ছবি প্রতীকী
ঘুম কম হলে চোখের তলায় কালচে দাগ পড়ে! ত্বক শুকিয়ে যায়! তাই মুখের ত্বকের যত্ন নিতে রাতে ভালো করে ঘুমানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমতে বলেন তাঁরা। কিন্তু জানেন কি, কেমন ভাবে ঘুমাচ্ছেন, তারও প্রভাব পড়ে ত্বকের উপর?
ত্বক নমনীয়, আর্দ্র এবং উজ্জ্বল রাখতে রক্ত চলাচল জরুরি। আমরা কেমন ভাবে শুয়ে আছি, তার উপর নির্ভর করে ত্বকে রক্ত চলাচলের পরিমাণ। দেখে নেওয়া যাক, কী রকম ভাবে ঘুমালে ত্বক সবচেয়ে ভালো থাকবে।
ত্বক নমনীয়, আর্দ্র এবং উজ্জ্বল রাখতে রক্ত চলাচল জরুরি। আমরা কেমন ভাবে শুয়ে আছি, তার উপর নির্ভর করে ত্বকে রক্ত চলাচলের পরিমাণ। দেখে নেওয়া যাক, কী রকম ভাবে ঘুমালে ত্বক সবচেয়ে ভালো থাকবে।
চিৎ হয়ে ঘুমানো
এই ভাবে ঘুমালে তা মুখের ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো। কারণ, এতে মুখে কোনও চাপই পড়ে না। সারা রাত ত্বকে রক্ত চলাচল করতে পারে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল এবং নমনীয় হয়।
আরও পড়ুন:
পর্ব-৩৩: খালেবিলে, ধানখেতে, পুকুরে, নদীতে ঘুরে বেড়ানো ‘ম্যাজিশিয়ান’ জেব্রা ফিশ ভবিষ্যতে রোগ নিরাময়ে নতুন দিশা দেখাবে
গরম দুধের গন্ধ ভালো লাগে না? রইল সহজ সমাধান
উপুড় হয়ে ঘুমানো
এ ভাবে ঘুমালে ফুসফুস-সহ শরীরের অন্য অঙ্গের লাভ হতে পারে। কিন্তু মুখের ত্বকের জন্য এটি মোটেই ভালো নয়। এতে মুখের ত্বকে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। দীর্ঘ দিন এ ভাবে শুলে আস্তে আস্তে ত্বকে ভাঁজ পড়তে শুরু করে। মুখে বার্ধক্যের ছাপ পড়ে যায়।
আরও পড়ুন:
ফুল দিয়ে ঘর সাজাতে পছন্দ করেন? তাহলে দীর্ঘ দিন তাজা রাখতে এগুলি মেনে চলুন
আমার উড়ান: ঝুলন গোস্বামী : ব্যক্তিত্বের এক অপার বিস্তৃতি
পাশ ফিরে ঘুমানো
উপুর হয়ে শোওয়ার চাইতে ভালো। কিন্তু এ ভাবে শুলেও ত্বকের ক্ষতি হয়। কারও কারও অভ্যাস থাকে কোনও এক পাশ ফিরে বেশি ঘুমানোর। তাঁদের ক্ষেত্রে মুখের ত্বকের সেই পাশে মৃত কোষের পরিমাণ বাড়তে থাকে। ওই দিকে খুব তাড়াতাড়িই বার্ধক্যের ছাপ পড়ে যায়।