সেবার বোধিসত্ত্ব স্বর্গের অন্যতম দেবপুত্রভাবে অবস্থান করছেন। ব্রহ্মদত্ত তখন বারাণসীর রাজা, সেসময় বারাণসীতে এক বিশাল উত্সব আয়োজিত হল। বারাণসী বলে কথা! সেই মহোত্সবে নাগ, পক্ষী, দেবগণ নানালোক থেকে বারাণসীতে আসতে থাকলেন। নানাবিধ স্বর্গলোক থেকে দেবতারা আসছেন, তাঁদের মধ্যে চারজন দেবপুত্র ছিলেন। বোধিসত্ত্ব এঁদের অন্যতম।
সেরা পাঁচ
ত্রিপুরা: আজ কাল পরশুর গল্প, পর্ব ৪২: রবীন্দ্রনাথকে ‘ভারত ভাস্কর’ উপাধি দিয়েছিলেন রাজা বীরবিক্রম কিশোর মাণিক্য
ত্রিপুরার রাজা বীরবিক্রম কিশোর মাণিক্য তাঁর পূর্বপুরুষদের মতোই ছিলেন শিক্ষা ও সংস্কৃতির গভীর অনুরাগী। রাজ্যে শিক্ষা বিস্তারে তিনি যেমন বহুমুখী উদ্যোগ নিয়েছিলেন, তেমনই সাহিত্য সংস্কৃতিরও উদার পৃষ্ঠপোষকতা করে গিয়েছেন এই রাজা। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ‘ভারত ভাস্কর’ উপাধি দিয়েছিলেন তিনি।
প্রয়াত কিংবদন্তি তবলাবাদক, সঙ্গীতজ্ঞ, অভিনেতা উস্তাদ জাকির হুসেন, শোকস্তব্ধ সঙ্গীতকুল
জাকির হুসেনের প্রয়াণে শোকস্তব্ধ সঙ্গীতকুল। স্তব্ধ হল তবলায় জাদুস্পর্শ। রবিবার কিংবদন্তি তবলাবাদক, সঙ্গীতজ্ঞ, অভিনেতা উস্তাদ জাকির হুসেন সান ফ্রান্সিসকোর হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। কিংবদন্তি র প্রয়াণের খবর নিয়ে নানা বিভ্রান্তি ছড়িয়েছিল। যদিও সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, তবলাবাদক উস্তাদ জাকির হুসেন প্রয়াত হয়েছেন।
পর্ব-১০৪: আশ্রমের আনন্দময় পিকনিক
আশ্রমে আনন্দ-আহরণের অফুরান আয়োজন ছিল। নৃত্যগীতি পরিবেশন থেকে নাট্যাভিনয়, এমনকি ফুটবলও। ছাত্র ও শিক্ষকের সম্মিলিত উপস্থাপন, ফলে আনন্দও হত দেদার। আনন্দ হত পিকনিকেও। আনন্দের জন্যেই তো সেই আয়োজন। শীতকালেই পিকনিক হত বেশি।
বসুন্ধরা এবং…, ৩য় খণ্ড, পর্ব-৪৮: স্বীকারোক্তি
দিল্লিতে সামরিক পরিমণ্ডলে বড় হয়েও ন’ কাকিমা তন্ত্রমন্ত্র বশীকরণ বাণ মারা, এসব কালা জাদু বা ব্ল্যাক ম্যাজিকে বিশ্বাস করতেন। দিল্লি কালীবাড়িতে নাকি একজন তান্ত্রিক আসতেন। তাঁর কাছেই অবিবাহিতার সুজাতা এবং তাঁর মা ঘন ঘন যেতেন। সেই তান্ত্রিক বাবাকে নিয়ে কি একটা সমস্যা হবার পর কালীবাড়ি কমিটি কালীবাড়ির মধ্যে তার বসার ওপর নিষেধ জারি করেন…
সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৭৯: সুন্দরবনের পাখি: টুনটুনি
টুনটুনি লম্বায় হয় মাত্র ১০ থেকে ১৩ সেমি, লেজসহ। আর ওজন মাত্র ৫-১৫ গ্রাম। স্ত্রী ও পুরুষ দেখতে হয় একইরকম। লালচে মাথা, হলদেটে সবুজ পিঠ ও ডানা, আর গালের দু’পাশ, গলা ও পেটের রঙ সাদা। মাথার দু’পাশে সাদা পালকের মাঝে লালচে-হলুদ চোখ বেশ স্পষ্ট দেখা যায়। চঞ্চুর রং হালকা গোলাপি। ঊরুর রং লালচে হলেও পায়ের রং ফিকে হলুদ।
পর্ব-৯৪: নুনিয়া কোথায়?
সত্যব্রতর কাছ থেকে ফেরার সময় গাড়িতে শাক্য বা সুদীপ্ত কেস নিয়ে কোন কথা বলছিল না। শাক্যই বারণ করেছিল। এখন সে কাউকেই বিশ্বাস করতে পারছে না। যাদের বিরুদ্ধে পুলিশ বিভাগ লড়াই শুরু করেছে, তারা যে যথেষ্ট শক্রিশালী কোন গ্যাং, তাতে কোন সন্দেহ নেই। এর সঙ্গে আবার যুক্ত হয়েছে, পিশাচপাহাড় রিসর্টের মার্ডার। কালাদেও কেন যে পিশাচপাহাড় রিসর্টে ঢুকে মার্ডার করতে যাবে, এটা শাক্য বা সুদীপ্ত কারুরই মাথায় আসেনি।
গীতা: সম্ভবামি যুগে যুগে, পর্ব-১৫: ত্রিগুণধারিণী দ্বিগুণ করেছে সগুণে
আজ যে ক্ষুদ্র, কাল সে বৃহৎ। আজ যে দীন, কাল সে-ই দীনবন্ধু। যাকে যতটা ভালো ভাবো সে হয়তো ততো ভালো নয়। যাকে যতটা খারাপ ভেবেছো, সেও ততটা খারাপ নয়। দোষে-গুণে যে পূর্ণ হয়ে যে জীবদেহ আর প্রাণের খেলা তার গুণের ভাণ্ডারে ত্রিবিধ গুণের টানাপোড়েন চলছে অবিরত।
পর্ব-৬০: বাথটাব/১২
ফোনটা কেটে গেল। শ্রেয়া এখন বিদেশে ফোন করে ডিসি ডিডি বিভূতি চক্রবর্তীকে হোয়াটসঅ্যাপ কলে পেয়ে তারপর ধৃতিমানকে জুড়বে। সময় লাগতে পারে। হঠাৎ খালি মাথায় একটা বিদ্যুতের ঝিলিক অনুভব করল ধৃতিমান! কিন্তু সেটা কি বোঝার আগেই শ্রেয়ার হোয়াটসঅ্যাপ কল চলে এল।
পর্ব-৯৩: পাণ্ডবদের ওপরে আধিপত্যবিস্তারের পক্ষে বিরুদ্ধবাদীর অভিমত ও তার প্রাসঙ্গিকতা
পঞ্চপাণ্ডব এখন বিবাহিত। বৈবাহিক সম্পর্কে তাঁরা দ্রুপদরাজের জামাতা। এ খবর অপরাপর রাজবৃন্দের কানে গেল, চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুর্যোধন, তাঁর ভায়েরা, বন্ধু কর্ণ এবং তাঁর সমর্থকরা সকলে শুনলেন। শৈশব থেকেই যাঁরা পাণ্ডবদের প্রতি ঈর্ষাকাতর তাঁরা পাণ্ডবদের এই সৌভাগ্যের বৃত্তান্ত জেনে, যথারীতি বিষণ্ণ হলেন।
পর্ব-৭৬: বৎসল্যরসে মা সারদা
স্বামী সারদেশানন্দ ও জ্ঞানানন্দ বাল্যবন্ধু ছিলেন। তাদের মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব ছিল তা শ্রীমা জানতেন। তাঁরা দুজন শ্রীমার কাছে যখন আসতেন, তখন বাইরে বেশি লোকজন না থাকলে তিনি তাঁদের নিজের দুয়ারে বসিয়ে এক থালায় খেতে দিতেন। আনন্দে খুশি হয়ে নিজের হাতে তাঁদের খাবার পরিবেশন করতেন। তাঁরা দুজনও সহোদর শিশুর মতো পরম আনন্দে গল্পগুজব করতে করতে ধীরে ধীরে খেতেন।
গল্পবৃক্ষ, পর্ব-১০: মোহমুদ্গর
সেবার বোধিসত্ত্ব এক গোধারূপে জন্ম নিয়েছেন। সেই গোসাপটি প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে অরণ্যে বসবাস শুরু করল। কাছেই এক জটাজুটধারী অজিনবাস এক ব্রহ্মচারী তাপসের পর্ণকুটীর। সেই তাপস অত্যন্ত দুঃশীল। গোসাপটি নিত্যই তাপসের আশ্রমে চরতে যায়, তাঁকে প্রণাম করে আসে। এভাবেই দিন কাটছিল।
পর্ব-৭৯: নারদীয় ভক্তির স্বরূপ কামনাহীন প্রেম, শুধু নিজেকে উৎসর্গ করা
নারদীয় ভক্তির প্রকাশ হল ভক্তি প্রার্থনার মধ্যেই নিজেকে কৃত-কৃতার্থ অনুভব করা। ঈশ্বরীয় সুখে লীন হয়ে যাওয়া। এগোপিনীদের দুঃখ প্রকাশ না চির সুখের অনুভব!
দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৪৬: ঠাকুরবাড়ির লক্ষ্মী মেয়ে
কোজাগরী পূর্ণিমার রাতে বাঙালির ঘরে ঘরে যে লক্ষ্মীর আরাধনা হয়, সেই সব লক্ষ্মী মেয়ে তো পরিবারের মধ্যেই থাকে। ঠাকুর পরিবারেও ছিল। দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের মেয়ে সৌদামিনী দেবী। সারদা দেবীর মৃত্যুর পর বড় মেয়ে সৌদামিনীর হাতেই সংসারের সব ভার দিয়ে নিশ্চিন্ত ছিলেন দেবেন্দ্রনাথ। সৌদামিনীও জড়িয়ে পড়েছিলেন ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে।
ত্রিপুরা: আজ কাল পরশুর গল্প, পর্ব ৪১: রবীন্দ্রনাথ ও ব্রজেন্দ্র কিশোর
ত্রিপুরার রাজপরিবারের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনায় অনেক খানি জুড়ে আছেন রাধাকিশোর পুত্র মহারাজকুমার ব্রজেন্দ্র কিশোর। বন্ধু রাজা রাধাকিশোর ও রাজপুত্র ব্রজেন্দ্র কিশোরের সঙ্গে পত্র যোগাযোগের সূত্রেই আমাদের কাছে ধরা দেন এক অন্য রবীন্দ্রনাথ।