ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
আমরা সবাই প্রায় আইসক্রিমের প্রত্যাশী। বলা যায় আইসক্রিম খেতে ভালোবাসে না এমন মানুষের দেখা মেলা ভার। বিশেষ করে প্রায় সব বাচ্চাই আইসক্রিম খেতে খুবই পছন্দ করে থাকে। তারপর যদি ব্রেকফাস্টে আইসক্রিম থাকে তাহলে তাদের মুখের চেহারাটাই আলাদা হয়ে যায়। সাধারণত ঠান্ডা লেগে যাওয়ার ভয়ে বাবা-মায়েরা বাচ্চাদের সচরাচর আইসক্রিম দিতে চান না। কিন্তু একটি গবেষণায় জানা গেছে, যে দিনের প্রথম খাবার হিসাবে আইসক্রিম বাচ্চাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
জাপানের একদল গবেষক তাঁদের গবেষণায় জানিয়েছেন যে ঘুম থেকে ওঠার পর যদি বাচ্চাদের আইসক্রিম দেওয়া যায় তাহলে তাদের পারফরম্যান্সে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। তারা একদল বাচ্চাকে ঘুম থেকে ওঠার পর আইসক্রিম খেতে দেন এবং অন্য একটি দলকে তা দেওয়া হয় না। গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা নিয়মিত ব্রেকফাস্ট-এ আইসক্রিম খেয়েছে তারা অন্য দলের থেকে অনেক বেশি স্বতঃস্ফূর্ত এবং সতেজ। কারণ সকালে নিয়মিত আইসক্রিম খাওয়ার ফলে তাদের মস্তিষ্কের আলফা তরঙ্গের কম্পাঙ্ক দ্রুত বেড়ে গিয়েছিল। তার ফলে তারা একদিকে যেমন সজাগ ও সতর্ক হয়ে ওঠে তেমনি তাদের মানসিক অস্থিরতা অনেক কমে যায়। কিন্তু দ্বিতীয় দলটিকে আইসক্রিম খেতে দেওয়ার বদলে ঠান্ডা জল পান করতে দেয়া হয় কিন্তু তাদের মস্তিষ্কের কর্ম ক্ষমতা বাড়ার তেমন কোনও পরিবর্তন লক্ষ করা যায়নি।
জাপানের একদল গবেষক তাঁদের গবেষণায় জানিয়েছেন যে ঘুম থেকে ওঠার পর যদি বাচ্চাদের আইসক্রিম দেওয়া যায় তাহলে তাদের পারফরম্যান্সে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। তারা একদল বাচ্চাকে ঘুম থেকে ওঠার পর আইসক্রিম খেতে দেন এবং অন্য একটি দলকে তা দেওয়া হয় না। গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা নিয়মিত ব্রেকফাস্ট-এ আইসক্রিম খেয়েছে তারা অন্য দলের থেকে অনেক বেশি স্বতঃস্ফূর্ত এবং সতেজ। কারণ সকালে নিয়মিত আইসক্রিম খাওয়ার ফলে তাদের মস্তিষ্কের আলফা তরঙ্গের কম্পাঙ্ক দ্রুত বেড়ে গিয়েছিল। তার ফলে তারা একদিকে যেমন সজাগ ও সতর্ক হয়ে ওঠে তেমনি তাদের মানসিক অস্থিরতা অনেক কমে যায়। কিন্তু দ্বিতীয় দলটিকে আইসক্রিম খেতে দেওয়ার বদলে ঠান্ডা জল পান করতে দেয়া হয় কিন্তু তাদের মস্তিষ্কের কর্ম ক্ষমতা বাড়ার তেমন কোনও পরিবর্তন লক্ষ করা যায়নি।