বসন্তের আগমনে দেশের নানা জায়গায় মানুষের মধ্যে যে উৎসব পালিত হয় সেটাই কালক্রমে দোল উৎসব নামে পরিচিত। উত্তর ভারতের লোকেরা অবশ্য এই দোলকে হোলি বলে থাকেন। কিন্তু বাংলা এবং ওড়িশায় এটি দোলযাত্রা নামে পরিচিত।

বসন্তের আগমনে দেশের নানা জায়গায় মানুষের মধ্যে যে উৎসব পালিত হয় সেটাই কালক্রমে দোল উৎসব নামে পরিচিত। উত্তর ভারতের লোকেরা অবশ্য এই দোলকে হোলি বলে থাকেন। কিন্তু বাংলা এবং ওড়িশায় এটি দোলযাত্রা নামে পরিচিত।
জানকিনাথ তাঁর স্ত্রীকে বললেন, আমার তো সময়ই হয় না, তুমি তো একটু খোঁজখবর নিতে পারো সুভাষের। প্রভাবতী দেবী স্থির করলেন, এ বার থেকে ছেলের দিকে তিনি কড়া নজর রাখবেন।
জোনাথন জোসেফ জেমস। ছোট থেকেই জোনাথনের অমোঘ আকর্ষণ ছিল কম্পিউটার এবং কম্পিউটারের যাবতীয় যন্ত্রাংশের প্রতি। জোনাথনই ছিলেন আমেরিকার প্রথম কিশোর হ্যাকার।
সেটা ২০১১ সাল। সে বছর নিজের সঙ্গে একান্তে সময় কাটানোর জন্য পিয়ানোসাকে বেছে নিয়েছিলেন জিউলিয়া। পিয়ানোসা দ্বীপে অতীতে ইতালির বন্দিদের রাখা হত। ওই দ্বীপে একটাই মাত্র হোটেল রয়েছে।
টম এমন এক যন্ত্র আবিষ্কার করেছিলেন, যা গাড়ির ইঞ্জিনের কার্বুরেটরে প্রতিস্থাপন করলে এক লিটার পেট্রোলে গাড়ি ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ছুটতে পারবে। টমের বক্তব্য, তাঁর এই যন্ত্র গাড়ির জ্বালানি সঞ্চয়ী করে তুলবে।
অবশেষে বিশ্বকোষের নগেন্দ্রনাথ বসু রাজি হলেন বইটি প্রকাশ করার জন্য। কিন্তু তার একটি শর্ত ছিল। শর্তটি হল কাগজের দাম তখনই দিয়ে দিতে হবে। ছাপার খরচ পরে দিলেও চলবে।
এ বছর জানুয়ারি মাসে স্পেনের অ্যারাগন উপত্যকায় দ্বার খুলেছে কানফ্র্যাঙ্ক। এটি সেই সত্তরের দশক থেকে বন্ধ অবস্থায় পড়েছিল। একটানা সংস্কারের পর একেবারে নতুন চেহারায় ধরা দিয়েছে সে।
রাহুল জানিয়েছেন, তাঁর বন্ধু শ্রবণ আইআইটি গুয়াহাটি থেকে স্নাতক করেছেন। তাঁর ভালো রেজাল্টের জন্য অতি সহজেই ভালো বেতনের চাকরিও পেয়েছিলেন তিনি।
ছোট বেলার পড়াশোনার পাঠ তিনি মাহুভা থেকে নিলেও বড় হয়ে আইনের পাঠ শেষ করেন মুম্বইয়ের সরকারী ল’ কলেজ থেকে। ছোট থেকেই ব্যবসার প্রতি তাঁর খুব আগ্রহ ছিল।
পয়লা বৈশাখ বাংলার নববর্ষ। এককথায় বলা যায়, বাংলা বছরের প্রথম দিন। প্রকৃতপক্ষে এ হল নতুন বছরকে বরণ করে নেবার এক উৎসব। অতীতে পয়লা বৈশাখ মানেই ছিল হালখাতার দিন।
হোলিকার এই কাহিনি চাঁচর বা হোলিকা দহন নামে অনেক জায়গায় পরিচিত, যা দোলের আগের দিন পালন করা হয়। অথবা অনেকে একে নেড়াপোড়া বলে থাকে।
এই উৎসবে জাতিধর্মবর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষ আনন্দে মেতে ওঠেন। ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে অনুষ্ঠিত এই দিনে সাধারণ মানুষ খুশিতে আত্মহারা হয়ে রং আবিরে একে অপরকে ভরিয়ে তোলেন। এ যেন এক রাঙিয়ে দেওয়ার দিন।