ছবি প্রতীকী
‘গ্রিন-টি’র জনপ্রিয়তা এখন দুনিয়া জুড়ে। বাজারে এখন হাজারো রকমের ‘গ্রিন-টি’ পাওয়া যাচ্ছে। এক একটির এক এক রকম স্বাদ ও গন্ধ। মূলত স্বাস্থ্য সচেতনরাই ‘গ্রিন-টি’ খেয়ে থাকেন। কিন্তু কারা, কতটা পরিমাণ, কখন খাবেন সে সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষের কোনও ধারণা নেই।
‘গ্রিন-টি’ কেন স্বাস্থ্যকর পানীয়?
‘গ্রিন-টি’তে বিভিন্ন পরিমাণে থাকে বায়ো-অ্যাক্তিভ কম্পাউন্ড, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম, স্বাস্থ্যকর এনজাইমস। কিন্তু সব থেকে যে উপাদানটির জন্য ‘গ্রিন-টি’র এত জনপ্রিয়তা—সেটি হল এতে থাকা ৬০-৮০ শতাংশ পর্যন্ত শক্তিশালী ইজিসিজ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট।
কী কী স্বাস্থ্যকর উপাদান আছে
ওজন নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ‘ফ্যাট বার্ন’ করে মেটাবলিক রেটকে বাড়ায়।
টাইপ-২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
‘ইমিউনিটি বুস্ট’ করে।
যকৃৎ পরিষ্কার রাখে।
রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণ করে।
শুধু খাওয়া নয়, ত্বক ও চুলের যত্নে ‘গ্রিন-টি’কে বাইরে থেকেও ব্যবহার করা যায়।
কতটা পরিমাণ খাবেন
‘গ্রিন-টি’তে অনেক স্বাস্থ্যকর উপাদান থাকলেও অতিরিক্ত পরিমাণ পান করলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে।
বেশি ‘গ্রিন-টি’ পানে ঘুম নষ্ট করতে পারে। কারণ এতে ক্যাফাইন আছে। বিশেষ করে রাতের দিকে বেশি খাওয়া উচিত নয়।
কোনও কোনও সময় পেট ব্যথাও হতে পারে।
সারাদিনে ২-৩ কাপ ‘গ্রিন-টি’ খাওয়া ঠিকঠাক। খেয়াল রাখতে হবে এক কাপ মানে ১৭৫ মিলি’র বেশি নয় কিন্তু।
‘গ্রিন-টি’তে বিভিন্ন পরিমাণে থাকে বায়ো-অ্যাক্তিভ কম্পাউন্ড, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম, স্বাস্থ্যকর এনজাইমস। কিন্তু সব থেকে যে উপাদানটির জন্য ‘গ্রিন-টি’র এত জনপ্রিয়তা—সেটি হল এতে থাকা ৬০-৮০ শতাংশ পর্যন্ত শক্তিশালী ইজিসিজ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট।
ওজন নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ‘ফ্যাট বার্ন’ করে মেটাবলিক রেটকে বাড়ায়।
টাইপ-২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
‘ইমিউনিটি বুস্ট’ করে।
যকৃৎ পরিষ্কার রাখে।
রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণ করে।
শুধু খাওয়া নয়, ত্বক ও চুলের যত্নে ‘গ্রিন-টি’কে বাইরে থেকেও ব্যবহার করা যায়।
‘গ্রিন-টি’তে অনেক স্বাস্থ্যকর উপাদান থাকলেও অতিরিক্ত পরিমাণ পান করলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে।
বেশি ‘গ্রিন-টি’ পানে ঘুম নষ্ট করতে পারে। কারণ এতে ক্যাফাইন আছে। বিশেষ করে রাতের দিকে বেশি খাওয়া উচিত নয়।
কোনও কোনও সময় পেট ব্যথাও হতে পারে।
সারাদিনে ২-৩ কাপ ‘গ্রিন-টি’ খাওয়া ঠিকঠাক। খেয়াল রাখতে হবে এক কাপ মানে ১৭৫ মিলি’র বেশি নয় কিন্তু।
খাবার খেতে খেতে বা খাওয়ার পরই ‘গ্রিন-টি’ খাওয়া উচিত নয়। কারণ, এতে থাকা ট্যানিন খাবারের পুষ্টিগুণ বিশেষত আয়রন শোষণে বাধা দেয়।
খালি পেটে মানে সকালে ঘুম থেকে উঠেই খাওয়া যাবে না।
ক্যাফেইন থাকে, তাই রাতের দিকে বেশি খাবেন না, এতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
‘গ্রিন-টি’ কখনওই জলে ফুটিয়ে খাওয়া উচিত নয়। এক্ষেত্রে আগে জল গরম করে নিয়ে তারপর গ্রিন টি মিক্সেড করে খেতে হবে। মানে আমরা যেভাবে লিকার চা তৈরি করি সেভাবে করতে হবে।
ঠান্ডা অবস্থায় খেলেও এর খাদ্যগুণ নষ্ট হবে না।
কোনও খাবারের বদলে ‘গ্রিন টি’ খাবেন না। কারণ, কখনওই খাবারের বিকল্প নয় ‘গ্রিন-টি’।
প্রেগন্যান্ট, ব্রেস্টফিডিং মা আর ছোটদের না খাওয়া ভালো।
রক্ত শূন্যতার সমস্যা থাকলেও না খাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
অ্যাসিডিটি, গ্যাস্ট্রিক বা আলসার থাকলে খাওয়া উচিত নয়।
অনেকেই মনে করেন, দিনে একাধিকবার ‘গ্রিন-টি’ খেলে অতিরিক্ত ওজন কমে যাবে। এটা একদমই ভ্রান্ত ধারণা। শুধু ‘গ্রিন-টি’ পান করে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। কারণ, ‘গ্রিন-টি’ কেবল চায়ের একটি বিকল্প মাত্র। তাই শুধু ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সঠিক মাত্রায় ‘গ্রিন-টি’য়ের পাশাপাশি বিজ্ঞানসম্মত ডায়েট এবং নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হবে।
যোগাযোগ: ৯০৩৮০ ০৮০৮২