সিনেমার সংলাপ থেকে শুরু করে সিনেমাটির বিষয়বস্তু আজও জায়গা করে নেয় মানুষের অন্তরে।প্যারামাউন্ট সংস্থা প্রযোজিত ‘দ্য গডফাদার ট্রিলজি’। নানান ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে সিনেমাটির শুটিং শুরু হয়েছিল নিউ ইয়র্কে ১৯৭১ সালের ২ জুলাই। সিনেমাটি মুক্তি পায় ১৯৭২ সালের ১৫ মার্চ। হলিউডের এই ‘দ্য গড ফাদার’ সিনেমাটি সর্বাধিক জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী সিনেমাগুলির মধ্যে অন্যতম।
সিনেমাটির বিষয়বস্তু মার্কিন অপরাধ জগতের ঘটনাকে কেন্দ্র করে। মূল চরিত্র ইতালি থেকে আসা ভিটো কর্লিয়নি। ভিটো পরিবারের প্রধান। তার তিন ছেলে। বড় ছেলে সনি’ই হবে পরবর্তী সময়ে পরিবারের প্রধান। মেজ ছেলে দুর্বল প্রকৃতির এবং ছোটছেলে মাইকেল অন্য জায়গায় পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত। বাবার ব্যবসার দিকে তাঁর বিশেষ আগ্রহ নেই। ভিটোর একমাত্র মেয়ে কনির বিয়ে হয়ে গিয়েছে। তাদের বিপরীতে আছে একাধিক মাফিয়া পরিবার। মাফিয়াবাজদের সঙ্গে ঝামেলার কারণে বড় ছেলে মারা যান এবং ভিটো গুলিবিদ্ধ হন। তারপর ছোটছেলে মাইকেল সংসারের দায়িত্ব নেন। শেষে দেখা যায় মাইকেল বাবার তুলনায় আরও নিষ্ঠুর, বিচক্ষণ ও সফল।
ছবির গল্প শুনে অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন এ আর এমন ভিন্ন কী! এমন গল্পতো কত সিনেমাতেই বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু বক্স অফিসে এখনও তুমুল সাফল্য বিরাজ করছে এই সিনেমার। প্রভাবের দিক থেকেও ‘দ্য গড ফাদার’ অনন্য। সিনেমাটির দর্শক এটাকে শুধু গ্যাংস্টার ছবি বলতে চান না। তাদের মতে এটি একটি পরিবারিক ছবিও। মাফিয়াবাজের কাহিনি তো আছেই, তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পরিবারের গল্পটিও জায়গা করে নিয়েছে সিনেমাটিতে।
এই সিনেমার সংলাপ এখনও পর্যন্ত রয়ে গিয়েছে। ‘আই অ্যাম গনা মেইক ইউ অ্যান অফার ইউ কান্ট রিফিউজ’। অন্যটি —’ইফ ইউ হ্যাভ অ্যান এনিমি, দ্যাট এনিমি বিকামস মাই এনিমি’। দিন যায় দিন আসে তবু মাফিয়াদের এই পছন্দের সংলাপ কখনও বদলায় না। এই সিনেমার গান খুবই চমকপ্রদ। সংগীতের সুর ও ভাষা শুনলে মনেই হবে না যে সিনেমাটি মাফিয়া বিষয়ক। মিউজিকের মূলভাবই ছিল ‘কথা বলা ও ভালোবাসা’। প্যারামাউন্ট পিকচার্স প্রথমে এই গানটি রাখতে চাননি, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কপোলার অনুরোধেই গানটি থাকে এই সিনেমায়। পাঁচ দশক আগে তৈরি হওয়া সিনেমা ‘দ্য গড ফাদার’ আজও দাগ কাটে মানুষের মনে।
ছবি সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
সিনেমাটির বিষয়বস্তু মার্কিন অপরাধ জগতের ঘটনাকে কেন্দ্র করে। মূল চরিত্র ইতালি থেকে আসা ভিটো কর্লিয়নি। ভিটো পরিবারের প্রধান। তার তিন ছেলে। বড় ছেলে সনি’ই হবে পরবর্তী সময়ে পরিবারের প্রধান। মেজ ছেলে দুর্বল প্রকৃতির এবং ছোটছেলে মাইকেল অন্য জায়গায় পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত। বাবার ব্যবসার দিকে তাঁর বিশেষ আগ্রহ নেই। ভিটোর একমাত্র মেয়ে কনির বিয়ে হয়ে গিয়েছে। তাদের বিপরীতে আছে একাধিক মাফিয়া পরিবার। মাফিয়াবাজদের সঙ্গে ঝামেলার কারণে বড় ছেলে মারা যান এবং ভিটো গুলিবিদ্ধ হন। তারপর ছোটছেলে মাইকেল সংসারের দায়িত্ব নেন। শেষে দেখা যায় মাইকেল বাবার তুলনায় আরও নিষ্ঠুর, বিচক্ষণ ও সফল।
ছবির গল্প শুনে অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন এ আর এমন ভিন্ন কী! এমন গল্পতো কত সিনেমাতেই বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু বক্স অফিসে এখনও তুমুল সাফল্য বিরাজ করছে এই সিনেমার। প্রভাবের দিক থেকেও ‘দ্য গড ফাদার’ অনন্য। সিনেমাটির দর্শক এটাকে শুধু গ্যাংস্টার ছবি বলতে চান না। তাদের মতে এটি একটি পরিবারিক ছবিও। মাফিয়াবাজের কাহিনি তো আছেই, তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পরিবারের গল্পটিও জায়গা করে নিয়েছে সিনেমাটিতে।
এই সিনেমার সংলাপ এখনও পর্যন্ত রয়ে গিয়েছে। ‘আই অ্যাম গনা মেইক ইউ অ্যান অফার ইউ কান্ট রিফিউজ’। অন্যটি —’ইফ ইউ হ্যাভ অ্যান এনিমি, দ্যাট এনিমি বিকামস মাই এনিমি’। দিন যায় দিন আসে তবু মাফিয়াদের এই পছন্দের সংলাপ কখনও বদলায় না। এই সিনেমার গান খুবই চমকপ্রদ। সংগীতের সুর ও ভাষা শুনলে মনেই হবে না যে সিনেমাটি মাফিয়া বিষয়ক। মিউজিকের মূলভাবই ছিল ‘কথা বলা ও ভালোবাসা’। প্যারামাউন্ট পিকচার্স প্রথমে এই গানটি রাখতে চাননি, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কপোলার অনুরোধেই গানটি থাকে এই সিনেমায়। পাঁচ দশক আগে তৈরি হওয়া সিনেমা ‘দ্য গড ফাদার’ আজও দাগ কাটে মানুষের মনে।
ছবি সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।