ছবি প্রতীকী
প্রাথমিকের পর এ বার রাজ্য সরকার কলেজগুলিতে শিক্ষক এবং গবেষক নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে চলেছে। নির্দিষ্ট সূচি অনুযায়ী ২০২৩-এর ৮ জানুয়ারি হবে স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট (স্লেট)। পরীক্ষা নির্বিঘ্নে আয়োজনের জন্য ইতিমধ্যে কলেজ সার্ভিস কমিশন একগুচ্ছ পদক্ষেপ নিতে চলেছে।
এ বার স্লেট পরীক্ষা দেবেন প্রায় ৮৫ হাজার পরীক্ষার্থী। মোট ১১০টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে পরীক্ষাকেন্দ্র হিসাবে বেছে নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রার এবং কলেজের অধ্যক্ষ পরীক্ষাকেন্দ্রের দায়িত্বে থাকবেন। কমিশনের তরফে দু’জন করে অধ্যাপককে পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার প্রস্তুতিতে মোট ২২০ জনকে নিয়োগ করা হয়েছে। অধ্যাপক বা সহযোগী অধ্যাপকদেরও এই কাজে নিযুক্ত করা হবে।
আরও পড়ুন:
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৪৪: কবির দরজা সাধারণজনের জন্য সারাক্ষণই খোলা থাকত
ইংলিশ টিংলিশ: জানেন কি ‘night owl’ বা ‘early bird’ কাকে বলে? কিংবা তিনতলাকে কেন ‘second floor’ বলে?
সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্যেরা হবেন এগ্জিকিউটিভ অফিসার। তাঁদেরই নেতৃত্বেই পরীক্ষা প্রক্রিয়া চালানো হবে বলে জানানো হয়েছে। প্রশ্নপত্র খোলা, বিতরণ— সবই হবে আধিকারিকদের তত্ত্বাবধানে হবে। পরীক্ষা শুরুর আগে কোনও ভাবেই প্রশ্নপত্র যাতে ফাঁস হয়ে না যায়, সে বিষয়ে বিশেষ নজরদারি রাখা হবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পুলিশ-প্রশাসনের ও সাহায্য নেওয়া হতে পারে।
আরও পড়ুন:
হোয়াটস অ্যাপেও কল রেকর্ডিংয়ের সুবিধা! নতুন বছরে মিলবে একগুচ্ছে আকর্ষণীয় ফিচার, কী কী দেখে নিন একঝলকে
পর্দার আড়ালে, পর্ব-২২: রাইচরণ চরিত্রটা আমি করতে চাই, আমাকে এই চরিত্রটা করার সুযোগ দিন: উত্তমকুমার
নিরাপত্তার স্বার্থে প্রত্যেক পরীক্ষাকেন্দ্রে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব সিসিটিভি, নিরাপত্তা ব্যবস্থাই ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগ পরীক্ষায় কলেজ সার্ভিস কমিশনের পাশাপাশি ইউজিসিরও পর্যবেক্ষক থাকবেন। কমিশন জানিয়েছে, ইউজিসির নির্দেশিকা মেনেই সব রকম প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা হয়েছে। এরও পরে পরীক্ষা নিয়ে ইউজিসির বাড়তি কোনও নির্দেশিকা এলে তা-ও মেনে চলা হবে বলে জানানো হয়েছে।