১৩ চৈত্র, ১৪৩১ বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ, ২০২৫

রহস্য রোমাঞ্চের আলাস্কা

পর্ব-৬: বাড়িতে ঢুকে জুতো মজা দস্তানা খুলে প্রথমেই দেখলাম ‘ফ্রস্টবাইট’ হয়ে গিয়েছে কিনা!

পর্ব-৬: বাড়িতে ঢুকে জুতো মজা দস্তানা খুলে প্রথমেই দেখলাম ‘ফ্রস্টবাইট’ হয়ে গিয়েছে কিনা!

বরফের উষ্ণতা থাকে শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর এই মেরুর দেশে তার চাইতে আরও ৩০ থেকে ৪০ ডিগ্রি কম। এখানে ফ্রস্টবাইটে চামড়ার অনেক ভিতরে থাকা শরীরের কলা-কোষগুলি নষ্ট হতে থাকে রক্ত চলাচলের অভাবে।

read more
পর্ব-৫: মেরুর দিকে পৃথিবী কিছুটা চাপা, তাই এখানে দুটি কাছাকাছি অঞ্চলের মধ্যেও সূর্যালোকের পার্থক্য অনেকটা

পর্ব-৫: মেরুর দিকে পৃথিবী কিছুটা চাপা, তাই এখানে দুটি কাছাকাছি অঞ্চলের মধ্যেও সূর্যালোকের পার্থক্য অনেকটা

বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম দিন গিয়ে বুঝলাম যে ৪-৫ ডিগ্রি পার্থক্য তো কিছুই নয়। নতুন চাকরিতে যোগদানের দিন সকালেই নিকটবর্তী পাহাড়ে তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ১৮ ডিগ্রি আর নিচে মাইনাস ৩৭ ডিগ্রি।

read more
পর্ব-৪: ভাবলাম এ যাত্রায় কোনও রকমে বাঁচা গেল, কিন্তু এতো সবে সন্ধ্যে! রাত তখনও অনেক বাকি…

পর্ব-৪: ভাবলাম এ যাত্রায় কোনও রকমে বাঁচা গেল, কিন্তু এতো সবে সন্ধ্যে! রাত তখনও অনেক বাকি…

দপ্তর থেকেও সবাই বেরিয়ে গিয়েছে যে তাঁদের বলে কিছু ব্যবস্থা করা যাবে। আমি প্রথমেই ওরায়নকে জানালাম ব্যাপারটা। সে বললো যে দেখছে কিছু ব্যবস্থা করা যায় কিনা।

read more
পর্ব-৩: বিমানবন্দর থেকে বেরিয়েই উইসকনসিনের সঙ্গে পার্থক্যটা টের পেলাম, মুহূর্তে ঠোঁট, গাল জমে যেতে লাগল

পর্ব-৩: বিমানবন্দর থেকে বেরিয়েই উইসকনসিনের সঙ্গে পার্থক্যটা টের পেলাম, মুহূর্তে ঠোঁট, গাল জমে যেতে লাগল

সবার মধ্যেই বেশ একটা খুশির আমেজ। তাঁদের কাছ থেকেই শুনলাম যে, এরকম তুষারপাত এর আগে কখনও এখানে হয়নি। এর আগে ১৯৯৬ সালে একবার অনেক বরফ পড়েছিল, তাও এবারের থেকে অনেক কম।

read more
পর্ব-২: এই প্রথম বার মনে হল জীবন কঠিন হতে চলেছে, তাই মনে মনে প্রস্তুত হতে শুরু করলাম

পর্ব-২: এই প্রথম বার মনে হল জীবন কঠিন হতে চলেছে, তাই মনে মনে প্রস্তুত হতে শুরু করলাম

চিন্তার সূত্রপাত হল ঠিক তখন থেকেই। উড়ান এসে ফেয়ারব্যাঙ্কস বিমানবন্দরে নামার সঙ্গে সঙ্গেই দেখলাম মুঠোফোনে চারপাঁচটি মেসেজ, ওরায়ন অর্থাৎ আমার সহ অধ্যাপকের নম্বর থেকে।

read more
পর্ব-১: পৃথিবী খ্যাত ডালটন হাইওয়ে এই শহরকে ছুঁয়েছে আর্কটিক বৃত্ত তথা উত্তরমেরুর সঙ্গে

পর্ব-১: পৃথিবী খ্যাত ডালটন হাইওয়ে এই শহরকে ছুঁয়েছে আর্কটিক বৃত্ত তথা উত্তরমেরুর সঙ্গে

এখানে খাদ্য সরবরাহ প্রচণ্ড ব্যয় সাপেক্ষ। তাই বহু মানুষই শিকারের উপর নির্ভরশীল। মাছের সঙ্গে সঙ্গে মেরুর কাছে বলে অনেকেই এখানে তিমি, শ্বেতভল্লুক, সীল মাছ ইত্যাদিও শিকার করে থাকে জীবনধারণের উদ্দেশ্যে।

read more

Skip to content