পরিচালক তরুণ মজুমদার
পরিচালক তরুণ মজুমদার ভেন্টিলেশনে। রবিবার সকাল নাগাদ হঠাৎ করে তাঁর শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হয়। শুরু হয় শ্বাসকষ্ট। হাসপাতাল সূত্রে খবর, বর্ষীয়ান পরিচালকের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় তাঁর ডায়ালিসিস করতে হতে পারে।
তরুণ মজুমদারের শরীরে একাধিক সংক্রমণও রয়েছে। সংক্রমণ রয়েছে বৃক্কেও। এর মধ্যে আবার নতুন করে বুকের সংক্রমণ দেখা দিয়েছে। তাঁর রক্তচাপও স্বাভাবিকের থেকে বেশ নীচে।
কিছুদিন আগে তাঁর শারীরিক পরিস্থিতির উন্নতি হলে ‘সিসিউ’-তে রাখা হয়েছিল। খুলে দেওয়া হয়েছিল রাইলস টিউবও। তিনি কথা বলতে না পারছিলেন না। তাই তিনি হাতে লিখে সবার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করতেন। উল্লেখ্য, প্রায় ১৫ দিন পরিচালক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৯২ বছরের পরিচালকের তরুণ মজুমদারের চিকিৎসার দায়িত্বে রয়েছেন মেডিসিনের চিকিৎসক সৌমিত্র ঘোষ, চেস্ট মেডিসিনের চিকিৎসক সোমনাথ কুণ্ডু, নেফ্রলজিস্ট অর্পিতা রায়চৌধুরী, নিউরো মেডিসিনের চিকিৎসক বিমান রায়, কার্ডিওলজিস্ট সরোজ মণ্ডলের মতো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
পরিচালককে বিভিন্ন সময় হাসপাতেলে এসে দেখে গিয়েছেন শহরের বিশিষ্টরা। গত বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্ন যাওয়ার পথে তরুণ মজুমদারকে দেখে গিয়েছেন। বিমান বসু, কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়দের মতো রাজনীতিকরা যান পরিচালককে দেখতে।
উল্লেখ্য, পরিচালক তরুণ মজুমদার প্রথমে শচীন মুখোপাধ্যায় এবং দিলীপ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে ‘যাত্রিক’ নামে একটি দল তৈরি করে ছবি পরিচালনার কাজ আরম্ভ করেন। এরপর আর একসঙ্গে নয়, নিজেই একের পর এক ছবি পরিচালনা করতে শুরু করেন। সত্তর দশকের অন্যতম সেরা পরিচালক কেমিস্ট্রির ছাত্র তরুণ মজুমদার ‘শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’, ‘বালিকা বধূ’, ‘কাচের স্বর্গ’, ‘দাদার কীর্তি’, ‘ভালবাসা ভালবাসা’, কুহেলি, ফুলেশ্বরী, ‘আপন আমার আপন’, পলাতক, নিমন্ত্রণ, সংসার সীমান্তে ‘চাঁদের বাড়ি’, ‘ভালবাসা ভালবাসা’, ‘আলো’-সহ একাধিক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের। এর মধ্যে ‘কাচের স্বর্গ’ ছবির জন্য ১৯৬২ সালে তিনি জাতীয় পুরস্কারও পান। এছাড়াও তিনি পদ্মশ্রী সম্মান পেয়েছেন।
তরুণ মজুমদারের শরীরে একাধিক সংক্রমণও রয়েছে। সংক্রমণ রয়েছে বৃক্কেও। এর মধ্যে আবার নতুন করে বুকের সংক্রমণ দেখা দিয়েছে। তাঁর রক্তচাপও স্বাভাবিকের থেকে বেশ নীচে।
কিছুদিন আগে তাঁর শারীরিক পরিস্থিতির উন্নতি হলে ‘সিসিউ’-তে রাখা হয়েছিল। খুলে দেওয়া হয়েছিল রাইলস টিউবও। তিনি কথা বলতে না পারছিলেন না। তাই তিনি হাতে লিখে সবার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করতেন। উল্লেখ্য, প্রায় ১৫ দিন পরিচালক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৯২ বছরের পরিচালকের তরুণ মজুমদারের চিকিৎসার দায়িত্বে রয়েছেন মেডিসিনের চিকিৎসক সৌমিত্র ঘোষ, চেস্ট মেডিসিনের চিকিৎসক সোমনাথ কুণ্ডু, নেফ্রলজিস্ট অর্পিতা রায়চৌধুরী, নিউরো মেডিসিনের চিকিৎসক বিমান রায়, কার্ডিওলজিস্ট সরোজ মণ্ডলের মতো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
পরিচালককে বিভিন্ন সময় হাসপাতেলে এসে দেখে গিয়েছেন শহরের বিশিষ্টরা। গত বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্ন যাওয়ার পথে তরুণ মজুমদারকে দেখে গিয়েছেন। বিমান বসু, কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়দের মতো রাজনীতিকরা যান পরিচালককে দেখতে।
উল্লেখ্য, পরিচালক তরুণ মজুমদার প্রথমে শচীন মুখোপাধ্যায় এবং দিলীপ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে ‘যাত্রিক’ নামে একটি দল তৈরি করে ছবি পরিচালনার কাজ আরম্ভ করেন। এরপর আর একসঙ্গে নয়, নিজেই একের পর এক ছবি পরিচালনা করতে শুরু করেন। সত্তর দশকের অন্যতম সেরা পরিচালক কেমিস্ট্রির ছাত্র তরুণ মজুমদার ‘শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’, ‘বালিকা বধূ’, ‘কাচের স্বর্গ’, ‘দাদার কীর্তি’, ‘ভালবাসা ভালবাসা’, কুহেলি, ফুলেশ্বরী, ‘আপন আমার আপন’, পলাতক, নিমন্ত্রণ, সংসার সীমান্তে ‘চাঁদের বাড়ি’, ‘ভালবাসা ভালবাসা’, ‘আলো’-সহ একাধিক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের। এর মধ্যে ‘কাচের স্বর্গ’ ছবির জন্য ১৯৬২ সালে তিনি জাতীয় পুরস্কারও পান। এছাড়াও তিনি পদ্মশ্রী সম্মান পেয়েছেন।