সম্প্রতি স্বপরিবার ইংল্যান্ড সফরের বেশ কিছুটা সময় বরাদ্দ ছিল ইয়র্কশায়ারের উত্তরাংশের জন্য। আর তর সইলো না, কাগজকলম হাতে ডাউন মেমরি লেন ধরে সটান আজ মনকেমনের গাঁয়ের সমুদ্রতটে। পুরনো ইউরোপীয় গন্ধ মাখা সে গাঁয়ের নাম রবিনহুড'স বে। তবে জানা নেই ইংরেজি লোককথার সুখ্যাত বা কুখ্যাত বীরনায়ক রবিনহুডের পদচিহ্ন এ গাঁয়ে কখনো পড়েছে কিনা। রুক্ষ পাথুরে উঁচু উঁচু ক্লিফ আর নীল নর্থ সি ঘিরে রেখেছে উপকূলবর্তী টুকটুকে সুন্দর এই ফিশিং ভিলেজকে। ঝকঝকে সকাল। তীব্র রোদের তেজ। সঙ্গে শীতল হাওয়া। রবিন হুড'স বে-র হিলটপে কাঠের চেয়ারে...
চলো যাই ঘুরে আসি
ঈশ্বরের আপন দেশে
পুকুডি লেক। বন-জঙ্গলের মধ্যে হঠাতই একটা সুদৃশ্য ফ্রেশ ওয়াটার লেক। দু’পাশে সবুজ গাছের সারি, দূরে পাহাড়। লেকের দুপাশ দিয়ে হাঁটার রাস্তা আছে বাঁধানো। সেখান দিয়ে কিছুক্ষণ না হাঁটলে জীবনের এক মধুরতম অভিজ্ঞতা থেকে বঞ্চিত হবেন।
চলো যাই ঘুরে আসি: সুইৎজারল্যান্ডে পাহাড়-ঘেরা বাতিজ্বলা সেই স্টেশনের নামটি ছিল সোল্লেরমিউলি
ঘননীল সরোবর আর ঘিরে থাকা সবুজ পাহাড়। যে চিত্র ইউরোপ মহাদেশে বেশ সুপরিচিত সেই দেশটির ক্ষেত্রে। সহজেই অনুমেয় দেশের নামটি। সুইৎজারল্যান্ড। দাঁড়িয়ে আছি ঠিক সেন্ট্রাল সুইৎজারল্যান্ডের বিভাগীয় শহর জুগ-এর জমিতে।
অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পের পথে, পর্ব-৩: অবশেষে অভাবনীয় প্রাপ্তি ও স্বপ্নপূরণ
গাছপালাহীন অঞ্চল, চোদ্দ হাজার ৫০০ ফুট উচ্চতায় অক্সিজেনের যোগান কম। তাই এ পথে একটু একটু হাঁপ ধরে। চারপাশ দেখে আশ মেটে না। গতি আপনা থেকেই ধীর হয়ে আসে।
অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পের পথে, পর্ব-২: দু’ চোখ ভরে স্বপ্ন পূরণের আনন্দাশ্রু, অদূরেই যে অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প!
ক্রমাগত ঠান্ডা বাড়ছে। আকাশের মুখ ভার দেখে গিয়ালজিন আর দেরি করতে রাজি নয়। এখনো প্রায় পাঁচ কিমি পথ চলা বাকি। আবার সকলে দল বেঁধে নেমে এলাম পথে। চড়াই রয়েছে বেশ, তবে আগের চেয়ে সিঁড়িভাঙার অঙ্ক কিছুটা কম যেন।
অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পের পথে, পর্ব-১: টি-হাউসের সামনের পাহাড়ের শৃঙ্গ-রা যেন রঙের উৎসবে মেতে উঠেছে
প্রায় ১০কিমি পথ হাঁটতে হবে শুনেছি। তবে তাতেও ছোমরং থেকে রওনা হওয়ার আগে টি-হাউস লাগোয়া বইনির দোকানে ঢুঁ মারতে ভুল হয়নি, যা দেখি তাই ভালো লাগে।
চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-২০: রায়পুর থেকে রাজিম
পাহাড়ের একটু উপর দিয়ে আরেকটি রাস্তা চলে গিয়েছে মাঝে মাঝে বাইকের আলো, রাত একটু গভীর হতেই রাতের খাওয়া শেষ করে জম্পেশ ঘুম। পরদিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ভয়ংকর টেনশন।
চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-১৯: কুরদার ইকো রিসর্ট—অনাবিস্কৃত এক মুক্তা
রাত্রিবেলা বেশ ঠান্ডা ঠান্ডা পড়লো, বৃষ্টি পড়ছে ঘুমিয়ে গেলাম। দশটার সময় হঠাৎ হইচই শুনে দেখি সেই বাঙালি পরিবারটি অমরকণ্টক থেকে ফিরেছেন ওই পাহাড়ি রাস্তায় অতি কষ্ট করে।
চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-১৮: কোষার ভান্ডার ছররি থেকে কুঠাঘাট হয়ে কুরদার
আড়াই ঘণ্টা বাদে সহেলুরামের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমাদের রাস্তা শুরু হল। আজ আমরা প্রথম যাব কুঠাঘাট ড্যাম দেখতে। সত্যি কথা বলতে, ছত্তিশগড় কিন্তু ড্যাম এবং ঝরনার দেশ।
চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-১৭: কোরবা হয়ে সাতরেঙ্গা
কোরবাতে প্রচুর বাঙালি আছে। চাকরির সূত্রে খড়্গপুরের প্রচুর লোক কোরবাতে থাকে। সেখান থেকে দ্বিপ্রাহরিক আহার শেষ করে আমরা জানতে পারলাম আমাদের আরও ৩৬ কিলোমিটার যেতে হবে।
চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-১৬: রতনপুর মহামায়া দর্শন
দিনটা ছিল অষ্টমী, তাই মহামায়া মন্দিরের ভক্ত জনগণের প্রচণ্ড ভিড়। এমনিতেই উত্তর ভারতীয় বা মধ্য ভারতের লোকেরা নবরাত্রি সময় প্রচণ্ড নিষ্ঠা সহকারে নবরাত্রি পালন করেন, নিরামিষাসী তারা থাকেন।
চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-১৫: সারদা দাদার থেকে চিল্পিঘাটি
ভোরামদেব মন্দির চত্বর থেকে বেড়িয়েই পুষ্প সরোবর লেক, বোটিং করা যায়। এই লেকের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে মৈকাল পর্বতের ঘন ছায়া এবং গভীর জঙ্গলের ছায়া। তার মাঝখানে সূর্যের আলো পড়ে ঝকঝক করতে থাকে লেক।
হাতির সঙ্গে কুমিরের তুমুল লড়াই, শেষমেশ জিতল কে? দেখুন ভিডিয়ো
এই পৃথিবীতে সন্তানের রক্ষাকর্তা হিসাবে মায়ের কোনও বিকল্প নেই। কারণ, মা-ই সন্তানকে সবচেয়ে বেশি আগলে রাখেন। আর একবার প্রমাণ পাওয়া গেল।
চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-১৪: কাওয়ার্ধা পরিভ্রমণ
আপনি ভোরামদেব দেখতে এসেছেন আর কবিরধাম জেলায় আছেন আর কাওয়ার্ধা প্যালেস দেখবেন না তা হয় না। মৈকাল পর্বতের পাদদেশে প্রায় ৯৪১ মিটার সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতায় অবস্থান এই প্রাসাদটির।
চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-১৩: বাইগা বস্তি হয়ে ভোরামদেব মন্দির
খানিকটা যেন দুয়োরানীর মতো স্ট্যাটাস ভোরামদেব মন্দিরের শিল্পকার্যের। সত্যিই পর্যটক কম, খাজুরাহের পাশাপাশি এই মন্দির রাখলে এও কম যায় না ইরোটিক আর্ট এবং স্কাল্পচারে।