ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।
চায়ের উপাদান
সাধারণত তরল এই পানীয়ে জলই প্রধান অংশ, প্রায় ৯৯.৬২ শতাংশ । ফ্যাট শূন্য, প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ অত্যন্ত নগণ্য। চায়ের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স শূন্য, থাকে না ট্রান্স ফ্যাটিঅ্যাসিড, কোলেস্টেরল বা ডাইটারি ফাইবারও।
ডায়েট ফটাফট: চিংড়ি শুধু স্বাদের জন্য নয়, স্বাস্থ্যের কথা ভেবেও খাওয়া যায়, কী উপকার হয়?
আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৩১: শ্রীমার পঞ্চতপা ব্রতানুষ্ঠান
তাহলে চায়ের উপকারিতা কোথায়?
চায়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এতে আছে—ক্যাটেচিন, এপিগ্যালোক্যাটেচিন (EGCG), এপিক্যাটেচিন, গ্যালেট ইত্যাদি অত্যন্ত শক্তিশালী আন্টিঅক্সিডেন্ট এবং থিওফ্ল্যাভিন, থিয়ারুবিজিন, এল (L)-থিয়েনিন জাতীয় বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর সক্রিয় যৌগ উপাদান। আবার এইসব বিভিন্ন আন্টিঅক্সিডেন্টধর্মী ফাইটোকেমিক্যালস-এর পরিমাণ গ্রিন টি-তে অত্যন্ত বেশি হওয়ায় রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে খুবই সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। বিশেষত গ্রিন টি তৈরির সময়ে ক্যামেলিয়া সিনেনসিস গাছের পাতা ও কুঁড়িকে গ্যাঁজানো হয় না বা কেমিক্যাল অক্সিডেশন ঘটানো হয় না বলে এর বিভিন্ন পলিফেনলস এবং অন্যান্য উপকারী যৌগ সমূহ বেশ কিছুটা অবিকৃত অবস্থায় থাকে।
এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩৩: সুন্দরবনের এক অনন্য প্রাণীসম্পদ গাড়োল
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৬১: ‘বন্ধু’ তোমার পথের সাথী
গ্রিন টি-এর স্বাস্থ্যগুণ
মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৪৭: পলায়নপর পঞ্চপাণ্ডব-ভীমসেনের গতিময়তায় কোন মহাভারতীয় দিগদর্শন?
দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-১০: লীলা মজুমদার— নতুন রূপকথার হলদে পাখি
সতর্কতা
যোগাযোগ: ৯৮৩০২১৪৯৭১