স্বাস্থ্য ও মনের ওপর রঙের অনেক প্রভাব। আকর্ষক রঙের পরিবেশে আমাদের মনও আনন্দে পরিপূর্ণ থাকে। কেটে যায় একঘেয়ে ভাব। দূর হয়ে যায় নিরাশা।
বাস্তুবিজ্ঞান
পর্ব-২২: বাস্তুশাস্ত্র মতে, লাল রং শৌর্য ও বিজয়, আর গেরুয়া হল ত্যাগ ও বৈরাগ্যের প্রতীক
স্বাস্থ্য ও মনের ওপর রঙের প্রভাব অনেক। আকর্ষক রঙের পরিবেশে মনও থাকে আনন্দে পরিপূর্ণ। একঘেয়ে ভাব কেটে যায়। নিরাশা দূর হয়ে যায়।
পর্ব-২১: বাস্তু মতে, বাড়ির সবার শোয়ার ঘর কোন দিকে হলে ভালো? কোন দিকেই বা থাকে ঠাকুর ঘর?
মানসিকতা, রুচি এবং অর্থ অনুযায়ী শোয়ার ঘরও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। বাস্তুশাস্ত্র মতে, শোওয়ার ঘরটা সুন্দর নির্জন ও শান্ত পরিবেশ হতে পারলে ভালো।
পর্ব-২০: বাড়িতে ঠাকুর প্রতিষ্ঠা করতে চান? কোন দিকে দেবদেবীদের রাখা শাস্ত্রসম্মত?
পঞ্চদেবের আরাধনা করলেই সতত ভাগ্যবান হওয়া যায়। আমাদের শরীর পাঞ্চভৌতিক তত্ত্বকে অনুসরণ করে থাকে। এই পাঁচটির মধ্যে প্রত্যেকটির বিশেষ বিশেষ স্থান আছে।
পর্ব-১৯: ফ্ল্যাট বা বাড়ি কেনার পরিকল্পনা করছেন? বাস্তুশাস্ত্র মতে কেনার আগে অবশ্যই নজর দিন এই বিষয়গুলিতে
বাস্তুশাস্ত্র মতে, ষোল কক্ষযুক্ত বাড়ির সম্ভব না হলে এগারো কামরা বা নয় কামরা বা সাত কামরা অথবা পাঁচ কামরাযুক্ত বাড়ি করা যেতে পারে। তাও সম্ভব না হয় অন্তত তিন কামরার বাড়িও ভালো।
পর্ব-১৮: বাস্তু মতে আপনার বাড়ির প্রধান প্রবেশদ্বার কোন দিকে হওয়া উচিত?
প্রথমেই প্রধান প্রবেশদ্বার অথবা দরজার নিয়ে কয়েকটি জরুরি কথা বলা প্রয়োজন। প্রধান দ্বারই যেন প্রবেশদ্বার হয় এটা মাথায় রাখতে হবে। কারণ, এই নিয়মই হল লক্ষ্মীর প্রবেশ পথের পদক্ষেপ।
পর্ব-১৭: সাধের বাড়ির জন্য কেমন জমি ভালো? জেনে নিন বাস্তুশাস্ত্র মতে আদর্শ জমির বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা
মানবদেহ থেকে যে শক্তি নির্গত হয় তা এক ওয়াটের একটি বৈদ্যুতিক বাতির শক্তির সমান৷ আমাদের এটা জানা এবং বোঝা উচিত যে, এই শরীর ভূশক্তি এবং মহাজাগতিক শক্তি উভয়ের সমন্বয়ে গঠিত৷
পর্ব-১৬: বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী গৃহনির্মাণের জন্য উত্তম জমি বাছাইয়ের ক্ষেত্র দিক নির্ণয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ
ব্যবহারিক ও শ্রেষ্ঠ জমির দিক নির্ণয় বাড়ি তৈরির জন্য আয়তাকার বা বর্গাকার জমি বাছতে হবে৷ এরূপ জমির চারটি কোণের প্রতিটিই ৯০ ডিগ্রির হবে৷
পর্ব-১৫: উচ্চমানের জমি বাছাইয়ে অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ভূমির শ্রেণিবিভাগ জানা খুবই জরুরি /২
পরীক্ষায় যদি দেখা যায় যে, জলস্তর এক চতুর্থাংশের কম, তবে জমিটি উত্তম৷ যদি ৫০ শতাংশের কম হয় তবে জমিটি মধ্যম এবং যদি ২৫ শতাংশেরও কম হয় তবে জমিটি অধম৷
পর্ব-১৪: সম্পূর্ণ সুফল পেতে উত্তম জমি বাছাইয়ে তার আনুপূর্বিক ইতিহাস সম্বন্ধে যত্নবান হতে হবে /১
যে জমিতে আগে চাষাবাদ হতো বা যে জমিতে আগে খেলার মাঠ, ফলের বাগান, গোশালা বা যেখানে জনগণের মিলনস্থান, রাস্তা বা রেলপথ হিসেবে ব্যবহৃত হত সে সিব জমি গৃহনির্মাণের পক্ষে আদর্শ৷
পর্ব-১৩: আধুনিক কম্পাসে খুব সহজেই জমির দিক, অঞ্চল ও কোণ নির্ণয় করা যায়
চুম্বকত্বের শক্তি এমনিতে দেখা যায় না৷ কিন্তু চুম্বক যখন কোনও ধাতুর টুকরোকে নিজের শক্তির দ্বারা টেনে আনে বা আকর্ষণ করে সেটা কিন্তু সকলেই পরিষ্কারভাবে দেখতে পায়৷
পর্ব-১২: গৃহ নির্মাণের ক্ষেত্রে দিক জ্ঞান খুব গুরুত্বপূর্ণ/২
আগের পর্বে যে সব চিত্র দেখানো হয়েছে সেগুলি উত্তর-দক্ষিণ কোণের উপর ভিত্তি করে হয়েছে৷ কিন্তু ব্যবহারের সময় দেখা যায় অধিকাংশ ভূখণ্ড সমান্তর হয় না৷ তা দিক নির্ণয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হয়৷
পর্ব-১১: গৃহ নির্মাণের ক্ষেত্রে দিক জ্ঞান খুব গুরুত্বপূর্ণ/১
জমির লক্ষণ, জমি (মাটি) পরীক্ষাবিধি, কম্পাস দিয়ে যথার্থভাবে দিক নিরূপণ, ভূমি শোধন, উত্তম ভূখণ্ডের চয়ন ইত্যাদি হল ভবন নির্মাণ প্রক্রিয়ার প্রাথমিক স্তর৷
পর্ব-১০: এমন জমিতে বাস করা স্বাস্থ্যকর যার ঢাল উত্তর ও পূর্ব দিকে, আর পূর্ব ও উত্তর দিক উন্মুক্ত থাকবে
বাস্তুশাস্ত্রে বিভিন্ন প্রকারের ভূখণ্ডের বর্ণনা করা হয়েছে৷ সাধারণত দুটি অংশে তা ভাগ করা হয়েছে৷ ১. ভূমির বিভিন্ন দিকে উঁচু অথবা নিচু স্থান৷ ২. আকারের ভিত্তিতে৷
পর্ব-৯: বাড়ি তৈরির জন্য জমি একটু আকারে বড় হলেই ভালো— তৃতীয় ভাগ
চক্রাকার বা গোলাকার জমি এমনিতে ভালোই৷ তবে এরকম জমিতে চক্রাকার বাড়িই উপযুক্ত৷ সে ক্ষেত্রে মনুমেন্ট, স্মারক ভবন অথবা মন্দিরের পক্ষে উপযুক্ত৷