেয়ার ফেসিয়াল’, যা সম্পূর্ণ কেমিক্যালহীন। এটি বিজ্ঞান আর আয়ুর্বেদের এক অসাধারণ মেলবন্ধন যা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন। একইসঙ্গে ত্বকের ‘রিপেয়ার’ করে ও ‘প্রোটেকশন’ দেয়। ক্লিনিকে রিপেয়ার করা হয় এবং কম সময়ের বিউটি রুটিন মেনে বাড়িতে ব্যবহার করলে তা প্রোটেকশনের কাজ করে। ক্ষতির ওপর নির্ভর করে ক’টা সিটিং দরকার। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, প্রথম সিটিং নিলেই চোখে পড়ার মত ফল দেখতে পাবেন। আস্তে আস্তে ফিরে আসবে আপনার ত্বকের রং আর জৌলুস। যে কোনও বয়সে, যে কোনও ত্বকে এটি করা যায়। সবশেষে বলি এই সমস্যার সমাধান হিসেবে ব্লিচ কোনভাবেই করা উচিৎ নয়। কারণ এই ব্লিচ সাময়িক চমকের লোভে আপনাকে ঠেলে দেবে বড় সমস্যায়।
লেখিকা শাকম্ভরী বডি অ্যান্ড বিউটি ক্লিনিক-এর প্রধান, যোগাযোগ : ঠিকানা: ২০৩, এপিসি রোড, শ্যামবাজার ফাইভ পয়েন্ট, কলকাতা-৪, মোবাইল: ৯১৬৩৪-১৪৪৪৩, হোয়াটসঅ্যাপ: ৭০০৩৮৯৩৮৮৩
আগে মেয়েদের ঘর থেকে বেশি বের হওয়ার রেওয়াজ ছিল না। কিন্তু এখন পড়াশুনা বা কাজের জন্য বাইরেই বেশি থাকতে হয়। ফলে যার যা গায়ের রং তা হারিয়ে যাচ্ছে, বিশেষ করে শরীরের খোলা অংশগুলো। রোদের তীব্রতা তো আছেই তার সঙ্গে ‘আল্ট্রাভায়লেট-রে’-এর দাপট পরিবেশ দূষনের জন্য বেড়েই চলেছে। গ্রীষ্ম বা শীত, ছায়া বা রোদ কোনও কিছুতেই সেই আক্রমণ থেকে বাঁচা যাচ্ছে না। কারণ গাছপালা আর তেমন নেই, ইটকাঠের জঙ্গলে ওই ‘আল্ট্রাভায়লেট-রে’-র প্রতিফলন মাত্রাছাড়া। তার ফলে দিনে দিনে ত্বকে কালো হয়ে যাওয়া, প্রিম্যাচিওর রিংকিলস এসে যাওয়া, ইলাস্টিসিটি নষ্ট হয়ে যাওয়া, জৌলুস হারানো ইত্যাদির চোরাবালিতে আপনি ক্রমশ শ্রীহীন হয়ে যাচ্ছেন। তাই যদি পৃথিবী চামড়া দিয়ে ঢাকার কথা না ভেবে আপনার পা-কে চামড়ার জুতো দিয়ে ঢাকতে পারেন তবে ভাবাবেগে কসমেটিকস জগতের বিজ্ঞাপনে প্রভাবিত হয়ে নিজেকে গিনিপিগ না তৈরি করে সচেতনভাবে তার ব্যবস্থা নিন। অন্যথায় সুদূরপ্রসারী সমস্যায় পড়বেন।
রোদে পোড়া কালো ত্বকের সমস্যায় ম্যাজিকের মতো ফলপ্রদ ‘ইকো ফেয়ার ফেসিয়াল’। এছাড়া জেম, ডায়মন্ড, বায়ো-জি, ফর্মুলেটেড, স্টেম ইত্যাদি প্রচুর ফেসিয়াল আছে যা খুব ফলপ্রদ হলেও ব্যয়বহুল। কিন্ত গুণগত মান উপকার সব কিছু বজায় রেখে কম খরচে মধ্যবিত্তের সাধ ও সাধ্যের মধ্যে এই ‘ইকো ফেয়ার ফেসিয়াল’, যা সম্পূর্ণ কেমিক্যালহীন। এটি বিজ্ঞান আর আয়ুর্বেদের এক অসাধারণ মেলবন্ধন যা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন। একইসঙ্গে ত্বকের ‘রিপেয়ার’ করে ও ‘প্রোটেকশন’ দেয়। ক্লিনিকে রিপেয়ার করা হয় এবং কম সময়ের বিউটি রুটিন মেনে বাড়িতে ব্যবহার করলে তা প্রোটেকশনের কাজ করে। ক্ষতির ওপর নির্ভর করে ক’টা সিটিং দরকার। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, প্রথম সিটিং নিলেই চোখে পড়ার মত ফল দেখতে পাবেন। আস্তে আস্তে ফিরে আসবে আপনার ত্বকের রং আর জৌলুস। যে কোনও বয়সে, যে কোনও ত্বকে এটি করা যায়। সবশেষে বলি এই সমস্যার সমাধান হিসেবে ব্লিচ কোনভাবেই করা উচিৎ নয়। কারণ এই ব্লিচ সাময়িক চমকের লোভে আপনাকে ঠেলে দেবে বড় সমস্যায়।
লেখিকা শাকম্ভরী বডি অ্যান্ড বিউটি ক্লিনিক-এর প্রধান, যোগাযোগ : ঠিকানা: ২০৩, এপিসি রোড, শ্যামবাজার ফাইভ পয়েন্ট, কলকাতা-৪, মোবাইল: ৯১৬৩৪-১৪৪৪৩, হোয়াটসঅ্যাপ: ৭০০৩৮৯৩৮৮৩