কোনও মানুষ বাঘের আক্রমণে আহত হলে তার ক্ষতস্থানে পাতার রস ও মণ্ড লাগানো হয়। মানুষের বিশ্বাস এতে ক্ষতস্থানের বিষক্রিয়া দূরীভূত হয়। ক্যানসারেও পাতার রস ব্যবহৃত হয়।

কোনও মানুষ বাঘের আক্রমণে আহত হলে তার ক্ষতস্থানে পাতার রস ও মণ্ড লাগানো হয়। মানুষের বিশ্বাস এতে ক্ষতস্থানের বিষক্রিয়া দূরীভূত হয়। ক্যানসারেও পাতার রস ব্যবহৃত হয়।
ঘাম হওয়া ভালো। এতে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে। সমস্যা হল, আমাদের শরীরের চাপা অংশে অনেক সময় ঘাম জমে যাতে। আর এতেই ত্বকে সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটা বেড়ে যায়। ফল স্বরূপ র্যা শ এবং ঘামাচি বেরোতে থাকে। প্যাচপ্যাচে গরমে ত্বকের সমস্যা কী ভাবে সামলেবেন?
পাভেল একটু দূরে উবু হয়ে কিছু সূত্রটুত্র পাওয়া যায় কি না দেখছিল। শাক্যর কথা শুনে সে বলল, ‘আরে, কাল অবধি তো আমি ক্যামাফ্লেজ করে ছিলাম! আসবো কী করে? কাল যদি আসতামও পুলিশ আমায় দেখতে দিত?
এখনই গরম কমার কোনও লক্ষণই নেই। আগামী সপ্তাহ পর্যন্ত অসহনীয় দহন এবং তাপপ্রবাহে জ্বলবে বাংলা! এমনই পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর হাওয়া দফতর।
গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত ‘ছত্রপতি শিবাজি’ নাটকটি ইংরেজ সরকার বাজেয়াপ্ত করেছিল। একই সঙ্গে দুটি মঞ্চে ‘ছত্রপতি শিবাজি’ অভিনীত হয়েছিল। এটি বাংলা পেশাদারি নাটকের জগতে এক বিরাট বিস্ময় বলেই উল্লেখ করতে হয়। এ সম্পর্কে জানাচ্ছেন প্রখ্যাত অভিনেতা অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
ছাতু গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে খুবই উপকারী। গরমে তেষ্টা মেটাতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
আকর্ষণ ঘটনার গতি এবং অভিনয় ধারায় সিজন-২ প্রথম সিজনের তুলনায় আরও এগিয়ে যায়। কোনও একটি ওয়েব সিরিজকে সার্থক করে তোলার এটিই একটি স্বতঃসিদ্ধ পদ্ধতি। এটি দর্শকের আকাঙ্ক্ষা বাড়ে সেই সঙ্গে ওয়েব সিরিজের চাহিদা বৃদ্ধি পায়।
৪০-এর পর থেকেই ত্বক কেমন যেন বুড়িয়ে যেতে থাকে। ফলস্বরূপ অনেকেই চামড়া কুঁচকে যাওয়া, বলিরেখার সমস্যা, সারা মুখে কালচে ছোপ প্রভৃতি সমস্যায় জেরবার হতে থাকেন। তাই ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, ত্বকের সমস্যা শুরু হওয়ার আগে থেকেই যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
তীব্র গরমে জেরবার বঙ্গবাসী। বৈশাখ মাসের শেষে লগ্নে এসেও কালবৈশাখীর দেখা নেই। উলটে তাপমাত্রা আরও চড়তে পারে এমনই পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
ভারতের শিক্ষা পদ্ধতিতে শৈশব থেকে যৌবন পর্যন্ত আমরা সকলে মিলেমিশে হয় বিদ্যালয়, না হয় মহাবিদ্যালয়, অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে পড়াশোনা করি। এখানে আমাদের মনের অনুভূতি ভাগ করে নেওয়ার অনেক বন্ধু পাওয়া যায়।
নেতাজি প্রথম বার ১৯২৭ সালে অসমে যান। ছিলেন শিলংয়ে। ১৯৩৮ সালে তিনি আবার অসমের তৎকালীন রাজধানী শিলংয়ে গিয়েছিলেন। সেই সফরে তিনি গোলকগঞ্জ এবং ধুবড়ি শহরেও যান। গৌরীপুরের একটি শোভাযাত্রায় বক্তৃতাও দেন। অসম থেকে বহু মানুষ নেতাজির আজদ হিন্দ ফৌজে যোগদান করতে এগিয়ে এলেন।
কাজের চাপে পার্লারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? বিভিন্ন ধরনে প্রসাধনী ব্যবহার করেও মিলছে ফল? তাহলে ঘারোয়া উপায় ত্বকের সমস্যার সমাধান করতে পারেন কাঁচা দুধকে ব্যবহার করে।
রোজ দিন একেবারে নিয়ম মেনে শরীরচর্চা করছেন? একটুও উনিস-বিশ হতে দেন না ডায়েটে? তাও ওজন মাপার সময় মাথায় হাত? ওজন যন্ত্র এক এক সময়, এক রকম দেখাচ্ছে?
ওপ্রান্ত থেকে মফিজুলের বলা এই সামান্য কয়েকটা শব্দ ধৃতিমানের বুকের মধ্যে থেকে হাজার কেজির পাথরটা যেন এক নিমেষে সরিয়ে দিল।
রাম পিছুটান উপেক্ষা করে চলেছেন বনবাসে।রামের নির্দেশে সারথি সুমন্ত্র রথ ছোটালেন চরম অশ্বগতিতে। তাঁর রথের পিছনে ধাবমান জনস্রোত, স্বজন, স্নেহশীল বৃদ্ধ পিতা। অন্তঃপুরিকাদের আর্ত চিৎকার, অনাথ, দুর্বল, সহায়হীন মানুষের আশ্রয় যিনি, তিনি আজ কোথায় চলেছেন?