ছবি সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
কে বলে বাঙালির সুগারহিরো নেই! বাঙালির সুপারহিরো পাঁচশো আনা বাঙালিত্বে ভরপুর সেই মানুষটি যিনি মিশরের মরুরাজত্ব থেকে আফ্রিকার গহনারণ্যের আনাচ-কানাচ সমস্ত যাত্রাতে ক্লাচ নিয়েই তিনি অপরাজেয়। হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন, কথা হচ্ছে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় লিখিত সেই দুর্ধর্ষ চরিত্রটিকে যিনি আট থেকে আশি—আপামর বাঙালির হৃদয়ের মণিকোঠায় নিজের আসন পাকাপোক্ত করে রেখেছেন এ যাবৎকাল৷ আর এবার তৃতীয়বার সেই অপরাজিত চরিত্র তথা কাকাবাবুকে নিয়ে পর্দায় ফিরছেন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়। ‘মিশর রহস্য’, ‘ইয়েতি অভিযান’-এর পর অবশেষে দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি বাংলা ও হিন্দি উভয় ভাষাতেই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে চলেছে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের রচিত ‘জঙ্গলের মধ্যে এক হোটেল’- উপন্যাস অবলম্বনে সৃজিত মুখোপাধ্যায় নির্মিত ‘কাকাবাবুর প্রত্যবর্তন’৷ ২৮ জানুয়ারি কাকাবাবু-সন্তুর রোমহর্ষক প্রত্যাবর্তনের উদযাপনেই চাঁদের হাট বসেছিল কেনিলওয়ার্থ হোটেলে।
এদিন এখানে ‘কাকাবাবুর প্রত্যাবর্তন’-এর অফিসিয়াল মার্চেন্ডাইজ উদ্বোধন করেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, আরিয়ান ভৌমিক, ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত ও রূপম ইসলাম৷ আরও একবার কাকাবাবু-সন্তুর অনবদ্য জুটিকে পর্দায় জীবন্ত করে তুলতে একত্রে আসতে চলেছেন কাকাবাবুর চরিত্রে অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং সন্তুর ভূমিকায় আরিয়ান ভৌমিক। সঙ্গে আরও কয়েক চামচ বেশি রোমাঞ্চ যোগ করার জন্য থাকছে আফ্রিকার মাসাইমারা ন্যাশনাল রিজার্ভের মনমাতানো রোমহর্ষকতা যা নিঃসন্দেহেই পরিচালকে শৈল্পিক চেতনার আঙ্গিকগত প্রয়োগে এবং সৌমিক হালদারের ক্যামেরার জাদুতে এক অন্যতর আবহ তৈরি করবে বলে আশা করা যায়। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং আরিয়ান ভৌমিকের পাশাপাশি এবার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে এবার আসতে চলেছেন অভিনেতা অনির্বাণ চক্রবর্তী।
এই ছবির সংগীত পরিচালনা করেছেন ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত এবং গানের কথা লিখেছেন শ্রীজাত। ‘কাকাবাবুর প্রত্যাবর্তন’-এর অফিসিয়াল মার্চেন্ডাইজ পার্টনার হয়ে যেমন উচ্ছ্বসিত বংমেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং অংশীদার অনিন্দ্য সাইন পাশাপাশি ততটাই উচ্ছ্বসিত অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। নিজের মুখেই ব্যক্ত করলেন নিজের অনুভূতি—’আমার ক্যারিয়ারের শেষ ৩৮ বছরে আমি পর্দায় যে সমস্ত চরিত্রে অভিনয় করেছি, কাকাবাবু তাদের মধ্যে আমার অন্যতম পছন্দের একটি চরিত্র। কাকাবাবু চরিত্রের এই দুর্দান্ত যাত্রাকে পরিপূর্ণতা দেওয়া সৃজিতকে ছাড়া অসম্ভব ছিল এবং আমি বলব যে এত দুর্দান্ত একটি চরিত্র লেখার জন্য সমস্ত কৃতিত্বই কিন্তু সুনীলদা-র। আমার মতে, অ্যাডভেঞ্চার-ক্ষুধার্ত কাকাবাবু একজন সুপারহিরোর চেয়ে কম কিছু নয়, কারণ তিনি যেভাবে সমস্ত বিপজ্জনক পরিস্থিতি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাটিয়ে ওঠেন এবং যেভাবে অপূর্ব বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে এক এক রহস্য সমাধান করেছেন তা একমাত্র একজন সুপারহিরোর ক্ষেত্রেই সম্ভব। কাকাবাবুর মার্চেন্ডাইজ লঞ্চে আমি অত্যন্ত খুশি এবং আমি গর্বিত বংমেডের জন্য যে বাংলার সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্বে তারা এমন অসাধারণ কিছু সৃষ্টিশীল কাজ ডিজাইনিং-এর মাধ্যমে বাংলার মানুষজনদের উপহার দিচ্ছে।’ ইতিমধ্যেই ‘কাকাবাবু প্রত্যাবর্তন’-এর ট্রেলার এসভিএফ-এর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেয়েছে। তৃতীয়বারের প্রত্যাবর্তন কতটা আন্দোলিত করতে পারবে দর্শকদের হৃদয়কে? সেই উত্তর আগামী ৪ ফেব্রুয়ারির পরেই পাওয়া যাবে৷
এদিন এখানে ‘কাকাবাবুর প্রত্যাবর্তন’-এর অফিসিয়াল মার্চেন্ডাইজ উদ্বোধন করেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, আরিয়ান ভৌমিক, ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত ও রূপম ইসলাম৷ আরও একবার কাকাবাবু-সন্তুর অনবদ্য জুটিকে পর্দায় জীবন্ত করে তুলতে একত্রে আসতে চলেছেন কাকাবাবুর চরিত্রে অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং সন্তুর ভূমিকায় আরিয়ান ভৌমিক। সঙ্গে আরও কয়েক চামচ বেশি রোমাঞ্চ যোগ করার জন্য থাকছে আফ্রিকার মাসাইমারা ন্যাশনাল রিজার্ভের মনমাতানো রোমহর্ষকতা যা নিঃসন্দেহেই পরিচালকে শৈল্পিক চেতনার আঙ্গিকগত প্রয়োগে এবং সৌমিক হালদারের ক্যামেরার জাদুতে এক অন্যতর আবহ তৈরি করবে বলে আশা করা যায়। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং আরিয়ান ভৌমিকের পাশাপাশি এবার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে এবার আসতে চলেছেন অভিনেতা অনির্বাণ চক্রবর্তী।
এই ছবির সংগীত পরিচালনা করেছেন ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত এবং গানের কথা লিখেছেন শ্রীজাত। ‘কাকাবাবুর প্রত্যাবর্তন’-এর অফিসিয়াল মার্চেন্ডাইজ পার্টনার হয়ে যেমন উচ্ছ্বসিত বংমেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং অংশীদার অনিন্দ্য সাইন পাশাপাশি ততটাই উচ্ছ্বসিত অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। নিজের মুখেই ব্যক্ত করলেন নিজের অনুভূতি—’আমার ক্যারিয়ারের শেষ ৩৮ বছরে আমি পর্দায় যে সমস্ত চরিত্রে অভিনয় করেছি, কাকাবাবু তাদের মধ্যে আমার অন্যতম পছন্দের একটি চরিত্র। কাকাবাবু চরিত্রের এই দুর্দান্ত যাত্রাকে পরিপূর্ণতা দেওয়া সৃজিতকে ছাড়া অসম্ভব ছিল এবং আমি বলব যে এত দুর্দান্ত একটি চরিত্র লেখার জন্য সমস্ত কৃতিত্বই কিন্তু সুনীলদা-র। আমার মতে, অ্যাডভেঞ্চার-ক্ষুধার্ত কাকাবাবু একজন সুপারহিরোর চেয়ে কম কিছু নয়, কারণ তিনি যেভাবে সমস্ত বিপজ্জনক পরিস্থিতি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাটিয়ে ওঠেন এবং যেভাবে অপূর্ব বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে এক এক রহস্য সমাধান করেছেন তা একমাত্র একজন সুপারহিরোর ক্ষেত্রেই সম্ভব। কাকাবাবুর মার্চেন্ডাইজ লঞ্চে আমি অত্যন্ত খুশি এবং আমি গর্বিত বংমেডের জন্য যে বাংলার সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্বে তারা এমন অসাধারণ কিছু সৃষ্টিশীল কাজ ডিজাইনিং-এর মাধ্যমে বাংলার মানুষজনদের উপহার দিচ্ছে।’ ইতিমধ্যেই ‘কাকাবাবু প্রত্যাবর্তন’-এর ট্রেলার এসভিএফ-এর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেয়েছে। তৃতীয়বারের প্রত্যাবর্তন কতটা আন্দোলিত করতে পারবে দর্শকদের হৃদয়কে? সেই উত্তর আগামী ৪ ফেব্রুয়ারির পরেই পাওয়া যাবে৷