ছবি: প্রতীকী।
প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলের পুষ্টিমূল্য
ক্যালোরি: ৫২ কিলোক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট: ১১ গ্রাম, প্রোটিন: ১.১ গ্রাম, ডায়েটরি ফাইবার: ৩ গ্রাম। উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভিটামিন সি এবং বি ভিটামিন পাওয়া যায়। এই ফল থেকে বিভিন্ন ধরনের ফ্ল্যাভোনয়েডস, ফেনলিক অ্যাসিড, বিটাসায়ানিন, বিটা ক্যারোটিনয়েডস, বিটালেনস ইত্যাদির উপস্থিতির কারণে এই সুস্বাদু সুমিষ্ট ড্রাগন ফল বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ড্রাগন ফলের কালো ছোট ছোট বীজে থাকে ওমেগা থ্রি এবং ওমেগা নাই জাতীয় অত্যন্ত উপকারী এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড।
ডায়েট ফটাফট: এই গরমে ফলে-জলে-সব্জিতে থাকুন
এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-২৩: বায়োপসি মানেই ক্যানসার?
কোন কোন রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে ড্রাগন ফ্রুট?
ক্যাবলাদের ছোটবেলা, পর্ব-১: আমি ‘কেবলই’ স্বপন…
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৬৫: গায়ের জামা হাওয়ায় উড়বে বলে দেহের সঙ্গে ফিতে দিয়ে বেঁধে রাখতেন
কীভাবে খাবেন?
ড্রাগন ফলকে মাঝখান থেকে কেটে দু’ ভাগ করে স্কুপ করে সুন্দরভাবে এর শাঁস বার করে নেওয়া যায়। হেলদি স্ন্যাক হিসাবে খেতে পারেন যে কোনও বয়সে। গরমকালে অন্যান্য ফলের টুকরোর সঙ্গে এই ফলের শ্বাস ছোট ছোট টুকরো করে মিশিয়ে ফ্রিজে ঠান্ডা করে খেলে চমৎকার লাগে। ব্লেন্ডারে অন্যান্য ফলের সঙ্গে মিশিয়ে দুর্দান্ত রিফ্রেশিং স্মুদি হিসেবেও খেতে পারেন খেতে পারেন অথবা স্যালাড হিসাবেও।
অজানার সন্ধানে: পাচার হয়েছিল টন টন সোনা ও দামি ধাতু! ৮৫ বছরের সেই ভূতুড়ে রেলস্টেশন এখন অভিজাত হোটেল
পঞ্চমে মেলোডি, পর্ব-১৪: কিশোরের শুধু কণ্ঠই নয়, তাঁর অভিনয় ক্ষমতাকেও গানের নেপথ্যে সুকৌশলে কাজে লাগাতেন পঞ্চম
সাবধানতা
যোগাযোগ: ৯৮৩০২১৪৯৭১