তাপমাত্রা ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হবে। আগামী দিনগুলিতে গরমের দাপট নিয়ে এমনই আভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। তবে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টি হবে। হালকা থেকে মাঝারি পরিমাণ বৃষ্টি হবে। আপাতত দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই।
সেরা পাঁচ
সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-২০: মানকুমারী বসু—সাহিত্য জগতের উজ্জ্বল রত্ন!
উনিশ শতকে মেয়েদের জন্য আঁধার সময়। মেয়েদের আলোর খোঁজ তাদের নিজেদেরই করতে হয়। সেই সময় চিকের আড়াল থেকে সরস্বতীর লীলাকমল হাতে যে মেয়েরা সহজিয়া ভঙ্গিতে এসে দাঁড়িয়েছিলেন সাহিত্যের দরবারে, তাঁদের মধ্যে অন্যতম মানকুমারী বসু।
৪১ ডিগ্রি ছোঁবে কলকাতার গরম! বাড়বে অস্বস্তি, দক্ষিণবঙ্গে দাপট দেখাবে দহন, তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
তীব্র দহন থেকে এখনই রেহাই নেই। আলিপুর আবহাওয়া দফতরও গরম থেকে স্বস্তি না মেলার কোনও খবর শোনাইনি। উলটে আগামী দিনগুলিতে তাপমাত্রার পারদ আরও ঊর্ধ্বমুখী হবে।
ত্বকে বলিরেখা পড়ছে? বয়সের ছাপ আটকাতে কোন কোন আসন করবেন?
বয়স ৪০ পেরোতে না পেরোতেই ত্বক ধীরে ধীরে তার স্বাভাবিক উজ্জলতা এবং মসৃণতা হারাতে শুরু করে। অবাঞ্ছিত ভাবেই আমরা পেয়ে যাই অনুজ্জ্বল খসখসে ত্বক। ক্রমশ বলিরেখা পড়তে দেখা যায়।
পর্ব-৬৫: অমৃতের সন্ধানে মাস্টারমশাই /১
শ্রীরামকৃষ্ণ অনুধ্যানে মাস্টারমশাই দেখছেন, সেই অনন্তের আর এক প্রকাশ ঠাকুরের মধ্যে। তিনি তাঁর স্বরূপ ও ব্রহ্ম, এক করে অনন্তের সন্ধান দিচ্ছেন। ১৮৮৩ খ্রিস্টাব্দের পয়লা জানুয়ারি শ্রীরামকৃষ্ণ প্রাণকৃষ্ণ ও মাস্টার মহাশয়ের সঙ্গে কথা বলছেন। অনেকে এমন আছেন অনেক উচ্চ স্তরের কথা বলেন।
তীব্র গরমে ত্বকের জ্বালাপোড়া ভাব আটকাতে অবশ্যই মাথায় রাখুন এই ৬ দাওয়াই
রোদে পুড়ে যাওয়া ত্বকের কালচে দাগও সহজে উঠতে চায় না। এমনকি ত্বকের ক্যানসার হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হল এই ক্ষতিকারক রশ্মি। কিন্তু রোদের ভয়ে ঘরে বসে থাকলেও তো কাজ বন্ধ থাকবে না। চিকিৎসকরা বলছেন, কিছু সতর্কতা মেনে চললে সূর্যের এই ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে বাঁচিয়ে রাখা যায়।
দমদমে শুরু হবে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ, শিয়ালদহ শাখায় টানা ২০ দিন অনেক লোকাল বাতিল, যাত্রী ভোগান্তির আশঙ্কা
দমদমের পাঁচ নম্বর প্ল্যাটফর্মের আধুনিকরণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের কাজ শুরু হবে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এর জেরে শিয়ালদহের উত্তর শাখায় যাতায়াতকারী যাত্রীদের দুর্ভোগ বাড়তে পারে।
দক্ষিণের সব জেলায় সোম ও মঙ্গল অসহনীয় গরম, বুধ থেকে ৮ জেলায় তাপপ্রবাহ, বলছে হাওয়া দফতর
হাওয়া দফতর জানিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গে শুষ্ক পশ্চিমা এবং উত্তর-পশ্চিমা বায়ুর জেরে তাপপ্রবাহের অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। এই অস্বস্তি বোধ থাকবে ১৫ এপ্রিল, সোমবার থেকে ১৯ এপ্রিল শুক্রবার পর্যন্ত।
ত্রিপুরা: আজ কাল পরশুর গল্প, পর্ব-৭: রাজা বীরবিক্রম মৃত্যুর কিছু দিন আগেই ত্রিপুরার ভারতভুক্তির সিদ্ধান্ত নেন
বীরবিক্রমের রাজত্বকালে ত্রিপুরার উন্নয়নে এক নবদিগন্তের সূচনা ঘটে। সুদৃঢ় প্রশাসনিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা-সহ শিক্ষা, যোগাযোগ নানা ক্ষেত্রে বহুমুখী উদ্যোগ নেন রাজা। আগরতলা-সহ রাজ্যের অভ্যন্তরে নানা রাস্তাঘাট নির্মিত হয়। কমলাসাগর থেকে দুটি রেলপথেরও মঞ্জুরী দিয়েছিলেন রাজা। রাজধানী আগরতলাকে এক আধুনিক শহর হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করেন তিনি।
কেউ ঠান্ডায় জব্দ, কেউ গরমে, কোন ব্যথায় কোন ধরনের সেঁক কাজে লাগে?
কোনও জায়গায় হঠাৎ ব্যথা অনুভব হলে এবং ফুলে গিয়ে থাকলে সেখানে বরফের সেঁক দেওয়া উচিত। এতে শিরা-উপশিরাগুলো সংকুচিত হয়। ফলে ব্যথার মাত্রা ও ফোলাভাব ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে একটানা ২০ মিনিটের বেশি সেঁক দেবেন না। এক ঘণ্টা পর পর লেগে যাওয়া জায়গায় মিনিট পনেরোর বেশি গরম সেঁক দেওয়া উচিত নয়।
অ্যাসিডিটিতে জেরবার? জেনে নিন নিয়ন্ত্রণে রাখার ৫টি ঘরোয়া উপায়
সাধারণত অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, ভাজাপোড়া তৈলাক্ত খাবার, অতিরিক্ত মদ্যপান ইত্যাদি কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হাজির হয়। কীভাবে অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন তার এই প্রতিবেদনে রইল কয়েকটি সহজ ঘরোয়া উপায়।
এই গরমে আচমকা ফ্যান বা এসি বিগড়ে গেলে ঘর ঠান্ডা রাখার অন্য উপায়গুলি জানা আছে তো?
অগত্য ভরসা হয়ে উঠেছে ফ্যান আর বাতানুকূল যন্ত্র। কিন্তু যন্ত্র যে কোনও সময় বিকল হতে পারে। আবার লোডশেডিং হওয়ার সম্ভাবনাও একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তাই সব সময়ে যন্ত্রের উপর ভরসা না করে ঘর ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করতে হবে অন্য ভাবে।
বাংলায় আবার তাপপ্রবাহের সতর্কতা! দিন তিনেকে তাপমাত্রা ছুঁয়ে ফেলতে পারে ৪০ ডিগ্রি
এখনই দক্ষিণবঙ্গে এরকম তাপমাত্রা নিয়ে আবহবিদদের মত হল, এই সময়ে পশ্চিমবঙ্গে দেশের পশ্চিমের রাজ্যগুলি থেকে শুষ্ক হাওয়া ঢোকে। ফলে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
পর্ব-৫৯: আমার স্বপ্ন যে সত্যি হল আজ…
‘হায়রে পোড়া বাঁশি’। এই গানটির অভিনবত্ব লুকিয়ে রয়েছে গানটির ছন্দে। যে ছন্দে তবলার পাশাপাশি মাদল একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে গেছে পুরো গানটি জুড়ে। কেন? এই গানটির ক্ষেত্রে মাদল, ফিলার এবং ছন্দ, দুটি ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়েছে।
হে নূতন…
বাঙালি তার পঞ্জিকায় নববর্ষকে জেনেছে, আলপনায় তাকে ভরিয়েছে। পুরনো কর্জ মিটিয়ে নতুন জমার হিসাব শুরু করেছে। নতুন নতুন স্বপ্নজাল বুনতে চেয়েছে। এর সঙ্গে জুড়ে গিয়েছে তার জীবনশৈলীর চেনাবাঁধা ছক, পছন্দ অপছন্দের টুকিটাকি। তারপরেও নদী তার নিজের ছন্দে চলেছে। বাতাস বয়েছে আপন খেয়ালে।