ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
বাড়ির আনাচেকানাচে যেসব পোকামাকড় ঘুরে বেড়ায়, তার মধ্যে অন্যতম হল আরোশলা। সাপের থেকেও অনেকে বেশি ভয় পান এই আরশোলাকেই। ছোট থেকে বড় সব ধরনের আরশোলার বিচরণ হয় ঘরের বিভিন্ন কোনায়। বিশেষ করে স্যাঁতসেঁতে জায়গা ও আবর্জনায় বাসা বাঁধে এই পতঙ্গ। আর যেহেতু এরা উড়তে পারে, তাই পরিষ্কার বিছানা কিংবা খাবারের উপরও বসে। এই আরশোলার মাধ্যমে জীবাণু ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও বেশি। সেই কারণে সবসময় বাড়ি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা খুব জরুরি। ঘরের আনাচকানাচ পরিষ্কার রাখতে হলে প্রথমেই বাড়ি থেকে বিদায় করুন জীবাণুবহনকারী পতঙ্গ আরশোলাকে। কিন্তু কীভাবে বাড়িকে আরশোলামুক্ত করবেন ভেবে পাচ্ছেন না? আপনার জন্য রইল ঘরে আরশোলামুক্ত করার কিছু ঘরোয়া টিপস।
ঘরোয়া উপায়ে এইভাবেও আরশোলার উৎপাত থেকে রেহাই পেতে পারেন আপনি।
● বোরিক অ্যাসিড ব্যবহার করে বাড়ি থেকে আরশোলা বিদায় করুন
আরশোলা তাড়াতে ব্যবহার করুন বোরিক অ্যাসিড। এই পাউডার আটা, ময়দা কিংবা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে ঘরের কোনায় কোনায় ছড়িয়ে দিন। তাহলে চিনি কিংবা আটা, ময়দা খেতে এলেই আরশোলা ওই বোরিক পাউডারের সংস্পর্শে আসবে। আর তখনই মারা যাবে আরশোলার দল। তবে খেয়াল রাখবেন পাউডার যেন কোনওভাবেই ভিজে না যায়। কারণ, এই পাউডারের মিশ্রণটা ভিজে গেলে আর কাজ করবে না। আপনার বাড়িতে যদি পোষ্য বা বাচ্চা থাকে তাহলে বোরিক পাউডার কখনওই ব্যবহার করবেন না।
● ঘরের কোণ আরশোলামুক্ত করতে ব্যবহার করুন বেকিং সোডা
ঘরের কোণ থেকে আরশোলা বিদায় করতে হলে আপনি বেকিং সোডার সাহায্য নিতে পারেন। আরশোলা চিনির প্রতি একটু বেশিই আকৃষ্ট হয়। তাই চিনির সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে ঘরের কোণে ছড়িয়ে দিন। তাহলেই দেখবেন চিনির সঙ্গে মিশ্রিত বেকিং সোডা খেয়ে মারা যাচ্ছে আরশোলা।
● কেরোসিন তেলেই আরশোলা মাত
কেরোসিন তেল দিয়ে ঘর মুছলে আরশোলা তো মরবেই সঙ্গে মরবে অন্যান্য পোকামাকড়ও। তাই আর কোনও আপস নয়। রোজ ঘর মোছার সময় জলে ৪-৫ ফোঁটা কেরোসিন তেল মেশান। তাহলেই দেখবেন কেরোসিনের গন্ধে বাড়ি ছেড়েছে আরশোলার মতো জীবাণুবহনকারী অন্যান্য পোকারাও।
● তেজপাতার গন্ধে আরশোলা হবে কুপোকাত
আরশোলা তেজপাতার গন্ধ একেবারেই সহ্য করতে পারে না। ঘরের যেসব জায়গায় আরশোলার উৎপাত বেশি সেই সব জায়গায় তেজপাতার টুকরো ছড়িয়ে দিলেই দেখবেন আরশোলা ঘর থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। তেজপাতা ফুটিয়ে নিয়ে সেই ফোটানো জলও ছড়িয়ে দিতে পারেন আরশোলার সম্ভাব্য বাসার দিকে। এতে আরশোলা মরবে না ঠিকই তবে সহজেই ঘরছাড়া হবে এই পতঙ্গ।
● গোলমরিচ, পেঁয়াজ, রসুনের ঝাঁঝে পলাতক আরশোলা
ঘরকে আরশোলামুক্ত করতে হলে গোলমরিচ, পেঁয়াজ, রসুন দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এরপর ওই মিশ্রণে এক লিটার জল মেশান। এবার যেসব জায়গায় আরশোলা লুকিয়ে আছে, সেইসব জায়গায় এই মিশ্রণটি ছিটিয়ে দিন। পেঁয়াজ, রসুন আর গোলমরিচের ঝাঁঝালো গন্ধে পালিয়ে বাঁচবে আরশোলা।
ঘরোয়া উপায়ে এইভাবেও আরশোলার উৎপাত থেকে রেহাই পেতে পারেন আপনি।
আরশোলা তাড়াতে ব্যবহার করুন বোরিক অ্যাসিড। এই পাউডার আটা, ময়দা কিংবা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে ঘরের কোনায় কোনায় ছড়িয়ে দিন। তাহলে চিনি কিংবা আটা, ময়দা খেতে এলেই আরশোলা ওই বোরিক পাউডারের সংস্পর্শে আসবে। আর তখনই মারা যাবে আরশোলার দল। তবে খেয়াল রাখবেন পাউডার যেন কোনওভাবেই ভিজে না যায়। কারণ, এই পাউডারের মিশ্রণটা ভিজে গেলে আর কাজ করবে না। আপনার বাড়িতে যদি পোষ্য বা বাচ্চা থাকে তাহলে বোরিক পাউডার কখনওই ব্যবহার করবেন না।
ঘরের কোণ থেকে আরশোলা বিদায় করতে হলে আপনি বেকিং সোডার সাহায্য নিতে পারেন। আরশোলা চিনির প্রতি একটু বেশিই আকৃষ্ট হয়। তাই চিনির সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে ঘরের কোণে ছড়িয়ে দিন। তাহলেই দেখবেন চিনির সঙ্গে মিশ্রিত বেকিং সোডা খেয়ে মারা যাচ্ছে আরশোলা।
কেরোসিন তেল দিয়ে ঘর মুছলে আরশোলা তো মরবেই সঙ্গে মরবে অন্যান্য পোকামাকড়ও। তাই আর কোনও আপস নয়। রোজ ঘর মোছার সময় জলে ৪-৫ ফোঁটা কেরোসিন তেল মেশান। তাহলেই দেখবেন কেরোসিনের গন্ধে বাড়ি ছেড়েছে আরশোলার মতো জীবাণুবহনকারী অন্যান্য পোকারাও।
আরশোলা তেজপাতার গন্ধ একেবারেই সহ্য করতে পারে না। ঘরের যেসব জায়গায় আরশোলার উৎপাত বেশি সেই সব জায়গায় তেজপাতার টুকরো ছড়িয়ে দিলেই দেখবেন আরশোলা ঘর থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। তেজপাতা ফুটিয়ে নিয়ে সেই ফোটানো জলও ছড়িয়ে দিতে পারেন আরশোলার সম্ভাব্য বাসার দিকে। এতে আরশোলা মরবে না ঠিকই তবে সহজেই ঘরছাড়া হবে এই পতঙ্গ।
ঘরকে আরশোলামুক্ত করতে হলে গোলমরিচ, পেঁয়াজ, রসুন দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এরপর ওই মিশ্রণে এক লিটার জল মেশান। এবার যেসব জায়গায় আরশোলা লুকিয়ে আছে, সেইসব জায়গায় এই মিশ্রণটি ছিটিয়ে দিন। পেঁয়াজ, রসুন আর গোলমরিচের ঝাঁঝালো গন্ধে পালিয়ে বাঁচবে আরশোলা।