মঙ্গলবার ৩ ডিসেম্বর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।

যে কোনও বয়সেই কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। প্রায়শ বাইরের খাবার খাওয়া এবং আর শরীরচর্চার অভাবই রয়েছে কোলেস্টেরলের বৃদ্ধির মূলে। কোলেস্টেরলের হাত ধরেই হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়ে, তাই কোনওভাবেই কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে দেওয়া যাবে না।

হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতেই হবে। এর জন্য জোর দিতে হবে রোজদিনের খাওয়াদাওয়াতেও। সঠিক খাদ্যাভ্যাসে বশে থাকবে কোলেস্টেরল। এমন কিছু ফল পাওয়া যায়, যেগুলি খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আর এই শীতে সেই সব ফলের উপর ভরসা রাখতে পারেন।
 

অ্যাভোকাডো

অ্যাভোকাডো খেলেও নিয়ন্ত্রণে থাকবে কোলেস্টেরল। এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি রয়েছে। রোজের খাদ্যাতালিকায় অ্যাভোকাডো রাখলে উচ্চ ফাইবারে সমৃদ্ধ এই ফল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে। ক্যারোটিনয়েডের মতো একাধিক খনিজ উপাদান। আছে ভিটামিন সি এবং ই। গবেষণা বলছে, রোজ একটি করে অ্যাভোকাডো খেলে কোলেস্টেরলের সমস্যা কমে যাবে। কমবে খারাপ কোলেস্টেরল এইচডিএল-এর মাত্রাও।

আরও পড়ুন:

ওষুধ খেয়েও বশে থাকছে না রক্তচাপ? সুস্থ থাকার এই সব ঘরোয়া উপায় জানা আছে?

বড়দিন মানেই রকমারি কেক, রয়েছে ইতিহাসও! বড়দিনের কেক নিয়ে এই মজার গল্প জানতেন?

 

খেজুর

খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে খেজুর। এতে সোডিয়ামের মাত্রা কম থাকে। আবার বেশি মাত্রায় থাকে পটাশিয়াম। ফলে নিয়মিত খেজুর খেলে হৃদ্যন্ত্রের পেশির সক্রিয়তা বাড়ে। খেজুর রক্তনালিকাগুলিতে ফ্যাট জমতেও বাধা দেয়। ফলে সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালো মতো হয়। জমাট বাঁধতে পারে না রক্ত। তাই পুষ্টিবিদেরা হৃদ্রোগ, কোলেস্টেরল ও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় খেজুর রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

আরও পড়ুন:

দশভুজা, শক্তিরূপেন সংস্থিতা, পর্ব-৩: মালতীর কথা…

পর্দার আড়ালে, পর্ব-৪৭: জহর গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্য বাড়ি থেকে স্ট্যু বানিয়ে নিয়ে এসেছিলেন কানন দেবী

 

পেয়ারা

পেয়ারা অতিপরিচিত একটি সুস্বাদু ফল। এর স্বাস্থ্যগুণ নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। তাই কোলেস্টেরল কমাতে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে। ফাইবারে ভরপুর পেয়ারা নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরলের মাত্রা। পাশাপাশি দেহে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতেও সাহায্য করে পেয়ারা।


Skip to content