নতুন বছর শুরুর আগে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। আগামী সপ্তাহে রাজ্য জুড়ে প্রায় প্রতি দিনই বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে দক্ষিণবঙ্গে। হালকা থেকে মাঝারি পরিমাণ বৃষ্টি হবে। ব্তৃষ্টি হতে পারে কলকাতাও।

নতুন বছর শুরুর আগে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। আগামী সপ্তাহে রাজ্য জুড়ে প্রায় প্রতি দিনই বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে দক্ষিণবঙ্গে। হালকা থেকে মাঝারি পরিমাণ বৃষ্টি হবে। ব্তৃষ্টি হতে পারে কলকাতাও।
হরিহরযুদ্ধের সময়কালটা ছিল চৈত্র মাস। আরাধ্যকে তুষ্ট করতে বানরাজ নিজের শরীর কেটে রক্তার্ঘ্য দিয়েছিলেন, সেইসঙ্গে ভক্তিমূলক নৃত্যগীতও পরিবেশন করেছিলেন দেবাদিদেবের সম্মুখে। কথিত আছে, এই সময় থেকেই চড়ক পূজার সূচনা। তাই তো আজও দৈহিক যন্ত্রণা এই পুজোর প্রধান বিষয়।
রবীন্দ্রনাথের লেখায় হাস্যরস আছে। কখনও নির্মল হাস্যরস, কখনও বা শাণিত ব্যঙ্গ। রবীন্দ্রসাহিত্যে হাস্যরস কখনও মুখ্য হয়ে ওঠেনি। ‘হাস্যকৌতুক’ ও ‘ব্যঙ্গকৌতুক’ নামে তিনি দুটি ছোট বইও লিখেছিলেন। বইয়ের নামে ‘কৌতুক’ থাকলেও রবীন্দ্রসাহিত্য কৌতুকময় নয়। হঠাৎ আলোর ঝলকানির মতো কোথাও কোথাও ঝলমলিয়ে উঠলেও তা গড়িয়ে ছড়িয়ে পড়েনি। সে কৌতুকও ভারি বুদ্ধিদীপ্ত।
সপ্তাহভর কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস। কলকাতায় রবিবার বিকেলের দিকেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তাই হলুদ সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। পাশাপাশি রবিবার দক্ষিণবঙ্গের তিনটি জেলায় কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
যাঁরা এসবে একেবারেই বিশ্বাস করেন না তাঁরা বলেছিলেন আচমকা পেশিতে খিঁচুনি হতে পারে! হার্টের পেইন হতে পারে। এটা কাকতালীয় ঘটনা। তালগাছে উড়ন্ত কাক এসে বসল পায়ের নখের খোঁচার ধাক্কায় বোঁটা থেকে আলগা হয়ে আসা পাকা তাল এসে ছেলের হাতে খসে পড়ল। গণক গুনে বলেছিলেন ফললাভ হবে, হল! গণকের নামে লোকে ধন্য ধন্য করল!
বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। তবে শুধু বৃষ্টি নয়, সঙ্গে দমকা হাওয়া বইতে পারে ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে। এমনই পূর্বাভাস হাওয়া দফতরের। সেই সঙ্গে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, আগামী কয়েক দিন রাজ্যের প্রায় সব জেলাতেই এরকম আবহাওয়া থাকবে। কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টিও হতে পারে। তবে ঝড়বৃষ্টির জেরে তাপমাত্রা কমতে পারে। হাওয়া অফিস রাজ্যের ন’টি জেলার জন্য কমলা সতর্কতা জারি করেছে।আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, কলকাতায় আগামী মঙ্গলবার অর্থাৎ পয়লা বৈশাখ পর্যন্ত ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। যে কোনও দিন বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বর্ষণ হতে...
ছোটবেলা থেকেই আমি কেঁউ গাছের ঝোপে কোন পাখি ডাকে তা দেখতে যেতাম। দেখতাম এক ধরনের খুব ছোট্ট ছোট্ট পাখি ঝোপের মধ্যে একটা কেঁউ গাছ থেকে আরেকটা কেঁউ গাছে লাফিয়ে লাফিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। অসম্ভব চঞ্চল। প্রতি সেকেন্ডে মনে হয় জায়গা বদল করে। আর অনর্গল ঘাড় ঘুরিয়ে ডাঁয়ে বাঁয়ে, উপরে নিচে দেখে।
তৃধার উন্মুক্ত স্তনে মুখ ঘষছিল অরণ্য। আলতো করে তার বাম কাঁধ একহাতে চেপে ধরে তৃধার ডান স্তনবৃন্ত দুই ঠোঁটে চেপে ধরে জিভ নাড়াচ্ছিল কখন আস্তে-আস্তে, কখন বা দ্রুত। তৃধা মুখ দিয়ে ভালোলাগার অস্ফুট আওয়াজ তুলছিল, তবে শীৎকার নয়।
চৈত্রমাসজুড়ে ত্যাগ, তিতিক্ষার পালন, সন্ন্যাস। জীবনের অশুদ্ধ, বর্জনীয় ভস্ম উড়িয়ে ক্ষণিকের সুখের আকাঙ্ক্ষাকে জয় করে, অতিক্রম করে উত্সর্গের খরকঠিন পথে আত্মোদ্বোধন সন্ন্যাসীর নানা আচরণে।
রাজ্য জুড়ে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি এবং ঝড়ের সতর্কতা জারি করল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় কালবৈশাখীর পূর্বাভাস রয়েছে আগামী সোমবার পর্যন্ত। সপ্তাহান্তে ভারী বৃষ্টি হতে পারে উত্তরবঙ্গেও।
অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে জলে ভেজানো কাঠাবাদাম খেয়ে থাকেন। এটি একটি ভালো অভ্যাস। কাঠবাদামে ভিটামিন ই, ভালো ফ্যাট, ক্যালশিয়াম এবং রাইবোফ্ল্যাভিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে। এই সব উপাদান হার্ট, ত্বক, হাড়ের যত্ন নেয়। সার্বিক ভাবে শরীর ভালো রাখতেও এই সব উপাদান সাহায্য করে।
ফেয়ারব্যাঙ্কস থেকে দক্ষিণে কোথাও যেতে গেলে আমাদের আছে দুটো রাস্তা, পার্কস হাইওয়ে এবং রিচার্ডসন হাইওয়ে। সেদিন নিলাম রিচার্ডসন হাইওয়ে। সূর্য তখন সবে অস্ত গিয়েছে। ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যেই পৌঁছলাম ডেল্টা শহরে। তখন আবার সূর্য উঠতে শুরু করেছে। রিচার্ডসন হাইওয়ে অসাধারণ সুন্দর। এ এক অদ্ভুত অভিজ্ঞতা।
চৈত্রেই গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। বিশেষত রাজ্যের দক্ষিণ এবং পশ্চিমাংশের জেলাগুলিতে গরমে টেকা দায়। যদিও ভালো খবর শুনিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। হাওয়া দফতর জানিয়েছে, চৈত্রের শেষে বাংলায় বৃষ্টি হওয়ার জন্য অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আগামী সোমবার পর্যন্ত বাংলার সব জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। কোনও কোনও জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হয়ে পারে।
সিলেটে এই মণিপুরী নৃত্য দেখার পরেই কবি শান্তিনিকেতনের শিক্ষা ব্যবস্থায় নৃত্যের প্রচলনের কথা চিন্তা করেন বলে গবেষকগণ উল্লেখ করেছেন। সফর শেষে শান্তিনিকেতনে ফিরে গিয়ে তিনি ত্রিপুরা থেকে একজন মণিপুরী নৃত্য শিক্ষক পাঠাবার জন্য ত্রিপুরার রাজদরবারে অনুরোধ জানান। ত্রিপুরার সিংহাসনে তখন বীরেন্দ্র কিশোর মাণিক্য। কবির অনুরোধে মণিপুরী রাজকুমার বুদ্ধিমন্ত সিংহকে তখন শান্তিনিকেতনে পাঠানো হয়েছিল।