ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
দৈনন্দিন কাজের চাপ, ব্যস্ততা, অত্যধিক মানসিক এবং শারীরিক পরিশ্রমের মাঝখানে সন্তানকে স্কুলে পাঠানো, পড়াশোনা দেখা, নাচ, গান, আঁকা প্রভৃতি শিক্ষার মাধ্যমে তাকে বড় করে তোলার পাশাপাশি ঘরে বাইরে বিভিন্ন দায়িত্বও সামলাতে হয় আমাদের। কিন্তু এ সবের মধ্যেও আমরা চাই আমাদের সন্তানকে সেরা জিনিসটা তুলে দিতে। তবে বেশিরভাগ সময়ই হয়, বাচ্চাদের পড়াশোনার দিকে খেয়াল রাখতে গিয়ে আমাদের ছোটদের মানসিক গঠনের দিকে ঠিকমতো নজর দিয়ে ওঠা হয় না। অনেক সময় তাদের মধ্যে ঠিকমত মূল্যবোধ, দায়িত্বজ্ঞান প্রভৃতি গড়ে ওঠে না। কিন্তু এগুলি পড়াশোনার পাশাপাশি গড়ে তোলা খুবই জরুরি। তাই জেনে নিন প্রতিদিনের তাদের রুটিনের মধ্যে কোন জিনিসগুলো রাখলে মানসিক দিক দিয়ে তা বিকাশে সাহায্য করবে—
ঘরের কাজ
প্রতিদিন তাকে বাড়ির কোনও না কোনও কাজে নিযুক্ত করুন। ছোট ছোট দায়িত্ব নিতে শেখান। যেমন জামা কাপড় তোলা, ভাঁজ করা কিংবা বাগানের গাছে জল দেওয়া। এর মাধ্যমে বাচ্চা যেমন কাজ করতে শিখবে তেমনি তার মধ্যে দায়িত্ব নেওয়ার ক্ষমতা গড়ে উঠবে। পাশাপাশি মূল্যবোধের জ্ঞানও তৈরি হবে।
মুক্ত পরিবেশে
এখনকার আধুনিক যুগে বেশিরভাগ বাচ্চাই বাড়িতে বসে ভিডিও গেমস বা নানান রকম মোবাইলে গেমস খেলতে পছন্দ করে। কিন্তু শিশুর শারীরিক এবং মানসিক গঠন ও সুস্থতার জন্য প্রতিদিন কিছুটা সময় তাকে ঘরের বাইরে মুক্ত পরিবেশে খেলতে দিন। আধঘন্টা হলেও তাকে কোন বিশেষ খেলায় ভর্তি করে দিন অথবা নিজের সঙ্গে নিয়ে হাঁটতে বেরোন। এতে বাচ্চা যেমন একাকীত্ব বোধ করবে না বাড়িতে বসে থেকে, তেমনি আপনিও পাশে সঙ্গী হিসেবে প্রাতঃভ্রমণে বা বিকেলের ভ্রমণে কাউকে পেয়ে যাবেন।
একান্ত সময়
পড়াশোনার পাশাপাশি আপনার বাচ্চার কী পছন্দ, সে কী শিখতে চায়, কী করতে চায়—এসব নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করুন। বাচ্চাকে তার পছন্দের আঁকা, গান প্রভৃতি যা সে শিখতে চায় শিখতে দিন। প্রতিদিন কিছুটা সময় বের করে তাকে নিজের মতো করে সময় কাটাতে দিন। এতে সে মানসিক দিক থেকে অনেকটা সুস্থ থাকবে এবং সারাদিনের সমস্ত কাজ খুব আনন্দের সঙ্গে করবে।
প্রতিদিন তাকে বাড়ির কোনও না কোনও কাজে নিযুক্ত করুন। ছোট ছোট দায়িত্ব নিতে শেখান। যেমন জামা কাপড় তোলা, ভাঁজ করা কিংবা বাগানের গাছে জল দেওয়া। এর মাধ্যমে বাচ্চা যেমন কাজ করতে শিখবে তেমনি তার মধ্যে দায়িত্ব নেওয়ার ক্ষমতা গড়ে উঠবে। পাশাপাশি মূল্যবোধের জ্ঞানও তৈরি হবে।
এখনকার আধুনিক যুগে বেশিরভাগ বাচ্চাই বাড়িতে বসে ভিডিও গেমস বা নানান রকম মোবাইলে গেমস খেলতে পছন্দ করে। কিন্তু শিশুর শারীরিক এবং মানসিক গঠন ও সুস্থতার জন্য প্রতিদিন কিছুটা সময় তাকে ঘরের বাইরে মুক্ত পরিবেশে খেলতে দিন। আধঘন্টা হলেও তাকে কোন বিশেষ খেলায় ভর্তি করে দিন অথবা নিজের সঙ্গে নিয়ে হাঁটতে বেরোন। এতে বাচ্চা যেমন একাকীত্ব বোধ করবে না বাড়িতে বসে থেকে, তেমনি আপনিও পাশে সঙ্গী হিসেবে প্রাতঃভ্রমণে বা বিকেলের ভ্রমণে কাউকে পেয়ে যাবেন।
পড়াশোনার পাশাপাশি আপনার বাচ্চার কী পছন্দ, সে কী শিখতে চায়, কী করতে চায়—এসব নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করুন। বাচ্চাকে তার পছন্দের আঁকা, গান প্রভৃতি যা সে শিখতে চায় শিখতে দিন। প্রতিদিন কিছুটা সময় বের করে তাকে নিজের মতো করে সময় কাটাতে দিন। এতে সে মানসিক দিক থেকে অনেকটা সুস্থ থাকবে এবং সারাদিনের সমস্ত কাজ খুব আনন্দের সঙ্গে করবে।