গরম কমার কোনও লক্ষণই নেই। উলটে দিন দিন এক-দু’ ডিগ্রি সেলসিয়াস করে পারদ ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। উত্তরবঙ্গ থেকেদক্ষিণবঙ্গ সর্বত্র একই অবস্থা। তীব্র গরমে জেরবার জেলাগুলি।
খাটে কাঁকড়াবিছে। এদিকে স্টুডিয়োতে লোডশেডিং। এইরকম ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটল ‘সোনার কেল্লা’ ছবির শুটিংয়ের মধ্যে। সেই তথ্য জানাচ্ছেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্রাভিনেতা ও অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
মায়ের সঙ্গে মতের মিল হল না। ছোট্ট মেয়েটি বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়ল। অভিমানে বাড়ি ছেড়ে চলে যাবে ভেবে ট্রেনে চেপে বসল। ছোট্ট মাথায় ভবিষ্যতের বিপদের চিন্তা নেই। শিয়ালদা নেমে প্লাটফর্মে বসে আছে। এ সব জায়গায় ভিড়ে মিশে থাকে সুযোগ সন্ধানীরা। হাবভাব দেখেই বুঝে যায়।
চাঁদিফাটা গরমে বিধ্বস্ত দক্ষিণবঙ্গ থেকে উত্তরবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলা। প্রচণ্ড গরমে শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ছে। ফলে এমন সময় আমাদের প্রাত্যহিক দিনের খাওয়াদাওয়ায় সতর্ক হতে হবে, যাতে শরীর ঠিক থাকে। এক্ষেত্রে শরীরকে ঠিক রাখতে অন্যতম খাবার হতে পারে টকদই।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে তার উপসর্গ আমাদের নানা অঙ্গে ফুটে ওঠে। আগে থেকেই সতর্ক হলে, কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রেখে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমানো যায়।
মহারানি সিজন ১ দেখে কোনও কিছুই সিনেমার জন্য সাজানো বলে মনে হচ্ছে না। চরিত্রদের কথাবার্তা ভাবভঙ্গি ঘটনাপ্রবাহ অত্যন্ত স্বাভাবিক। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী ভীমা ভারতীর স্ত্রী রানি ভারতীর ছেলেমেয়ে নিয়ে ভরা সংসার। রানির কাছে তার পরিবারই তার জগৎ। কিন্তু রাজনীতির পঙ্কিল কাদার মধ্যে রানির স্বপ্ন ভেঙে চুরে গেল।
দক্ষিণবঙ্গ থেকে উত্তরবঙ্গের গরমে বিধ্বস্ত। কয়েকটি জেলার অবস্থা বেশ খারাপ। আলিপুর আবহাওয়া দফতর শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের ৮টি জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জানিয়েছে।
রাতবিরেতে বিপদ, প্রয়োজন টাকার। ব্যাঙ্ক খোলা থাকে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। বাড়িতে বেশি টাকা রাখাও সম্ভব নয়। মানুষের প্রয়োজন হল বিজ্ঞানের। বিজ্ঞানলক্ষ্মী তার বরপুত্রদের সাহায্যে তৈরি করালেন এমন এক যন্ত্রের, যা মানুষকে সবসময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল।
গোয়েন্দারা ডাক বিভাগের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সন্দেহজনক চিঠিগুলি খুলে পড়ত। তেমনি এক চিঠির জন্য মহীতোষকে অষ্টম শ্রেণিতে পড়াকালীন স্কুল ছাড়তে হয়। চিঠির কথা পুলিশ তাঁর স্কুলের প্রধান শিক্ষককে জানালে তিনি মহীতোষের উপর চাপ সৃষ্টি করেন কে চিঠি পাঠিয়েছে জানতে।
তীব্র গরমে পুড়ছে দক্ষিণবঙ্গ থেকে উত্তরবঙ্গ। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিন দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি বজায় থাকবে।
আসলে বহুদিন সিনেমার থেকে নির্বাসিত ধৃতিমান। আলো ক্যামেরার ফ্লোরের ব্যস্ততার অদ্ভুত একটা নেশা আছে। যারা এর স্বাদ পেয়েছে তারা জানে। তাছাড়া রোজগারও চাই জমানো টাকা তো দিনে দিনে ফুরিয়ে আসছে।
এখন নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রায় প্রত্যেককেই কাজের জন্য বাইরে বেরোতে হয়। এর ফলে ক্ষতিকর সূর্যরশ্মির প্রভাবের জন্যে ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। আর সৌন্দর্যকে বজায় রাখার জন্য অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করা দরকার। আসুন তবে জেনে নিই সানস্ক্রিন ব্যবহার করার কিছু পদ্ধতি।
প্রচণ্ড গরমের জন্য এগিয়ে আনা হল গরমের ছুটি। বৃহস্পতিবার রাজ্য স্কুল শিক্ষা দফতর বিবৃতি জারি করে এমনই জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কালিম্পং, কার্শিয়াং এবং দার্জিলিং ছাড়া বাকি সব জেলার সরকার এবং সরকার পোষিত স্কুল ছুটি থাকবে।
সূর্যের আলো এখানে অনেকটা তির্যক ভাবে পড়ে। কাজেই আলোটা কাছাকাছি পাহাড়ের ঢালে যেখানে সরাসরি পরে সেই খানে বেশ খানিকটা জায়গা হয়ে যায় রোদ ঝলমলে। আর বাকি জায়গাগুলো থাকে অপেক্ষাকৃত অনেকটাই অন্ধকার।
“প্রখর দারুণ অতি দীর্ঘ দগ্ধ দিন, যত দূরে চাই নাই শুধু নাই’’ —সত্যি চৈত্রের মাঝামাঝি থেকেই পুরো দক্ষিণবঙ্গ যেন সূর্যের প্রখর তাপে জ্বলছে। নেই, বৃষ্টি নেই। এমন শুষ্ক তীব্র গরমের তাপ সহ্য করতে না পারায় অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে সানস্ট্রোক, ডিহাইড্রেশন, সর্দিগর্মি, বদহজম এবং ইউরিনারি ট্র্যাক ইনফেকশনের মতো সমস্যা।
