বুধবার ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪


ছবি প্রতীকী

সামনেই তোমাদের জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা। প্রস্তুতিও এখন প্রায় শেষের দিকে। এখন শুধু দরকার অনুশীলন। এই অনুশীলনকে আমরা কতকগুলো ধাপে ভাগ করে নিয়ে আলোচনা করবো। এবারে পরীক্ষায় ভালো নম্বর করার জন্য আমরা বাড়িতে যে অনুশীলন করি তাকে আমরা মূলত তিনটি ভাগে ভাগ করে আলোচনা করবো।

একঝলকে নম্বর বিভাজন দেখে নাও।

 

অধ্যায়ভিত্তিক বিষয়বস্তু বুঝে নাও

অধ্যায়ভিত্তিক বিষয়বস্তু ভালো করে বুঝে নেওয়া, যা ইতিমধ্যেই তোমরা ভালোভাবে প্রস্তুত করে নিয়েছ।
 

বিভাগ অনুযায়ী নির্দিষ্ট একটি সময় বিভাজন

প্রথম থেকেই বিভাগ অনুযায়ী নির্দিষ্ট একটি সময় বিভাজন তৈরি করে নিতে হবে। কারণ, এতে তোমরা পরীক্ষার সব প্রশ্নের উত্তর ভালো করে লিখে আসতে পারবে। হাতে কিছুটা সময় রাখতে হবে, যাতে উত্তরপত্রটি ভালো করে মিলিয়ে দেখে নিতে পারো। এক্ষেত্রে আমি তোমাদের বলব সারাদিনের মধ্যে সকাল ১১টা ৪৫ মিনিট থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত সময়কে বেছে নাও। তাহলে দেখবে তোমাদের অনুশীলনও হবে, সঙ্গে পরীক্ষাকেন্দ্রে ওই সময় পরীক্ষা দেওয়ার সময় তোমাদের ঘুম বা শারীরিক ক্লান্তি পরীক্ষার অন্তরায় হবে না।

 

খাতায় উপস্থাপনা

খাতায় উপস্থাপনা। খাতায় উপস্থাপনার ব্যাপারে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে।
 

উত্তর লেখার জন্য কিছু সাধারণ নির্দেশ

প্রশ্নপত্রে কোনও উত্তর লেখা যাবে না।
উত্তরপত্রে কোনও চিহ্ন অঙ্কন করা উচিত নয়, যাতে তোমার উত্তরপত্রটি আলাদা করে চিহ্নিত করা যায়।
প্রত্যেকটি বিভাগের উত্তর সংক্ষিপ্ত ও যথাযথ ভাবে লিখতে হবে।
হাতের লেখা যথাসম্ভব পরিষ্কার করার চেষ্টা করবে।
উত্তর নিজের ভাষায় লেখা উচিত।
প্রশ্নের দাগ নম্বর লেখার ক্ষেত্রে সর্তকতা ও সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
প্রতিটি বিভাগের প্রশ্নের উত্তর পরপর করার চেষ্টা করবে।
সকল প্রশ্নের উত্তর যাতে সমমানের হয় সেদিকে খেয়াল রাখবে।
 

প্রশ্নপত্র পড়া ও নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলি মনে রাখবে।

পুরো প্রশ্নপত্রটি মনোযোগ সহকারে ভালো করে পড়ে (বিশেষত বিভাগ ‘খ’ থেকে ‘ঙ’ পর্যন্ত) প্রশ্ন নির্বাচন করবে।
MCQ এর প্রশ্ন আবশ্যিক ও বিকল্প না থাকায় সেটিকে সবশেষে পড়াই ভালো।
যে সংক্ষিপ্ত বা দীর্ঘ উত্তরধর্মী প্রশ্নগুলিতে বিভিন্ন ছোট প্রশ্ন (Part Question) রয়েছে সেগুলি যথাসম্ভব লেখার চেষ্টা করো।
যেসকল দীর্ঘ উত্তরধর্মী প্রশ্নে পয়েন্ট ভিত্তিক উত্তর দেওয়া যায়, সেগুলি লেখার চেষ্টা করো।
কোন প্রশ্নগুলির উত্তর লিখবে সেগুলোকে বেছে নিয়ে চিহ্নিত করে রাখো।
 

উত্তর লেখার সময় এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে।

বিভাগ-ক

প্রশ্নের সঠিক দাগ নম্বর দিয়ে কেবলমাত্র উত্তরটি করলেই হবে।
প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর প্রশ্নের ক্রমানুযায়ী পরপর লিখবে।
দুটি প্রশ্নের উত্তর একই লাইনের পাশাপাশি দুটি স্তম্ভের নাম লেখাই বাঞ্ছনীয়।

 

বিভাগ-খ

প্রশ্নের নির্দেশ অনুসারে যথাযথ উত্তর লিখবে।
যে সকল প্রশ্নের উত্তর কেবল একটি বা দুটি শব্দ সেই সকল উত্তরগুলি লেখার সময় বানানের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক হবে।
 

বিভাগ-গ

অনধিক ৩০টি শব্দের মধ্যে উত্তর লেখার চেষ্টা করবে।
সংজ্ঞা বা কাকে বলে এই ধরনের প্রশ্নের ক্ষেত্রে অবশ্যই ভাবে উদাহরণ দেওয়ার চেষ্টা করবে।
এই বিভাগে ছবি আবশ্যক না হলেও প্রয়োজনে দেওয়া যেতে পারে।
 

বিভাগ-ঘ

উত্তর লেখার ক্ষেত্রে যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা দেবে।
কমপক্ষে তিনটি প্রধান পয়েন্টে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবে।
উত্তরের সপক্ষে প্রয়োজনীয় ছবি দেবে।
উত্তরের শুরুতে প্রাসঙ্গিক ভূমিকা দেবে।
পার্থক্য লেখার ক্ষেত্রে পার্থক্য বা তুলনার বিষয়টি বাঁদিকে একটি আলাদা স্তম্ভে উল্লেখ করে দেবে।
 

বিভাগ-ঙ

কমপক্ষে পাঁচটি প্রধান পয়েন্টে উত্তর লেখার চেষ্টা করবে।
সাধারণভাবে উত্তরের মূল হেডিং উত্তরপত্রের মাঝামাঝি অংশে (Center Aligned) এবং সাব-হেডিং (Left Aligned) গুলি লেখার বাঁদিকে করার চেষ্টা করবে।
 

উত্তর লেখার সময় যথাযথ ও প্রাসঙ্গিক উদাহরণ ও ছবি দেবে। ছবি আঁকার সময় কিছু কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে

ছবিগুলিকে প্রাসঙ্গিক পয়েন্টের পাশে আঁকো এবং সেদিকে বক্স করে দাও।
ছবিগুলিকে দ্বিমাত্রিক ভাবে (Two dimensional) আঁকার চেষ্টা করো।
আঁকা ছবিটি যেন দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়।
প্রতিটা ছবির ক্যাপশন, হেডিং এবং সাব হেডিং নির্দিষ্ট স্থানে ঠিক করে লিখবে।
ছবি আঁকার ক্ষেত্রে তোমরা সাধারণ পেনসিল বা রং পেনসিল ব্যবহার করতে পারো। তবে মনে রাখতে হবে ছবিটা যেন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয়।
 

বিভাগ-চ

পরীক্ষার সময় তোমাদের যে মানচিত্রটি দেওয়া হবে তাতে তোমরা প্রথমেই তোমাদের নিজের রোল, নম্বর এবং কোশ্চেন-এর দাগ নাম্বারটা লিখে নেবে।
এ বারে মানচিত্র চিহ্নিতকরণ করার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখতে হবে—
* মানচিত্রে যে বিষয়গুলিকে চিহ্নিত করতে দেবে সেগুলিকে সঠিক প্রশ্নের দাগ নম্বর দিয়ে যথাসম্ভব সঠিক অবস্থান চিহ্নিত করার চেষ্টা করবে।
* প্রতিটা বিষয়ের জন্য আলাদা প্রতীক চিহ্ন ব্যবহার করবে।
* মানচিত্রে প্রতীক চিহ্নের সাহায্যে নির্দিষ্ট বিষয় চিহ্নিত করার পরে বিষয়টি পাশেই লিখে দেবে।
* মানচিত্রের ফাঁকা জায়গায় নির্দেশিকার ঘর তৈরি করে তার ভেতরে বিষয়ের জন্য ব্যবহৃত প্রতীক চিহ্ন ও তার পাশে নির্দিষ্ট বিষয়ের নাম সারিবদ্ধ ভাবে লিখে দেবে।

আরও পড়ুন:

জীবনের প্রথম বড় ম্যাচের আগে অনুশীলনে ফাঁকি নয়, পরীক্ষায় লক্ষ্যভেদ করলে আগামীর পথ মসৃণ হবে

মাধ্যমিক ২০২৩: একটু সতর্ক হলেই অঙ্কে লিখিত পরীক্ষায় ৯০তে ৯০ পাওয়া সম্ভব

 

মাধ্যমিক ২০২৩-এর সম্ভাব্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নাবলী

 

অধ্যায় : বহির্জাত প্রক্রিয়া ও সৃষ্ট ভূমিরূপ

 

প্রশ্নের মান – ২

জলচক্র কাকে বলে?
কিউসেক ও কিডমের কী?
খরস্রোত কী।
নুনাটক কী?
ফিয়োর্ড কী?
মরু অঞ্চলে বালি কীভাবে সৃষ্টি হয়।
গ্রাবরেখা কাকে বলে?
নগ্নিভবন কাকে বলে?
জলবিভাজিকা কাকে বলে?
অবঘর্ষ কী?
পাখির পায়ের মতো বদ্বীপ কীভাবে গঠিত হয়।
হিমরেখা কাকে বলে?
হিমশৈল কী?
“ডিমের ঝুড়ির ন্যায়’ ভূমিরূপ বলতে কী বোঝো?
মরুকরণ কাকে বলে?
লোয়েস এর সংজ্ঞা দাও।
 

প্রশ্নের মান – ৩

আরোহণ ও অবরোহণ-এর পার্থক্য লেখো।
টিকা : ক্ষয়সীমা।
বদ্বীপের শ্রেণিবিভাগ।
জলপ্রপাত সৃষ্টির অনুকূল পরিবেশগুলি লেখো।
নদীর মোহনায় বদ্বীপ গড়ে ওঠার অনুকূল পরিবেশগুলি লেখো।
অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ সৃষ্টির পদ্ধতি।
হিমরেখার উচ্চতার তারতম্যের কারণ লেখো।
ক্রেভাস ও বার্গস্রুন্ড-এর পার্থক্য লেখো।
গ্রাবরেখার শ্রেণিবিভাগ করো।
হিমবাহ উপত্যকা ”U” আকৃতির হয় কেন?
রসেমোতানে ও ড্রামলিনের পার্থক্য লেখো।
ইয়ারদাং ও জিউগেনের পার্থক্য লেখো।
বার্খান বালিয়াড়ি ও সিফ বালিয়াড়ির পার্থক্য লেখো।
পেডিমেন্ট ও বাজাদার মধ্যে পার্থক্য লেখো।
 

প্রশ্নের মান – ৫

নদী বা হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট সচিত্র তিনটি ভূমিরূপ।
বায়ুর সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট সচিত্র ভূমিরূপ।
হিমবাহ ও জলধারার মিলতি কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ।
মরুভূমির প্রসারণের কারণ ও প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে লেখো।
 

অধ্যায়: বায়ুমণ্ডল

 

প্রশ্নের মান – ২

অ্যারোসল কাকে বলে।
মেরুপ্রভা কী?
ওজোন গহবর কাকে বলে।
ট্রপোপজ কী?
সমোষ্ণরেখা কাকে বলে।
অশ্ব অক্ষাংশ কাকে বলে?
গর্জনশীল চল্লিশা কী?
. ফেরেলের সূত্র কী?
এল নিনো কী?
জেট বায়ু কাকে বলে?
উপত্যকা বায়ু কাকে বলে?
ঘূর্ণবাতের চক্ষু কী?
বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল কাকে বলে।
আপেক্ষিক আর্দ্রতা কাকে বলে?
শিশিরাঙ্ক কী। ১৮. ডোলড্রাম কাকে বলে?
চরম আর্দ্রতা কাকে বলে।
বিশ্ব উন্নায়ন কাকে বলে?
অধঃক্ষেপণ কাকে বলে?

আরও পড়ুন:

মাধ্যমিক ২০২৩: ইতিহাসে বেশি নম্বর পেতে অবশ্যই এই প্রশ্নগুলিকে বাড়তি গুরুত্ব দাও

মাধ্যমিক ২০২৩: ইংরাজি পরীক্ষার প্রস্তুতি কীভাবে নিলে ভালো ফল করা সম্ভব, তা দেখে নাও একঝলকে

 

প্রশ্নের মান – ৩

ট্রপোস্ফিয়ার স্তরে উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে উন্নতা হ্রাস পায় কেন।
বৈপরীত্য উষ্ণতা সৃষ্টির কারণ লেখো।
আয়ন বায়ুর প্রবাহপথে মহাদেশের পশ্চিমাংশে মরুভূমি সৃষ্টির কারণ লেখো।
স্থলবায়ু ও সমুদ্রবায়ুর পার্থক্য লেখো।
মেঘমুক্ত দিন অপেক্ষা মেঘাচ্ছন্ন দিন অনেক উষ্ণ হয় কেন?
মৌসুমী বায়ুর ওপর জেট বায়ুর প্রভাব লেখো।
ঘূর্ণবাত ও প্রতীপ ঘূর্ণবাতের পার্থক্য লেখো।
প্রতীপ ঘূর্ণবাতের সঙ্গে শাস্ত আবহাওয়া জড়িত থাকে কেন?
মৌসুমী জলবায়ু ও ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলের জলবায়ুগত পার্থক্য লেখো।
বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হওয়ার পদ্ধতিগুলো লেখো।
স্ট্যাটোস্ফিয়ার স্তরের গুরুত্ব লেখো।
বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তরের গুরুত্ব লেখো।
নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য লেখো।
 

প্রশ্নের মান – ৫

উষ্ণতার ভিত্তিতে বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাস করে যে কোনও একটি স্তরের বৈশিষ্ট্য লেখো।
বিশ্ব উস্নায়নের ফলাফল লেখো।
বায়ুর উয়তার তারতম্যের যে কোনও তিনটি কারণ চিত্রসহ লেখো।
পৃথিবীর প্রধান প্রধান স্থায়ী বায়ুচাপ বলয় সৃষ্টির কারণ চিত্রসহ লেখো।
পৃথিবীর স্থায়ী বায়ুচাপ বলয়ের সাথে নিয়ত বায়ুপ্রবাহের সম্পর্ক লেখো।
চিত্রসহ নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাত এর উৎপত্তি ও জীবনচক্র লেখো।
বৃষ্টিপাতের শ্রেণি বিভাগ করে যে কোনো এক প্রকার বৃষ্টিপাত সম্পর্কে চিত্রসহ লেখো।
 

অধ্যায়: বারিমণ্ড

 

প্রশ্নের মান – ২

মগ্নচড়া কাকে বলে?
শৈবালসাগর কী?
বানডাকা কী?
সি.জি.গি কী?
হিমপ্রাচীর কাকে বলে?
মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ারের দুটি পার্থক্য লেখো।
 

প্রশ্নের মান ৩

মগ্নচড়াগুলো মৎস্যচাষে উন্নত কেন?
ভরা কোটাল ও মরা কোটালের পার্থক্য লেখো।
নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূলে ঘন কুয়াশা ও ঝরঝঞ্ঝার সৃষ্টি হয় কেন?
পূর্ণিমা অপেক্ষা অমাবস্যার জোয়ারের প্রাবল্য বেশি হয় কেন?
জোয়ার-ভাটার তিনটি প্রভাব লেখো।
উষ্ণস্রোত ও শীতল স্রোতের পার্থক্য লেখো।
দুটি মুখ্য জোয়ারের সময়ের ব্যবাধান ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট হয় কেন?
 

প্রশ্নের মান – ৫

পৃথিবীর জলবায়ুর উপর সমুদ্র স্রোতের প্রভাব লেখো।
সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির কারণ লেখো।
জোয়ার ভাটা সৃষ্টির কারণ লেখো।
 

অধ্যায়: বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

 

প্রশ্নের মান – ২

কঠিন বর্জ্য কাকে বলে?
তরল বর্জ্য কাকে বলে?
ই-বর্জ্য কাকে বলে?
বিপজ্জনক বর্জ্য কাকে বলে?
ভার্মিকম্পোস্টিং কী?
স্ক্র্যাবার কী?
ম্যানিওর পিট কী?
GAP কী?
 

প্রশ্নের মান – ৩

ল্যান্ডফিলের সুবিধা অসুবিধা লেখো।
জীব বিশ্লেষ্য ও জীব অবিশ্লেষ্য বর্জ্যের পার্থক্য লেখ।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনার 3R সম্পর্কে লেখো।
বর্জ্যের পুনরাবর্তন ও পুনর্ব্যবহার এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
ভাগীরথী-হুগলি নদীর উপর বর্জ্যের প্রভাব লেখো।
বিভিন্ন প্রকার বর্জ্যের উদাহরণসহ শ্রেণি বিভাগ করো।
কম্পোস্টিং পদ্ধতির সুবিধা অসুবিধা লেখো।

আরও পড়ুন:

গৃহিণীদের মধ্যে বইয়ের নেশা বাড়াতে কাঁধে ঝোলা নিয়ে ঘুরে বেড়ান রাধা, ‘চলমান পাঠাগার’ তাঁর পরিচয়!

মাধ্যমিক ২০২৩: পাঠ্যবই খুঁটিয়ে পড়লে বাংলায় বেশি নম্বর পাওয়া কঠিন নয়

 

অধ্যায়: ভারত (প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক পরিবেশ)

 

প্রশ্নের মান – ২

কারেওয়া কী?
ডেকানট্রাপ কী?
সমোন্নতি রেখা চাষ কাকে বলে?
মৌসুমী বিস্ফোরণ কাকে বলে।
হিমালয় অঞ্চলের ‘তাল’ কাকে বলে?
সুন্দরবন অঞ্চলের মৃত্তিকা ও স্বাভাবিক উদ্ভিদের মধ্যে সম্পর্ক লেখো।
হিমালয় পর্বত বা পশ্চিমঘাট পর্বতের দুটি করে গিরিপথের নাম লেখো।
মরুস্থলী নামকরণ কেন হয়েছে।
বেট কী?
দুন কী।
কয়াল কী ?
লেগুন কী।
বৃষ্টির জল সংরক্ষণের দুটি উদ্দেশ্য লেখো।
ভারতে বর্ষাকালীন শস্য উৎপাদনের জন্য জলসেচের প্রয়োজন হয় কেন?
দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু ভারতে কেন বৃষ্টিপাত ঘটায়।
কালবৈশাখী কী?
ভারতের শীতকাল শুষ্ক হয় কেন?
ভারতের মরু উদ্ভিদের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।
ঝুম চাষ কীভাবে মৃত্তিকা ক্ষয় বৃদ্ধিতে সাহায্য করে?
রেটুন কী?
বাগিচা ফসল কাকে বলে?
দক্ষিণ ভারতে কফি চাষের উন্নতির যে কোনো দুটি কারণ উল্লেখ করো।
জীবিকা সত্ত্বাভিত্তিক কৃষি কাকে বলে।
মিলেট কী?
ভারতের একটি কৃষিভিত্তিক এবং একটি বনভিত্তিক শিল্পের নাম লেখো।
শেকড় আলগা শিল্প কাকে বলে?
অনুসারী শিল্প কাকে বলে?
লৌহ-ইস্পাত শিল্পের প্রধান কাঁচামালগুলি কী কী?
পূর্ত শিল্প কাকে বলে?
পেট্রোরসায়ন শিল্পের প্রধান উপজাত দ্রব্যগুলি কী কী।
ভারতের পেট্রোরসায়ন শিল্পকেন্দ্রগুলি বেশিরভাগই বন্দরের কাছে গড়ে উঠেছে কেন?
আউট সোর্সিং কী ?
তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের সংজ্ঞা দাও।
শহর কাকে বলে?
নগর কাকে বলে?
মহানগর কাকে বলে?
ধারণযোগ্য উন্নয়ন বলতে কী বোঝো?
নগরায়ন কাকে বলে?
জনঘনত্ব কাকে বলে?
জনবিস্ফোরণ কী?
ভারতের প্রধান আভ্যন্তরীণ জলপথের যুক্তকারী কেন্দ্র দুটির নাম লেখো।
 

প্রশ্নের মান – ৩

করমণ্ডল উপকূলে বছরে দুবার বৃষ্টিপাত হয় কেন?
কৃষি বনসৃজন ও সামাজিক বনসৃজন-এর পার্থক্য লেখো।
ল্যাটেরাইট মাটি ও লোহিত মৃত্তিকার মধ্যে পার্থক্য লেখো। ৪. গঙ্গানদী বা ব্রহ্মপুত্র নদের গতিপথ এর বর্ণনা দাও।
উত্তর ভারতের সমভূমিতে খালসেচ প্রথা বেশি দেখা যায় কেন?
ভারতীয় কৃষিতে জলসেচের প্রয়োজনীয়তা লেখো।
দক্ষিণ ভারতে জলাশয়ের মাধ্যমে জলসেচ অধিক প্রচলিত কেন?
থর মরুভূমি সৃষ্টির কারণ লেখো।
খাদার ও ভাঙ্গর-এর পার্থক্য লেখো।
অরণ্য সংরক্ষণ বলতে কী বোঝায়?
ভারতের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ উদ্ভিদ এবং ক্রান্তীয় পর্ণমোচী উদ্ভিদের বেশিষ্ট্যের তিনটি পার্থক্য লেখো।
ভারতের পূর্ব বাহিনী নদীগুলির মোহনায় ব-দ্বীপ গঠিত হয়েছে কেন।
গাঙ্গেয় সমভূমির বিভাজন সঠিক বিস্তৃতিসহ উল্লেখ করো।
দাক্ষিণাত্য মালভূমির অভ্যন্তরভাগে বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল গড়ে উঠেছে কেন?
হিমালয়ে উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে স্বাভাবিক উদ্ভিদের প্রকৃতির পরিবর্তন উদাহরণসহ লেখো।
মেঘালয় মালভূমির প্রধান তিনটি ভূপ্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।
বহুমুখী নদী পরিকল্পনার গুরুত্ব লেখো।
ভারতীয় কৃষির বৈশিষ্ট্য লেখো।
খারিফ শস্য ও রবি শস্যের পার্থক্য লেখো।
উত্তর ভারতে গম চাষ বেশি হয় কেন?
সবুজ বিপ্লব বলতে কী বোঝো?
ভারতের শিল্প গড়ে ওঠার ক্ষেত্রে কাচামালের প্রভাব উদাহরণসহ লেখো।
আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে কী বোঝো?
ফসল চাষের সময় অনুযায়ী ভারতীয় ফসলের শ্রেণিবিভাগ করো এবং উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাও।
পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার মধ্যে পার্থক্য লেখো।
উত্তর-পশ্চিম ভারতে গমের উৎপাদন সবচেয়ে বেশি হয় কেন?
টিকা : SAIL
‘ভারতের রুঢ়’ কাকে কেন বলা হয়?
ভারতের ম্যানচেস্টার কাকে কেন বলা হয়?
ভারতীয় লৌহ-ইস্পাত শিল্পের প্রধান সমস্যাগুলি লেখো।
ভারতীয় পাট শিল্পের প্রধান সমস্যাগুলি লেখো।
উত্তর ভারতে আখ চাষ অধিক হলেও দক্ষিণ ভারতে আখের হেক্টর প্রতি উৎপাদন অধিক কেন?
ভারতে মোটরগাড়ি নির্মাণ শিল্পের উন্নতির কারণ লেখো।
আধুনিক শিল্প দানব বা সূর্যোদয় শিল্প কাকে কেন বলা হয়।
টিকা: আদমশুমারি।
জনসংখ্যার বৃদ্ধি বলতে কী বোঝায়?
অনুণাচল প্রদেশের জনঘনত্ব কম কেন?
ভারতের অভ্যন্তরীণ বিমান পরিবহন এর সমস্যাগুলি কী কী?
ভারতের অভ্যন্তরীণ জল পরিবহনের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
টিকা: সোনালি চতুর্ভুজ।
ভারতের সড়কপথ ও রেলপথের তিনটি করে সুবিধা লেখো।
পাঞ্জাব ও হরিয়ানা রাজ্যের কৃষি বিপ্লবের সুফলগুলি লেখো।
 

প্রশ্নের মান – ৫

ভারতের পশ্চিম হিমালয়ের ভূপ্রকৃতির সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।
উত্তর ভারতের নদনদী ও দক্ষিণ ভারতের নদনদীর প্রাকৃতিক বিষয়ের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
ভারতের পশ্চিম উপকূলের সমভূমির সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।
ভারতের পলি মৃত্তিকা ও কৃষ্ণ মৃত্তিকার বৈশিষ্ট্যগুলি সংক্ষেপে লেখো।
ভারতের চিরহরিৎ উদ্ভিদ ও পর্ণমোচী মৌসুমী উদ্ভিদের বণ্টনে জলবায়ুর প্রভাব আলোচনা করো।
গম বা কার্পাস বা ইক্ষু বা চা চাষের অনুকূল পরিবেশ লেখো।
ভারতের অসম জনবণ্টনের কারণ লেখো।
পশ্চিম ভারতে কার্পাসবয়ন শিল্পের অধিক উন্নতির কারণগুলি ব্যাখ্যা করো।
পশ্চিম ভারতে পেট্রোরসায়ন শিল্পের কেন্দ্রীভবনের কারণ লেখো।
ভারতের আর্থসামাজিক উন্নতিতে পরিবহন ব্যবস্থার গুরুত্ব লেখো।
ভারতে নগরায়নের প্রধান সমস্যাগুলি লেখো।

আরও পড়ুন:

অনন্ত এক পথ পরিক্রমা, পর্ব-৬: যে কোনও ভাবে নিজেকে উৎসর্গ করাই ঈশ্বর লাভের উপায়

স্বাদে-গন্ধে: রোজকার খাবার একঘেয়ে হয়ে গিয়েছে? বাড়িতে সহজেই বানিয়ে ফেলুন সুস্বাদু পালং পনির

 

অধ্যায় : উপগ্রহচিত্র ও ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্র

 

প্রশ্নের মান ২

ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্র কাকে বলে?
দূর সংবেদন কাকে বলে?
বৃহৎ ও ক্ষুদ্র স্কেলের মানচিত্র কাকে বলে?
ডিগ্রি ও মিলিয়ন সিট কাকে বলে?
সেন্সর কী ?
FCC কী?
প্ল্যাটফর্ম কী
ভূবৈচিত্র্যসূচক মানচিত্রের দুটি ব্যবহার লেখো।
 

প্রশ্নের মান – ৩

জিওস্টেশনারী ও সানসিনক্রোনাস উপগ্রহের পার্থক্য লেখো।
উপগ্রহ চিত্র গ্রহণের বিভিন্ন পর্যায়গুলো লেখো।
উপগ্রহ চিত্র ও ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রের পার্থক্য লেখো।
উপগ্রহ চিত্রের তিনটি ব্যবহার লেখো।
ভূবৈচিত্র্য সূচক মানচিত্রে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের স্কেলের উল্লেখ ছকের মাধ্যমে করো।
 

MAP POINTING

 

ভারত অবস্থান ও প্রশাসনিক বিভাগ

১০° চ্যানেল
কন্যাকুমারিকা অন্তরীপ
ইন্দিরা পয়েন্ট
ম্যাকমোহন লাইন
ডুরান্ড লাইন
মান্নার উপসাগর
পক প্রণালী
খাম্বাত উপসাগর
 

ভারতের ভূপ্রকৃতি

আরাবল্লি পর্বত
শিবালিক পর্বত
কারাকোরাম পর্বত
লাদাক মালভূমি
মেঘালয় মালভূমি
ছোটনাগপুর মালভূমি
দাক্ষিণাত্যের মালভূমি
আনাইমুদি
নীলগিরি পর্বত
গারো পাহাড়
রুস্থলী
কাশ্মীর উপত্যকা
কচ্ছের রণ
সাতপুরা পর্বত
পশ্চিমঘাট পর্বত
পিরপঞ্জাল পর্বতশ্রেণি
কাথিয়াবাড় উপদ্বীপ
কোঙ্কন উপকূল
করমণ্ডল উপকূল
উত্তর সরকার উপকূল।
 

ভারতের জনসম্পদ

কৃষ্ণা নদী
মহানদী
নর্মদা নদী
লুনি নদী
গোদাবরী নদী
তাপ্তি নদী
চিল্কা হ্রদ
লোকটাক হ্রদ
কোলেরু হ্রদ
পুলিকট হ্রদ
প্যাংগং হ্রদ
ভেম্বানাথ কয়াল
অষ্টমুদি কয়াল
খাল দ্বারা সেচসেবিত অঞ্চল
জলাধার দ্বারা সেচসেবিত অঞ্চল
কূপ-নলকূপ দ্বারা সেচসেবিত অঞ্চল
 

ভারতের জলবায়ু

ভারতের শুষ্কতম অঞ্চল
উত্তর-পূর্ব ভারতের সর্বাধিক বৃষ্টিপাত কেন্দ্র
পূর্ব ভারতের একটি বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল
দক্ষিণ ভারতের একটি বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল।
 

ভারতের মৃত্তিকা

ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা অঞ্চল
মরু মৃত্তিকা অঞ্চল
লোহিত মৃত্তিকা অঞ্চল
পার্বত্য মৃত্তিকা অঞ্চল
পূর্ব ভারতের একটি লবণাক্ত মৃত্তিকাযুক্ত অঞ্চল।
 

ভারতের স্বাভাবিক উদ্ভিদ

ম্যানগ্রোভ অরণ্য অঞ্চল
আদ্র পর্ণমোচী অরণ্য অঞ্চল
মরু উদ্ভিদ অঞ্চল
ভারতের কেন্দ্রীয় অরণ্য গবেষণা কেন্দ্র
 

ভারতের কৃষি

কৃষিজ ফসলের উৎপাদক অঞ্চল —
ধান
ইক্ষু
কফি
মিলেট
গম
কৃষিজ ফসলের গবেষণাগার—
কফি
কার্পাস
ধান
গম
চা
 

ভারতের শিল্প

দুর্গাপুর
ভিলাই
বোকারো
দক্ষিণ ভারতের ম্যানচেস্টার
ভারতের একটি মোটরগাড়ি নির্মাণকেন্দ্র
ভারতের বৃহত্তম পেট্রোরসায়ন শিল্প কেন্দ্র
ভারতের বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পকেন্দ্র
ভারতের প্রাচীনতম লৌহ ইস্পাত শিল্পকেন্দ্র
ভারতের প্রথম কার্পাস বয়ন শিল্প কেন্দ্র
ভারতের ম্যানচেস্টার
 

ভারতের জনসংখ্যা

ভারতের সর্বাধিক জনঘনত্ব অঞ্চল, ভারতের সর্বনিম্ন জনঘনত্ব অঞ্চল, ভারতের সর্বাধিক জনঘনত্বপূর্ণ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল।
ভারতের শুল্কমুক্ত বন্দর
কোচি
ভারতের বিজ্ঞান নগরী
বিশাখাপত্তনম বন্দর
পশ্চিম উপকূলের একটি মহানগর
পূর্ব উপকূলের একটি স্বাভাবিক বন্দর
পূর্ব ভারতের একটি মহানগর
হাইটেক সিটি
হাইটেক বন্দর
পশ্চিম ভারতে একটি স্বাভাবিক বন্দর
উত্তর ভারতের বৃহত্তম মহানগর
 

পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা

সোনালি চতুর্ভুজ
ভারতের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
দক্ষিণ ভারতের একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।

পরিশেষে বলি, মনে রেখো তোমরা প্রত্যেকেই সসম্মানে নিজের বিদ্যালে টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছ। ফলে ফাইনালের জন্য নতুন করে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই। তাই আত্মবিশ্বাস না হারিয়ে এতদিন যা পড়াশোনা করেছ, তার ভিত্তিতেই ভালো করে পরীক্ষা দাও। তোমাদের জন্য আমার অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা থাকলো।


Skip to content