ছবি প্রতীকী
বাজি-পটকার বিজ্ঞান রহস্য
বাজি-পটকার মধ্যে থাকে একটা দাহ্য মিশ্রণ, যা বাতাসের সাহায্য ছাড়াই জ্বলতে পারে। এর জন্য মূলত পটাশিয়াম ক্লোরেট, পটাশিয়াম নাইট্রেট বা সোডিয়াম নাইট্রেট ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও দাহ্য পদার্থ হিসেবে কাঠ কয়লার গুঁড়ো, সালফার বা গন্ধক থাকে। আগুন লাগলে পটাশিয়াম ক্লোরেট থেকে প্রচুর অক্সিজেন বেরিয়ে আসে, যার সাহায্যে অন্য দাহ্য পদার্থগুলো জ্বলতে থাকে। এখন মূলত বারুদ ব্যবহার করা হয় আতশবাজি, পটকা, তুবড়ি, হাওয়াই বাজি প্রভৃতি প্রস্তুত করার জন্য।
মনে রাখতে হবে বাজি-পটকা পোড়ানোর মানে হল— আগুন নিয়ে খেলা। এই আগুন নিয়ে খেলার সময় শিশুদের এমন সাবধানে রাখতে হবে যাতে কোনও অঘটন না ঘটে। এখন দেখা যাক সে জন্য কী কী সতর্কতা নেওয়া প্রয়োজন।
বাজি পোড়ানোর আগের প্রস্তুতি
আন্দামান সাগরে ক্রমশ শক্তি বাড়িয়েই চলেছে নিম্নচাপ! ঘূর্ণিঝড় ‘সিতরাং’ মঙ্গলবারই আছড়ে পড়তে পারে
ছোটদের যত্নে: আপনার সন্তান কি প্রায়ই কাঁদে? শিশুর কান্না থামানোর সহজ উপায় বলে দিচ্ছেন ডাক্তারবাবু
ত্বকের পরিচর্যায়: শীতে কি আপনার ত্বক শুকিয়ে যায়? মেনে চলুন ত্বক বিশেষজ্ঞের এই পরামর্শগুলি
কালীপুজোয় সেজে উঠুক সাধের অন্দরমহল, রইল ৭ উপায়
বাস্তুবিজ্ঞান, পর্ব-১৮: সাধের বাড়ি জন্য কেমন জমি ভালো? জেনে নিন বাস্তুশাস্ত্র মতে আদর্শ জমির বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা
আরও জানলে ভালো
স্পর্শকাতর কয়েকটি বিষয়
যোগাযোগ: ৯৮৩০২৯৪৯৩২