রূপঙ্কর বাগচি
একের পর এক বিতর্ক। গায়ক রূপঙ্কর বাগচির বিরুদ্ধে এবার গান চুরির অভিযোগ। উঠতি সঙ্গীতশিল্পী মনোরমা ঘোষাল নিউটাউন থানায় রূপঙ্করের বিরুদ্ধে গান চুরির অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে শুধু রূপঙ্কর বাগচি নন, তাঁর অভিযোগ সঙ্গীত আয়োজক কম্পোজার পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও।
মনোরমা ঘোষালের কথায়, তাঁর গানের শিক্ষকের মাধ্যমে ২০২১-এর নভেম্বরে পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ হয়। ‘সাগর তুমি কেন ডাকো’ নামে একটি গানের ঝলক নভেম্বরে প্রকাশিত হয়েছিল। সে সময় গানটির জন্য মনোরমা ১০ হাজার টাকা পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিয়েছিলেন। গানটি মুক্তি পায় ১২ ডিসেম্বর। মনোরমা মোট ২৮ হাজার টাকা দিয়ে গানটি পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে কিনছিলেন বলে তিনি জানান।
মনোরমা এও বলেন, সপ্তাহখানেক আগে হঠাৎ একদিন পার্থ তাঁকে ইউটিউব চ্যানেল থেকে গানটি তুলে নিতে বলেন। কারণ হিসেবে বলা হয় রূপঙ্কর না কি গানটি গেয়েছেন। উঠতি সঙ্গীতশিল্পী মনোরমার পরিষ্কার বক্তব্য, নতুন প্রজন্মের শিল্পীদের সুযোগ দেওয়া দরকার। এরকম নিয়ম নীতি বিরুদ্ধ কাজ কখনও মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। এ প্রসঙ্গে রূপঙ্করের বলেন, এ বিষয়ে আমার কোনও বক্তব্য নেই। আমি কয়েকজনের জন্য গান গেয়েছিলাম। আমাকে গাইতে বলা হয়েছিল। গান গাওয়াই আমার কাজ। ওই গানটি যে চ্যানেল থেকে মুক্তি পেয়েছিল, তারাই এ বিষয়ে ভালো বলতে পারবে।
মনোরমা ঘোষালের কথায়, তাঁর গানের শিক্ষকের মাধ্যমে ২০২১-এর নভেম্বরে পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ হয়। ‘সাগর তুমি কেন ডাকো’ নামে একটি গানের ঝলক নভেম্বরে প্রকাশিত হয়েছিল। সে সময় গানটির জন্য মনোরমা ১০ হাজার টাকা পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিয়েছিলেন। গানটি মুক্তি পায় ১২ ডিসেম্বর। মনোরমা মোট ২৮ হাজার টাকা দিয়ে গানটি পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে কিনছিলেন বলে তিনি জানান।
মনোরমা এও বলেন, সপ্তাহখানেক আগে হঠাৎ একদিন পার্থ তাঁকে ইউটিউব চ্যানেল থেকে গানটি তুলে নিতে বলেন। কারণ হিসেবে বলা হয় রূপঙ্কর না কি গানটি গেয়েছেন। উঠতি সঙ্গীতশিল্পী মনোরমার পরিষ্কার বক্তব্য, নতুন প্রজন্মের শিল্পীদের সুযোগ দেওয়া দরকার। এরকম নিয়ম নীতি বিরুদ্ধ কাজ কখনও মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। এ প্রসঙ্গে রূপঙ্করের বলেন, এ বিষয়ে আমার কোনও বক্তব্য নেই। আমি কয়েকজনের জন্য গান গেয়েছিলাম। আমাকে গাইতে বলা হয়েছিল। গান গাওয়াই আমার কাজ। ওই গানটি যে চ্যানেল থেকে মুক্তি পেয়েছিল, তারাই এ বিষয়ে ভালো বলতে পারবে।