ছবি প্রতীকী
শরীরকে ভিতর থেকে সতেজ রাখতে ভিটামিন বা সাপ্লিমেন্ট ছাড়াও খেতে হবে পুষ্টিকর খাবার। পুষ্টিবিদদের মতে, এ দেশেরই বিভিন্ন প্রদেশে রয়েছে নিজস্ব এমন কিছু খাবার, যা সস্তার অথচ প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। আমরা যদি নিয়মিত সেগুলি খাই তাহলে বাড়বে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা।
সেই তালিকায় যেমন রয়েছে বাংলার শুক্তো, তেমনই আছে বিহারের ছাতুর মতো সহজলভ্য খাদ্যবস্তু। বেগুন, পেঁপে, কাঁচকলা, সজনে ডাঁটা এবং বড়ি দিয়ে তৈরি হয় বাঙালির শুক্তো। এই রান্নায় মশলা এবং দুধ যোগ হওয়ায় এতে পুষ্টিগুণ আরও বেড়ে যায়। বাঙালির মাছের পদে দই এবং সরষের যোগ করলেও বাড়িয়ে দেয় তার পুষ্টিগুণ। মাছের ভিটামিন-ডি এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড দেহ ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সেই তালিকায় যেমন রয়েছে বাংলার শুক্তো, তেমনই আছে বিহারের ছাতুর মতো সহজলভ্য খাদ্যবস্তু। বেগুন, পেঁপে, কাঁচকলা, সজনে ডাঁটা এবং বড়ি দিয়ে তৈরি হয় বাঙালির শুক্তো। এই রান্নায় মশলা এবং দুধ যোগ হওয়ায় এতে পুষ্টিগুণ আরও বেড়ে যায়। বাঙালির মাছের পদে দই এবং সরষের যোগ করলেও বাড়িয়ে দেয় তার পুষ্টিগুণ। মাছের ভিটামিন-ডি এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড দেহ ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
পঞ্জাবি খাদ্য তালিকার আবশ্যিক দই দাঁত ও হাড়ের ভালো স্বাস্থ্যের কারণ। এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। এটি যেমন অন্ত্র ভালো রাখে, তেমনই সংক্রমণের আশঙ্কাও কমায়। বিহারের জনপ্রিয় ছাতুতে প্রোটিন আছে। এটি পরিপাকতন্ত্রের পক্ষে উপকারিও। আর লিট্টি নামক খাবারে রয়েছে একাধিক ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
পুষ্টিতে ভরপুর গ্রামীণ মহারাষ্ট্রের ঝুনকা-ভাকর-পিঠলা। ডাল ও সিরিয়াল সমৃদ্ধ এই খাবারে প্রোটিন যথেষ্ট। ওই রাজ্যের আরও একটি খাবার সাবুদানায় থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে থাকা ভিটামিন বি৬ ভ্রূণের বিকাশে সাহায্য করে।
খাদ্যবস্তুর পাশাপাশি মশলাতেও বাড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। দিল্লির খাবারে মুঘল ছাপ যথেষ্ট। এই খাদ্য সম্ভারে ব্যবহৃত বিভিন্ন মশলা থেকে রোগ প্রতিরোধী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মেলে। দিল্লিবাসীর খাদ্য তালিকায় থাকা ছোলা ওজন কমাতে, অন্ত্র ভালো রাখতে এবং টাইপ-টু ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
পুষ্টিতে ভরপুর গ্রামীণ মহারাষ্ট্রের ঝুনকা-ভাকর-পিঠলা। ডাল ও সিরিয়াল সমৃদ্ধ এই খাবারে প্রোটিন যথেষ্ট। ওই রাজ্যের আরও একটি খাবার সাবুদানায় থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে থাকা ভিটামিন বি৬ ভ্রূণের বিকাশে সাহায্য করে।
খাদ্যবস্তুর পাশাপাশি মশলাতেও বাড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। দিল্লির খাবারে মুঘল ছাপ যথেষ্ট। এই খাদ্য সম্ভারে ব্যবহৃত বিভিন্ন মশলা থেকে রোগ প্রতিরোধী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মেলে। দিল্লিবাসীর খাদ্য তালিকায় থাকা ছোলা ওজন কমাতে, অন্ত্র ভালো রাখতে এবং টাইপ-টু ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন:
আফ্রিকা থেকে জাম্বো জেট উড়ে এল আট চিতা! জন্মদিনে খাঁচামুক্ত করলেন মোদী, দেখুন ভিডিয়ো
ডায়েট টিপস : ছোট্ট সোনামণির পুষ্টি নিয়ে চিন্তিত? তাহলে এই সব বিষয়গুলিতে নজর দিন
প্রোটিন, ভিটামিন-সি, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টসের (ফলেট, আয়রন, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম ও কপার) মিলিত ফল হল ইমিউনো নিউট্রিশন। পুষ্টিবিদদের কথায়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইডলি, দই, ধোসার মতো ফার্মেন্টেড খাবার থেকেই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। এই সব উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেয়। যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়া যায় প্রোটিন, আয়রন এবং জিঙ্ক মাছ, মাংস এবং ডিম থেকে। এ ছাড়া রেনবো ভেজিটেবল অর্থাৎ সাত রঙের সবজি অবশ্যই খাবারের তালিকায় রাখা উচিত। যাঁদের ভিটামিন-ডি এর ঘাটতি রয়েছে তাঁদের ছাদে বা বারান্দায় অর্থাৎ যেখানে গায়ে রোদ লাগতে পারে সেখানে কিছুটা সময় নিয়মিত কাটাতে হবে। এটাও তো শরীরের একপ্রকার প্রয়োজনীয় খাবার!