গত রবিবার, ২৫শে জুন পদাতিক থিয়েটারের অনুস্থাপিত হল টাইমস অফ থিয়েটারের (টিওটি) একগুচ্ছ শ্রুতিনাটকের পরিবেশনা ‘টিওটি নাটকীয় পর্ব-১’। ছিল পাঁচটি ভিন্ন স্বাদের শ্রুতি নাটক।
প্রথম নাটকটি, নাট্যকার ধনঞ্জয় ঘোষালের লেখা ‘হোপ ফর দ্য ড্রিম’। অভিনয়ে ছিলেন অনুরাধা বিশ্বাস, আবিরা নস্কর, নীলাঞ্জনা দত্ত ভাণ্ডারী, রীনা বসু এবং পিয়ালি মিত্র।
দ্বিতীয়টি প্রিয়াঙ্কা দাস বন্দ্যোপাধ্যায়, মাধুরী সাহা, রুমেলা সেন সরকার এবং রমিলা ঘোষ অভিনীত ‘থ্রি সিস্টার্স’, নাট্যকার রমা বসু।
প্রথম নাটকটি, নাট্যকার ধনঞ্জয় ঘোষালের লেখা ‘হোপ ফর দ্য ড্রিম’। অভিনয়ে ছিলেন অনুরাধা বিশ্বাস, আবিরা নস্কর, নীলাঞ্জনা দত্ত ভাণ্ডারী, রীনা বসু এবং পিয়ালি মিত্র।
দ্বিতীয়টি প্রিয়াঙ্কা দাস বন্দ্যোপাধ্যায়, মাধুরী সাহা, রুমেলা সেন সরকার এবং রমিলা ঘোষ অভিনীত ‘থ্রি সিস্টার্স’, নাট্যকার রমা বসু।
তৃতীয় শ্রুতি নাটকটির নাম ‘রোর’। ইন্দ্রনীল গুপ্তর গল্পকে নাট্যরূপ দিয়েছেন শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী। অভিনয় করেছেন ঈশিকা চট্টোপাধ্যায়, সম্বুদ্ধ চট্টোপাধ্যায়, সুপ্রীতি কর, শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী, সুধীন্দ্র চক্রবর্তী এবং নয়ন সাহা।
চতুর্থ পরিবেশনা ছিল বনানী মুখোপাধ্যায়ের লেখা ‘তিনটি পারুল বোন’। অভিনয়ে ছিলেন চন্দ্রা চট্টোপাধ্যায়, করবী বোস, নিবেদিতা বন্দ্যোপাধ্যায়, পৌলমী মুখোপাধ্যায়, শতাক্ষী কুণ্ডু এবং সোমা বসু সরকার।
চতুর্থ পরিবেশনা ছিল বনানী মুখোপাধ্যায়ের লেখা ‘তিনটি পারুল বোন’। অভিনয়ে ছিলেন চন্দ্রা চট্টোপাধ্যায়, করবী বোস, নিবেদিতা বন্দ্যোপাধ্যায়, পৌলমী মুখোপাধ্যায়, শতাক্ষী কুণ্ডু এবং সোমা বসু সরকার।
আরও পড়ুন:
এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-২: চলমান সুন্দরবন
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩: ব্যা ব্যা ব্ল্যাক শিপ
এই শ্রুতিনাট্য সন্ধ্যার শেষ নিবেদন ছিল কাজী নজরুল ইসলামের লেখা ‘পদ্মগোখরো’, যার নাট্যরূপ দিয়েছেন সৌমিত্র বসু। অভিনয়ে ছিলেন পাপড়ি চক্রবর্তী, প্রধী রঞ্জন সেনগুপ্ত, সঞ্চিতা চৌধুরী, সোমনাথ চৌধুরী, সৌম্য সরকার এবং পর্ণা চৌধুরী।
আরও পড়ুন:
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৪০: সে এক স্বর্গপুরীর ‘চিরকুমার সভা’
এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-২৬: মাছের তেল হার্ট অ্যাটাক আটকায়?
তুনীর চট্টোপাধ্যায়ের আবহ সঙ্গীত এই পঞ্চনাট্যগুচ্ছে যথাযথ সঙ্গত করেছে। এই নাটকগুলির অভিনেতারা সকলেই ‘টিওটি’-এর ছাত্রছাত্রী অথবা ‘টিওটি’ ড্রামা ক্লাবের সদস্য। এঁদের মধ্যে কেউ কেউ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন আবার কেউ একেবারেই আনকোরা এবং প্রত্যেকেই নিজেদের অভিনয়ে যথেষ্ট মুন্সিয়ানার ছাপ রেখেছেন।
প্রত্যেকটি নাটকের বিষয়বস্তুর ভিন্নতা অন্য এক স্তরে উন্নীত করেছে এই নাট্যসন্ধ্যাকে। শুধু শ্রুতি নাটকের জন্য একটা সন্ধ্যার ভাবনাটিও প্রশংসার দাবী রাখে। ‘টিওটি’ এই ধরনের অনুষ্ঠানে বছরে চারটি করে করবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রত্যেকটি নাটকের বিষয়বস্তুর ভিন্নতা অন্য এক স্তরে উন্নীত করেছে এই নাট্যসন্ধ্যাকে। শুধু শ্রুতি নাটকের জন্য একটা সন্ধ্যার ভাবনাটিও প্রশংসার দাবী রাখে। ‘টিওটি’ এই ধরনের অনুষ্ঠানে বছরে চারটি করে করবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।