সামনে ঘন অরণ্য। তার পুরোটাই উজ্জ্বল হলুদ। সেখানে লাল, কমলা বা সবুজ রঙের ছিটেফোঁটাও নেই। আর রৌদ্রকরোজ্জ্বল দিনে সে হলুদের আভা যেন ঠিকরে এসে পড়ছে চোখে।

সামনে ঘন অরণ্য। তার পুরোটাই উজ্জ্বল হলুদ। সেখানে লাল, কমলা বা সবুজ রঙের ছিটেফোঁটাও নেই। আর রৌদ্রকরোজ্জ্বল দিনে সে হলুদের আভা যেন ঠিকরে এসে পড়ছে চোখে।
সম্প্রতি ওই ট্রেনে চেপে আল্পস পর্বতের নৈসর্গিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করেন অসংখ্য পর্যটক। ট্রেনটির দৈর্ঘ্যের কারণে বিপুল সংখ্যক মানুষ ওই ট্রেনের যাত্রী হওয়ার সুযোগ পান। ট্রেনটির ১০০ কোচ।
বিশ্বাস করা হয়, ভগবান বুদ্ধ অযোধ্যায় কয়েক বছর ছিলেন এবং ধর্ম সম্পর্কে এখানে শিষ্যদের উপদেশ দিয়েছিলেন। এখানে মহারাজ অশোক নির্মিত স্তূপ ও বৌদ্ধ মন্দির ছিল।
শুকনো মাছ ও কচুর ডগা দিয়ে তৈরি হয় ‘সিদল’, যা রাভা ও রাজবংশী সম্প্রদায়ের অন্যতম সুস্বাদু খাবার। আর নদীর পাড় থেকে তুলে আনা জ্যান্ত শামুক খোসা ছাড়িয়ে জম্পেশ করে রান্না করে তৈরি করা হয় ‘ঘুঙ্গি’।
মন্দিরের মূল নকশা ১৯৮৮ সালে আহমেদাবাদের সোমপুরা পরিবার তৈরি করেছিলেন। মন্দিরের প্রধান স্থপতি চন্দ্রকান্ত সোমপুরা। তাঁকে তাঁর দুই ছেলে স্থপতি নিখিল সোমপুরা ও আশিস সোমপুরা নকশায় সাহায্য করেন।
রুক্ষ পথ কোথাও কিছু নেই, হঠাৎ চারপাশে বেশ অনেকটা জায়গা জুড়ে রঙের খেলা চলছে। সেদিন ওরকম অপরিকল্পিত ভাবেই ঘোরা হয়ে গেল বহু জায়গা।
গালা ডিনারে বেশি কিছু ছিল না। ছিল দু’ তিন রকমের ওয়াইন, হাঁসের মাংস, স্যালাড, বিশাল এক পিস চিকেন। কিন্তু ডেজার্ট ছিল অসাধারণ। ফিরতে ফিরতে রাত এগারোটা। ঘরে ফিরে খারাপ খবর।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শহর ইউট্রেকট। ইউট্রেকটে দেখার মতো আছে বিখ্যাত ডোম আর ক্যানাল। ডোম সত্যিই দেখার মতো। ১১২ মিটার লম্বা। ৭০০ বছরের পুরোনো।
নেদারল্যান্ডসের কথা ভাবতেই উইন্ডমিলসের ছবি ভেসে আসে। ঠিক হল আমরা তিনজনই যাবো। মানে আমি, নিঃসন্দেহে আমার বেটার হাফ শুভ্রা ও কন্যা সুমেধা। প্রথমে ঠিক ছিল আগে যাবো নেদারল্যান্ডসে।
সপ্তম শিখগুরু হর রাইয়ের বড় ছেলে ধর্মদ্রোহী বাবা রাম রাই এখানে এসে ডেরা বাঁধেন। সেই থেকে দুন উপত্যকা দেরাদুন নামে পরিচিত। পুরোনো মানচিত্রে এখনও এই জায়গা গুরুদ্বার নামে উল্লেখ আছে।
রাতের ঝিকিমিকি তারাময় আকাশ বা দিনের উজ্জ্বল আলোয় উচ্ছ্বসিত পৃথিবীর সবথেকে বড় সোয়ার্ভস্কি স্টোরস। যেখানে বিক্রি হচ্ছে নানা দামের নানা মাপের অনবদ্য ক্রিস্টাল জুয়েলারি।
গোল বেতের ব্যাগ কিন্তু ‘বিচ ফ্যাশন’ হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। আবার সমুদ্রের জলের ব্যাগ ভেজার আশঙ্কা থাকলে পলিয়েস্টারের প্রিন্টেড ব্যাগও নিতে পারেন।
সন্ধে নামার মুখে হোটেল খুঁজতে গিয়ে দেখি সে এক বিপদ। ওই হস্তশিল্পের মেলায় যে গুটিকয়েক হোটেল ছিল তাদের একটিতেও জায়গা নেই। অগত্যা, হাত-পা বাঁধা। ওই রাতেই ফিরতে হল বাড়ি।
আমার বহু দিনের জমে থাকা সাধ অবশেষে পূরণ হতে চলেছে। তবে ফল কালারের রূপ দেখার জন্য সাড়ে চার ঘন্টা অপেক্ষা করতে হল না। মিলওয়াকি ছাড়াতেই রঙের ছিটে ফোঁটা দেখা দিতে শুরু করল।
গোপাল নৌকা বাইতে বাইতে বিভিন্ন ঘাট সম্পর্কে ধারাবিবরণী দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি মথুরার অনেক পুরোনো অধিবাসী। তাই পর্যটকদের ঘাটগুলোর পৌরাণিক কাহিনী ও মন্দিরগুলোর কথা শুনিয়ে আনন্দ পান।