অবশেষে ধীরুভাই অম্বানির পরে বিনোদন দুনিয়ায় পা রাখতে চলেছে টাটা গোষ্ঠী। পটভূমিকা গিরিশ কুবেরের লেখা বই ‘দ্য টাটাস’। ভারতের ব্যবসায়ী জগতের অন্যতম সেরা প্রতিষ্ঠান টাটা পরিবারের জীবনকে বড় পর্দায় তুলে ধরতে চলেছে ভূষণ কুমারের প্রযোজনা সংস্থা টি-সিরিজ। যৌথ প্রযোজনায় রয়েছে অলমাইটি মোশন পিকচার্স। নাসেনওয়ানজি, জামশেদজি হয়ে রতন টাটা, এই তিন প্রজন্মকে বড় পর্দায় তুলে ধরা হবে। ছবির নাম রাখা হয়েছে ‘দ্য টাটাস।
১৮২২ সালে গুজরাতের নবসারি গ্রামে পুরোহিত পরিবারে জন্ম নাসেনওয়ানজি টাটার। উচ্চশিক্ষা, বিত্ত না থাকলেও নতুন কিছু করে দেখানোর প্রবল ইচ্ছে ছিল নাসেনওয়ানজির। সেই দিশা নিয়েই তিনি পা রেখেছিলেন তৎকালীন মুম্বইতে। তাঁর ছেলে জামশেদজির হাতে এসে তাঁর গড়া তুলোর ব্যবসা ক্রমে ইন্ডাস্ট্রির রূপ নেয়। আর সেই প্রতিষ্ঠানকে আজও সমানভাবে ধরে রেখেছেন তাঁর দুই সন্তান দোরাব এবং রতন টাটা। পেশায় সাংবাদিক গিরিশ কুবের টাটা পরিবারের অনেক অজানা কথা গল্পাকারে তলে ধরেছেন তাঁর লেখা বই ‘দ্য টাটাস’-এ। তবে একা আর মাধবন নন, ছবির সঙ্গে নাম জড়িয়েছে অদিতি রাও হায়দর এবং বিক্রান্ত মাসেরও। যদিও প্রযোজনা সংস্থা এখনও কারও নাম প্রকাশ করতে চাননি।
১৮২২ সালে গুজরাতের নবসারি গ্রামে পুরোহিত পরিবারে জন্ম নাসেনওয়ানজি টাটার। উচ্চশিক্ষা, বিত্ত না থাকলেও নতুন কিছু করে দেখানোর প্রবল ইচ্ছে ছিল নাসেনওয়ানজির। সেই দিশা নিয়েই তিনি পা রেখেছিলেন তৎকালীন মুম্বইতে। তাঁর ছেলে জামশেদজির হাতে এসে তাঁর গড়া তুলোর ব্যবসা ক্রমে ইন্ডাস্ট্রির রূপ নেয়। আর সেই প্রতিষ্ঠানকে আজও সমানভাবে ধরে রেখেছেন তাঁর দুই সন্তান দোরাব এবং রতন টাটা। পেশায় সাংবাদিক গিরিশ কুবের টাটা পরিবারের অনেক অজানা কথা গল্পাকারে তলে ধরেছেন তাঁর লেখা বই ‘দ্য টাটাস’-এ। তবে একা আর মাধবন নন, ছবির সঙ্গে নাম জড়িয়েছে অদিতি রাও হায়দর এবং বিক্রান্ত মাসেরও। যদিও প্রযোজনা সংস্থা এখনও কারও নাম প্রকাশ করতে চাননি।