হাই কোর্ট ধাক্কা খেল রাজ্যের শিক্ষা দফতর। শিক্ষা দফতরের নিয়োগ বাতিল করে দিয়েছেন বিচারপতি কৌশিক চন্দ। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন, মৌলানা আবুল কালাম আজাদ ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি (ম্যাকাউট)-র উপাচার্য পদে পুনর্বহাল করতে হবে সৈকত মৈত্রকে।
গত সোমবার ম্যাকাউট-র এর উপাচার্য পদ থেকে সৈকতকে সরিয়ে নতুন নিয়োগের জন্য রাজ্য সরকার বিজ্ঞপ্তি জারি করে। সৈকত মৈত্র রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দ্বারস্থ হন কলকাতা হাই কোর্টে।
হাই কোর্ট এক সপ্তাহের জন্য এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির উপর স্থগিতাদেশ জারি করে। সেই সঙ্গে উপাচার্য পদ থেকে কেন সৈকত মৈত্রকে সরান হল, তা মঙ্গলবারের মধ্যে জানাতে বলা হয় রাজ্য সরকারকে। এর পর হাই কোর্ট বৃহস্পতিবার রাজ্যের সেই বিজ্ঞপ্তিকে খারিজ করে দেয়।
গত সোমবার ম্যাকাউট-র এর উপাচার্য পদ থেকে সৈকতকে সরিয়ে নতুন নিয়োগের জন্য রাজ্য সরকার বিজ্ঞপ্তি জারি করে। সৈকত মৈত্র রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দ্বারস্থ হন কলকাতা হাই কোর্টে।
হাই কোর্ট এক সপ্তাহের জন্য এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির উপর স্থগিতাদেশ জারি করে। সেই সঙ্গে উপাচার্য পদ থেকে কেন সৈকত মৈত্রকে সরান হল, তা মঙ্গলবারের মধ্যে জানাতে বলা হয় রাজ্য সরকারকে। এর পর হাই কোর্ট বৃহস্পতিবার রাজ্যের সেই বিজ্ঞপ্তিকে খারিজ করে দেয়।
ম্যাকাউটের উপাচার্য পদে গত চার বছর রয়েছেন সৈকত মৈত্র। গত বছর উপাচার্য পদে তাঁর মেয়াদও বৃদ্ধি করা হয়। এরই মাঝে হঠাৎ করে গত ২৯ জুলাই রাজ্য বিজ্ঞপ্তি জারি করে ওই পদে নতুন নিয়োগের কথা জানায়। সৈকত রাজ্য সরকারের ওই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন।
সৈকতের মূল অভিযোগ, তাঁকে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে অপসারণ করা হয়। এ প্রসঙ্গে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর দাবি, ম্যাকাউট আইন অনুযায়ী, ২৬ জুলাইয়ের পর সৈকত মৈত্র আর উপাচার্য পদে থাকতে পারেন না। যদিও বৃহস্পতিবার কলকাতা হাই কোর্ট ম্যাকাউটের উপাচার্য পদে সৈকত মৈত্রকেই পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়েছে।
সৈকতের মূল অভিযোগ, তাঁকে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে অপসারণ করা হয়। এ প্রসঙ্গে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর দাবি, ম্যাকাউট আইন অনুযায়ী, ২৬ জুলাইয়ের পর সৈকত মৈত্র আর উপাচার্য পদে থাকতে পারেন না। যদিও বৃহস্পতিবার কলকাতা হাই কোর্ট ম্যাকাউটের উপাচার্য পদে সৈকত মৈত্রকেই পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়েছে।