রবিবার ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫


ছবি প্রতীকী

ধুলোবালি থেকে ফুলের রেণু, কী থেকে কার হাঁচি শুরু হয় এক কথায় বলা খুবই মুশকিল। আসলে অবাঞ্ছিত কোনও বস্তু নাকের মধ্যে প্রবেশ করলে শরীর চেষ্টা করে তা তৎক্ষণাৎ বার করে দিতে। শীতকালে আরও বেড়ে যায় এই সমস্যা। অ্যালার্জির সমস্যাও বেড়ে যায়। অনেকেরই নাক সুড়সুড় করে। একটানা হাঁচি শুরু হয়ে যায়। যাঁর হাঁচি হচ্ছে তিনি তো বটেই, ত্রস্ত হয়ে ওঠেন তাঁর চারপাশের পরিজনরাও। এমন সময়ে কী করা উচিত তা সঠিকভাবে বোঝাও যায় না। রইল এমন কয়েকটি ঘরোয়া উপায়ের সন্ধান, যা এই সমস্যায় কিছুটা আরাম দিতে পারে।
আলোর দিকে তাকাবেন না। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও অনেকেরই অতিরিক্ত আলোয় হাঁচির সমস্যা বেড়ে যায়। একে ‘ফোটিক স্নিজিং’ বলে। এই সমস্যা সাধারণত বংশগত হয়ে থাকে।
ইউক্যালিপটাস তেলের গন্ধ নাকে গেলে হাঁচি থেমে যেতে পারে। হাঁচি হওয়ার প্রবণতা থাকলে রুমালে ২-৩ ফোঁটা ইউক্যালিপটাস তেল দিয়ে দিন। তা কিছু ক্ষণ নাকের সামনে ধরে রাখুন।
আরও পড়ুন:

কলকাতায় আরও পারদ পতন, ঢুকছে উত্তরের হিমেল হাওয়া, জাঁকিয়ে শীত বাংলার বাকি জেলাগুলিতেও

‘নো মেকআপ লুক’ চাই? তাহলে ৫টি লিপস্টিক নিজের সংগ্রহে রাখতে পারেন

হাঁচি থামানোর ক্ষেত্রে খুবই কাজে লাগে মধু। হাঁচির ফাঁকে এক চামচ মধু গলায় গেলে দ্রুত থেমে যেতে পারে হাঁচি।
তবে মনে রাখবেন, এই সবই ঘরোয়া টোটকা। একটানা হাঁচির নেপথ্যে থাকতে পারে কোনও গভীর শারীরিক অসুস্থতাও। শুধু অ্যালার্জি নয়, স্নায়ুর সমস্যা, এমনকি মাথার টিউমার থেকেও অনবরত হাঁচি হতে পারে।
আরও পড়ুন:

সামনেই বিয়ে? ভুঁড়ি নিয়ে চিন্তায় ঘুম উড়েছে? এক মাসে পেটের মেদ কী ভাবে কমাবেন?

কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শাহরুখ-জয়া-অমিতাভ-রানি, জমজমাট প্রেক্ষাগৃহ

ক্রমাগত হাঁচি হতে থাকলে নাক চেপে ধরে রাখুন। আসলে নাসিকা গহ্বরের ভিতরের দেওয়ালে অসুবিধার সৃষ্টি হলে অনেক সময় হাঁচি আসে। নাক চেপে ধরলে সেই সুড়সুড়ি লাগার মতো অনুভূতি কমে। তবে নাক চেপে ধরে রাখতে গিয়ে হাঁচি রুখতে গিয়ে চোট লাগতে পারে।
তাই খুব বেশি হাঁচি হলে তা কেন হচ্ছে, তা জানতে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

Skip to content