শিক্ষক-ছাত্র সম্পর্ক দৃঢ় করার দিন।
অভিভাবকরা শুনুন
আপনাদের অবদান যেন সাংসারিক জীবনের নানান জীবন সংগ্রামের মধ্যে কখনও কম না হয়। আমরা বিষয় শেখাই। সেই সঙ্গে জীবন গড়ার জন্য কিছু পরামর্শ দিই। শেখাই কীভাবে পাঠ গ্রহণ করতে হয়। ওদের কাছে বসুন। শুনুন ওদের কাছে ক্লাসে কী নতুন কথা শুনেছে, সেটা আপনারা মনে রাখুন। প্রয়োজনীয় অনেক কথা ওরা মনে রাখতে পারে না। মাঝে মাঝে ওদের মনে করিয়ে দিন।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-১৩: মালিকা পরিলে গলে/ প্রতি ফুলে কে-বা মনে রাখে?…
যত মত, তত পথ, পর্ব-৪: শ্রীরামকৃষ্ণের কথা রবীন্দ্রনাথের গান
আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৯: ঠাকুরের ঘরণী সারদার গার্হস্থ্য জীবন
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৩৪: কবি যখন শিক্ষক
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৪৭: সে কোন প্রভাতে হইল মোর সাধের ‘নবজন্ম’
এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-৩৫: টনিক খাওয়া শরীরের পক্ষে ভালো?
তোমাদের বলছি
বিদ্যালয়ের গেট থেকে ডাস্টবিন— সবকিছুই তোমার প্রিয় হোক। বিদ্যালয় তোমার বাড়ি। তোমাদের ঘর। তোমাদের খেলার মাঠ। তোমাদের শিক্ষক। তোমাদের শিক্ষিকা। এখানে বন্ধু আছে, মন খুলে কথা বলো। হাসো। মজা করো। এখানে লেখাপড়া আছে। মন প্রাণ ভরে বিদ্যার আলো নিয়ে রোজ তোমরা উজ্জ্বল হও। তোমরাই তোমাদের স্বদেশ। তোমরা কেউ বাংলা পড়াবে, কেউ চিকিৎসা করবে, কেউ বানাবে নতুন অ্যাপ, তোমাদের মধ্য থেকে ব্যাট হাতে উঠে আসবে নতুন বিরাট, কেউ হবে নার্স, চাঁদে যাবে, পৃথিবীকে দেবে জ্বালানির নতুন সন্ধান।