গৃহশিক্ষকতা করার জন্য উত্তর ২৪ পরগনা, নদিয়া, বীরভূম, কোচবিহার ও পুরুলিয়ার ৬১ জন প্রাথমিক শিক্ষককে পড়তে হল তদন্তের মুখে। জানা গিয়েছে, গৃহশিক্ষকতা করা নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষকদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ নিয়ে স্কুলশিক্ষার ডেপুটি ডিরেক্টর প্রাথমিক শিক্ষায় ডিআইদের চিঠিও দিয়েছেন। শিক্ষকদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হল ডিআইদের তা তাড়াতাড়ি সবিস্তারে জানতে হবে বিকাশ ভবনকে। সূত্রের খবর, প্রথমে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে দেখা হবে। এই তদন্তে স্থানীয় থানাও যুক্ত থাকবে। শিক্ষকদের দ্রুত গৃহশিক্ষকতা ছাড়ার পরামর্শ দেওয়া হবে। এরপরও তাঁরা নিয়ম না মানলে অভিযুক্তদের সাসপেন্ডও করা হতে পারে। পাশাপাশি তাঁদের মুচলেকাও দিতে হবে।
উল্লেখ্য, রাজ্য সরকার স্কুলে কর্মরত শিক্ষকদের গৃহশিক্ষকতা না করার আর্জি জানিয়েছিল বারবার। তা সত্তেও কাজ না হওয়ায় এভাবে শিক্ষকদের তালিকা তুলে ধরা হল বলে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। শিক্ষা দফতরের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষকদের একাংশ। উল্লেখ্য, এই ৪৭ জনের মধ্যে বেশিরভাগই রয়েছেন হাসনাবাদ, বসিরহাট, বাদুড়িয়া, গাইঘাটা, স্বরূপনগর, দেগঙ্গা, দমদম ও মধ্যমগ্রামে। এছাড়াও নদিয়া জেলায় চারজন, তিনজন কোচবিহারে, দু’জন বীরভূমে এবং পাঁচজন পুরুলিয়ার।
উল্লেখ্য, রাজ্য সরকার স্কুলে কর্মরত শিক্ষকদের গৃহশিক্ষকতা না করার আর্জি জানিয়েছিল বারবার। তা সত্তেও কাজ না হওয়ায় এভাবে শিক্ষকদের তালিকা তুলে ধরা হল বলে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। শিক্ষা দফতরের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষকদের একাংশ। উল্লেখ্য, এই ৪৭ জনের মধ্যে বেশিরভাগই রয়েছেন হাসনাবাদ, বসিরহাট, বাদুড়িয়া, গাইঘাটা, স্বরূপনগর, দেগঙ্গা, দমদম ও মধ্যমগ্রামে। এছাড়াও নদিয়া জেলায় চারজন, তিনজন কোচবিহারে, দু’জন বীরভূমে এবং পাঁচজন পুরুলিয়ার।