‘মুক্ত করো ভয়, নিজের পর করিতে ভর না রেখো সংশয়’—এ গান লেখার নেপথ্য কাহিনি বেশ মজার। শান্তিনিকেতনে মেয়েদের জুজুৎসু শেখাতে মাস্টারমশাই এসেছেন। মেয়েরা সঙ্কোচে কুস্তির জন্য এগোতে দ্বিধাগ্রস্ত।

‘মুক্ত করো ভয়, নিজের পর করিতে ভর না রেখো সংশয়’—এ গান লেখার নেপথ্য কাহিনি বেশ মজার। শান্তিনিকেতনে মেয়েদের জুজুৎসু শেখাতে মাস্টারমশাই এসেছেন। মেয়েরা সঙ্কোচে কুস্তির জন্য এগোতে দ্বিধাগ্রস্ত।
অনেকেই বলতেন, ‘উনি একটি সোহাগের আরসী, কিছু না বলিলেই কাঁদিয়া উঠেন।’ মেয়েদের জন্য উনিশ শতক ছিল প্রায় অন্ধকার যুগ। নারীশিক্ষার প্রচলন শুরু হয়েছে সদ্য!
আজ আলাপ পর্ব। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসের একটি বিশেষ দিক নিয়ে আলোচনা শুরু করি। অনালোচিত ঠিক নয়, তুলনায় অল্প আলোচিত! ‘সরস্বতীর লীলাকমল’ একটি বিশেষ বিভাগ যেখানে মেয়েদের লেখিকা নয়, লেখক হওয়ার গল্প বলে যাব ধারাবাহিক ভাবে।
ইউনেস্কো এবং গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অনুসারে মরক্কোর ফেজে অবস্থিত ‘আল-কারাওইন বিশ্ববিদ্যালয়’ বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়। ৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে ফাতিমা আল ফিহারি এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
সমান আগ্রহ নিয়ে দিনের পর দিন একশোরও বেশি বাচ্চাদের জন্য নিজে হাতে রোজ এই ৭৩ বছর বয়সে রান্না করা সম্ভব? হ্যাঁ, সম্ভব। সদিচ্ছা থাকলে সব কিছু সম্ভব।
১৯০৭ সালের ৬ জুলাই মেক্সিকোর কয়োকান শহরে জন্ম হয় ফ্রিদা কাহালোর। জন্মের পর থেকেই তিনি এক মিশ্র সংস্কৃতির মধ্যে বেড়ে ওঠেন। জার্মান-হাঙ্গেরিয়ান বাবা আর মা ছিলেন স্প্যানিশ।
হিন্দুস্তানি ক্লাসিক্যালের ক্ষেত্রে পারম্পরিক ‘খেয়াল’ গানের বিস্তার করাই রীতি কিন্তু গওহর জান সেই গানকে তিন মিনিটেরও কম সময়ে গাওয়ার পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।
বলা হয় গাছগাছালির মধ্যে থাকলে তাদের কথোপকথন শোনা যায়। সুবিখ্যাত পরিবেশবিদ তুলসী গৌড়ার ক্ষেত্রে এই কথাটা বোধহয় সবচেয়ে সত্যি।
হোমাই প্রথমে অর্থনীতিতে ডিগ্রি লাভ করার জন্য সেখানকার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে ভর্তি হন এবং এরপর স্যর জেজে স্কুল অফ আর্ট থেকে পড়াশোনা করেন।
ভারতের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট তাঁকে বলেন, ‘ম্যাডাম আপনাকে সম্মানিত করতে পেরে আমরা খুশি। অনেক আগেই আপনার এই পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল’।
বাবার চিকিৎসায় নিঃস্ব মা, প্রচুর ঋণের বোঝা, আত্মীয়-স্বজনের নিরন্তর গঞ্জনা থেকে বুঝলেন তাঁর বাবা-মায়ের কোনওদিন বিয়েই হয়নি। মা ও মেয়ে নিরাশ্রয় হয়ে রাস্তায় এসে দাঁড়ালেন।
সাল ১৯৯৭, তাঁর পোস্টিং হল কাশ্মীরের রজৌরি ও পুঞ্চ জেলায়। বিভাগ: আতঙ্কবাদী দমন শাখা। কাজ মানে যেভাবে হোক সবরকম বিপদ এড়িয়ে সিনিয়রদের কাছে আতঙ্কবাদীদের খবর এনে দেওয়া।
সেদিন ২০০৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি। মহাকাশ অভিযান সেরে পৃথিবীতে ফিরছিল কলম্বিয়া। পৃথিবীতে ফেরার জন্য লেরন কেউন চূড়ান্ত সবুজ সংকেত দেন। পৃথিবী ছুঁতে তখন আর ষোলো মিনিট বাকি, চিরতরে ধ্বংস হয়ে যায় মহাকাশযান কলম্বিয়া।
মাত্র সতের বছর বয়সে বিয়ে হয়ে আরুকুট্টি থেকে থোপ্পুমপাড়িতে এসেছিলেন। তখনও জানতেন না স্বামী, পুত্র, সংসারের পাশাপাশি গাড়িই হয়ে উঠবে তাঁর জীবন ও জীবিকার প্রধান অবলম্বন।
রক্ষণশীল বাড়ির বউ তিনি, নানা নিগড়ে বদ্ধ ছিল তাঁর সংসার। কখনও ভাবেননি শ্বশুরবাড়ির মানুষদের সাহায্য পাবেন। কিন্তু সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেন তাঁর শাশুড়ি মা।