সেপ্টেম্বরের আট তারিখ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস। জাতিপুঞ্জের মূল লক্ষ্যগুলির অন্যতম বিশ্বজুড়ে লিটারেসি বৃদ্ধি করা, আত্মমর্যাদার উপলব্ধি ও মানবাধিকার রক্ষায় সার্বিকভাবে সচেতন হয়ে ওঠা মানুষের আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে মানুষ বলে চিনতে যাতে ভুল না হয় তার জন্য এ সবের আয়োজন।
সেরা পাঁচ
পর্ব-৪৭: দুবেজি যে রুষ্ট, তাঁর কথাতেই স্পষ্ট
দুবেজির উচ্চারণে ‘আননেসেসারি’ বা ‘মানি’ শব্দগুলো অন্যরকম শোনায়। একটু নৈঃশব্দ্য। দুবেজি ঘর ছেড়ে গিয়েছেন কিনা এখান থেকে ঠিক বুঝতে পারছি না। একটু দূরত্ব থেকে বলা কথা শুনে মনে হলো বাড়ির মেইন ডোরের কাছ থেকে টার্ন করে আবার কথাগুলো বলছেন দুবেজি।
বলব যা মোর চিত্তে লাগে
কাদম্বরী বিহারীলালকে দিয়েছিলেন সাধের আসন
কলকাতার ‘হারকাটা গলি’র শ্যামলাল গঙ্গোপাধ্যায়ের কন্যা কাদম্বরী বধূ হয়ে এসেছিলেন ঠাকুরবাড়িতে। জ্যোতিরিন্দ্রনাথের সঙ্গে বিবাহ হয় তাঁর। প্রায়শই তেমন উচ্চবিত্ত পরিবার থেকে ঠাকুরবাড়িতে বধূমাতারা আসেননি। এসেছেন নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে। পিরালি-কন্যা খুঁজতে গিয়ে বিত্তশালী-সম্ভ্রান্ত পরিবারের কন্যাকে বধূ করে আনা সম্ভব হয়নি। কাদম্বরীর ঠাকুরদা জগন্মোহন ঠাকুরবাড়ির ‘দ্বারপাল’ ছিলেন।
পর্ব-৮০: একটি ইচ্ছা বা অনিচ্ছাকৃত হত্যা এবং আনুষঙ্গিক আলোচনা
ধর্মাত্মা রাজা দশরথ, স্ত্রী কৌশল্যার কাছে, সত্য স্বীকারোক্তির মাধ্যমে, নিজের অজান্তে কৃত অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করছেন। একদা যৌবনে রাজা শব্দবেধী বাণের অপপ্রয়োগ করেছিলেন। তাঁর লক্ষ্য ছিল জলপানরত কোন হাতি। ঘট জলপূর্ণ করছিলেন এক ঋষিকুমার।
পর্ব-৬৩: বেলুড়মঠে শ্রীমায়ের অভিনন্দন
দক্ষিণ ভারত থেকে মা সারদার ফেরার পর বেলুড়মঠে তাঁকে অভিনন্দন জানানো হয়। তাঁর গাড়ি দেখামাত্র ন’টি বোমা ছোঁড়া হয়। আর অসংখ্য ভক্তবৃন্দ দু’ দিকে সারিবদ্ধভাবে ‘সর্বমঙ্গলমঙ্গল্যে….’ প্রভৃতি মাতৃস্তব গাইতে আরম্ভ করে। শ্রীমা তাঁর সঙ্গিণীদের সঙ্গে সেই সারিবদ্ধ স্তুতির মধ্যে দিয়ে এগিয়ে আসেন।
খালি পেটে ঈষদুষ্ণ জলে লবণ মিশিয়ে খেয়ে দেখতে পারেন, ৫ সুফল পাবেন হাতেনাতে
কেবল ঈষদুষ্ণ জলে লেবুর রস নয়, এক চামচ নুন মিশিয়ে নিন। এই জল খেলে বেশ কিছু উপকার পাওয়া যাবে। সেগুলি কী কী?
কর্মরত বাবা-মায়ের সন্তানরা কীভাবে নিজেদের মতো সময় কাটাবে? রইল হদিস
এখনকার ছোট পরিবারে একটি বা দুটি সন্তান। বেশিরভাগ বাবা-মা কর্মরত হন। তাঁদের অফিসে গিয়ে কাজ করতে হয়, না হলে বাড়িতে বসেই কাজের ফিরিস্তি। ফলে পর্যাপ্ত সময় দিতে পারেন না তাঁদের সন্তানদের। এর জন্য বাবা-মারা অনেক সময় অপরাধী মনে করেন নিজেদের।
সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৩৯: ভারতের বিপ্লবী মেয়েরা এবং অন্তরে রবীন্দ্রনাথ
এখন ক্রান্তিকাল। সারা পৃথিবী প্রতিবাদী। অন্যায়ের স্পর্ধা যত বাড়ছে,জনসমুদ্র প্রতিবাদী তরঙ্গ হয়ে পথে নামছে। চিৎকার করে বলছে— জবাব চাই, জবাব দাও।’ নারী নিধনের হাঁড়িকাঠের ভিতর দিয়ে সভ্যতা এগোয় না। থমকে থাকে। তখন দুর্গার মতো নারীশক্তিকে এগিয়ে আসতে হয়। বিপ্লব আসে। এই বিপন্ন সময়ে দাঁড়িয়ে আজ সেই বিপ্লবী মেয়েদের কথা থাক সরস্বতীর লীলাকমলে, যারা একসময় পৃথিবী বদলে দিয়েছিল। সঙ্গে শব্দ হয়ে ছিলেন রবীন্দ্রনাথ।
পর্ব-৫৮: চরম শত্রুর সঙ্গেও মতের মিল হলে বন্ধুত্ব হয়, আবার মতের মিল না হলেই শত্রুতা
কাক-লঘুপতনক আড়াল থেকে সবটাই দেখলো। কপোতরাজ-চিত্রগ্রীব আর মুষিক-হিরণ্যকের মধ্যে সব কথোপকথনই শুনলো সে খুব মন দিয়ে। হিরণ্যককে দেখে খুব ভালো লাগলো তার। সে ক্ষুদ্র হলেও তার তীক্ষ্ণ দাঁত দিয়ে শিকারীর জাল কেটে ফেলার ক্ষমতা খুব বিস্মিত করলো তাকে।
পায়ের পেশির যন্ত্রণায় কি রাতের ঘুম নষ্ট নিচ্ছে? কেন এমন হচ্ছে, কী ভাবে স্বস্তি মিলবে?
কোনও কোনও ক্ষেত্রে শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য নষ্ট হলেও পেশিতে টান ধরে। অত্যধিক পরিশ্রমের ফলেও হতে পারে। আবার অন্তঃসত্ত্বাদের ক্ষেত্রে পায়ের পেশিতে টান ধরা একেবারেই সাধারণ একটি সমস্যা। কী ভাবে এই সমস্যার হাত থেকে মুক্তি মিলবে?
ডালের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে ভালো লাগে? কিন্তু এই অভ্যাস কি শরীরের পক্ষে উপকারী?
ভাত, ডাল ও পাতিলেবু। ভাতের সঙ্গে ডাল ও পাতিলেবু চিপে নিলে স্বাদ ও গন্ধ দুই-ই বদলে যায়। পাতিলেবুর পরিবর্তে গন্ধরাজ লেবু হলে তো কথাই নেই। কিন্তু ডালের সঙ্গে লেবু খাওয়ার অভ্যাস স্বাস্থ্যসম্মত কিনা তা অনেকেরই জানা নেই।
রোগা হতে চাইলে দিনে ৩ না ৬, কতবার খাওয়া উচিত জানেন?
বেশিরভাগ পুষ্টিবিদেরা বলে থাকেন, বারবার অল্প পরিমাণে খেলে শরীরের হজম ক্ষমতা বাড়ে। যদিও বিশেষজ্ঞদের মতে, এর কোন বাস্তব ভিত্তি নেই। কারণ বেশিবার খাওয়ার সঙ্গে ভালো হজম হওয়ার কোন সম্পর্ক নেই বলেই বিজ্ঞান আমাদের জানায়। প্রতিবার খাবারের সঙ্গে প্রোটিন জাতীয় খাবারের ওপরই পেশীর গঠনে নির্ভর করে।
গীতা: সম্ভবামি যুগে যুগে, পর্ব-১০: মর্ত্যে আনিল ধ্রুবতারকারে ধ’রে
‘পারব না’ একথা বলার আগেও ভাবো, আরব্ধ কর্মের পরিত্যাগের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ভাবো, কেন এমন বিচ্যুতি, কেন এমন মনোবিকলন, কেন সংশয়দীর্ণ এই অসহিষ্ণুতা, কেন লক্ষ্যচ্যুতি?
ত্রিপুরা: আজ কাল পরশুর গল্প, পর্ব-২৮: রাজকন্যার কবিতার প্রশংসায় রবীন্দ্রনাথ
ত্রিপুরার রাজাদের মতো রাজপরিবারের সদস্যদের মধ্যেও বাংলা সাহিত্য চর্চার ধারা ছিল। বীরচন্দ্রের জ্যেষ্ঠ কন্যা অনঙ্গমোহিনী দেবী ছিলেন সেই আমলের এক বিশিষ্ট কবি। রাজকুমারীর কাব্য প্রতিভার কথা সেদিন ত্রিপুরার গন্ডি পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল বৃহত্তর বঙ্গদেশে। এমনকি রবীন্দ্রনাথও অনঙ্গমোহিনীর কাব্যের প্রশংসা করেছিলেন।