সেরা পাঁচ
পর্ব-৪৮: সুচেতার স্বপ্ন
নীলাঞ্জন উদ্ভ্রান্তের মতো তাকায় তারপর ‘অডিয়ো ক্লিপ’ শব্দটা বারবার বলতে থাকে, ধৃতিমান বা শ্রেয়া দু’জনেই হতভম্ব। নীলাঞ্জন বেডরুমে ছুটে গিয়ে ড্রয়ার খুলে চাবি নেয়, তারপর কী ভেবে দেওয়ালে বইয়ের দুটো র্যাক দুহাত দিয়ে সরিয়ে দেয়।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৫৪: বিশ্বকর্মা
সেপ্টেম্বরের মাঝে আসেন বিশ্বকর্মা। বিশ্বকর্মা পুজো মানে আশ্বিনের শারদপ্রাতে অকাল বোধনের আগে সেমিফাইনাল। ইদানীং গণেশ পুজো একটা কোয়ার্টার ফাইনালের অবকাশ রাখে বটে, তবে বিশ্বকর্মার মেজাজ আলাদা। লোকে বলে, বিশ্বকর্মাই পরে একবার কাত্তিক হয়ে আসেন।
ব্যথায় খুব কষ্ট পাচ্ছেন? এই চা খেলে ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন
কাঁচা হলুদে থাকে সাইক্লোঅক্সিজেনেজ ২, যা শরীরের যে কোনও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও কাঁচা হলুদের মধ্যে থাকা কারকিউমিন আমাদের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে। কাঁচা হলুদ পেশীর প্রসারণেও সাহায্য করে।
পর্ব-৮১: তথাকথিত পরিচয়হীন প্রতিভার মূল্যায়ন কী শুধুই সাফল্যের নিরিখে সম্ভব?
দ্রুপদরাজ্যে রাজকন্যা দ্রৌপদীর স্বয়ংবরসভায় কঠোর শর্তসাপেক্ষ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীর সম্মান লাভ করলেন তৃতীয় পাণ্ডব অর্জুন। পাঞ্চালরাজকন্যা যাজ্ঞসেনী দ্রৌপদী তাঁকে বরমাল্য অর্পণ করলেন। নববধূকে সঙ্গে নিয়ে প্রস্থানোদ্যত দুই পাণ্ডব ভাই,দ্বিতীয় পাণ্ডব ভীমসেন ও অর্জুন। পরাজিত রাজারা ভীষণ রাগে পাঞ্চালরাজের সমালোচনায় মুখর হলেন।
পর্ব-৬৪: শ্রীমার সঙ্গে বেলুড়মঠে দুর্গোৎসব পালন
ঠাকুরের পার্ষদগণ শ্রীমাকেই সাক্ষাৎ জগদম্বা জ্ঞানে তাঁরই অর্চনা করতেন। একবার মহাষ্টমীর দিন মহারাজ ১০৮টি পদ্মফুল দিয়ে মা সারদার পুজো করেন। ১৩১৯ সালের দুর্গাপুজো নিয়ে লাবণ্যকুমার চক্রবর্তী লিখেছেন, “ষষ্ঠীর দিন মঠের ফটকে শ্রীমাতাঠাকুরাণীর গাড়ি এসে থামল। ঘোড়া ছেড়ে দিয়ে প্রেমানন্দস্বামী ও ঠাকুরের ভক্তরা গাড়ি টেনে মঠের প্রাঙ্গণে নিয়ে আসেন। আনন্দে বাবুরাম মহারাজের চোখ যেন ফেটে যাচ্ছে”।
কাদের জন্য ডাবের জল স্বাস্থ্যকর নয়? কোন কোন রোগ থাকলে ভুলেও ডাবের জল খাবেন না?
পুষ্টিগুণে হোক বা স্বাদে, ডাবের জলের জুড়ি মেলা ভার। ডাবের জলে ক্যালোরির পরিমাণও বেশ কম। এক গ্লাস ডাবের জলে ক্যালোরির পরিমাণ মাত্র ৪৫। ডাবের জল সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক-সহ নানা খনিজে সমৃদ্ধ। কিন্তু তাই বলে কি, ডাবের জল সবার জন্যই ভালো? কোন কোন অসুখে ভুগলে ডাবের জল খাওয়া অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠতে পারে, তা জেনে রাখা জরুরি।
কবির মুখাগ্নি করেননি কবিপুত্র
আগের দিন ছিল শ্রাবণ-পূর্ণিমা। সে জ্যোৎস্না-রাত ছিল উৎকণ্ঠার, দুশ্চিন্তার। কবির পুত্রবধূ প্রতিমা দেবীর লেখায় আছে সেই ঘনঘোর দুর্যোগময় রাতের বর্ণনা। চাঁদের আলোও তাঁর কাছে ‘ম্লান’ মনে হয়েছিল। কবি বড় স্নেহ করতেন প্রতিমাকে। বলতেন, ‘মামণি’। সেবায় শুশ্রূষায় ‘বাবামশায়’কে তিনি ভালো রেখেছিলেন। প্রতিমার শুধু নয়, সকলের কাছেই সে-রাত ছিল আতঙ্কের। মৃত্যুর পদধ্বনি ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছিল।
সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৪০: বিশ্বকবির তিন মেয়ে— অকালে ঝরে যাওয়া প্রতিভা
সরস্বতীর লীলাকমল যেসময়ের মেয়েদের কথা বলছে, রবীন্দ্রনাথের প্রতিভা তখন সাহিত্যের আকাশের মধ্যগগনে। বিশ্বকবির তিন মেয়ে। তাঁরাও পেয়েছিলেন বাবার সাহিত্যিক বোধ। কিন্তু তিনজনের মধ্যে দু’ জনের অকাল প্রয়াণ কিছু সাহিত্যিক অনুষঙ্গস্তব্ধ করে দিল। আজ বলি রবি ঠাকুরের তিন মেয়ের কথা।
পুজোয় ব্রণহীন ত্বক চান? তাহলে মুখে গরম জলের ভাপ নিতে শুরু করুন
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কিছুই নেই, কিন্তু পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মন খারাপ হয়ে গেল। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখলেন গালে, কপালে বিশালাকার ব্রণর উদয় হয়েছে। এমনিতে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বছরভর মুখে ব্রণ হয়ে থাকে। কিন্তু পুজোর আগে যদি এমন গাল ও কপাল ভর্তি ব্রণ হয়, তা হলে তো মুশকিল!
ডায়াবিটিসের জন্য কি ভোগান্তি বাড়ছে? ওষুধের সঙ্গে ভরসা রাখতে পারেন এই ‘জাদু পানীয়ে’
এই বৃষ্টি হচ্ছে তো, এই কড়া রোদ! এরকম অদ্ভুত আবহাওয়ায় অনেকেই জ্বর এবং সর্দি-কাশিতে ভুগছেন। তবে এমন আবহাওয়ায় শরীর চাঙ্গা রাখতে দারচিনিতে ভরসা রাখতে পারেন।
প্রতিদিন ১ চামচ করে মৌরি খেলে শরীরের কী কী লাভ হবে?
নিয়মিত মৌরি খেলে শরীরের উপকার হয় এটা সবারই জানে। কিন্তু সেই সঙ্গে অনেক রোগ থেকেও বাঁচায় মৌরি আমাদের বাঁচায়। কারণ মৌরিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। তাই শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিন এক টেবিল চামচ মৌরি খেলে উপকার পাওয়া যাবে। একঝককে জেনে নিন, রোজ দিন নিয়মিত মৌরি খেলে শরীরের কী কী উপকার হয়?
নিয়মিত শরীরচর্চা করলে বেড়ে যেতে পারে হৃদ্স্পন্দন, রক্তচাপ নয়, বলছে গবেষণা
হরেক রকম ব্যায়ামের বিভিন্ন ধরন আমাদের রক্তচাপ কমাতে পারে। তবে ‘প্ল্যাঙ্ক’ বা ‘ওয়াল সিট’-এর মতো ‘আইসোমেট্রিক এক্সারসাইজ’ আবার রক্তচাপের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। প্রায় দ্বিগুণ।
পর্ব-৫৯: শাসক বেকায়দায় পড়লেই প্রতিপক্ষকে সন্ধির প্রতিশ্রুতি দেয়, যদিও রাজনীতিতে সে সব মানা হয় না
কেউ যদি ভাবে আমি গুণবান, কারও ক্ষতি করি না। নিজের কাজকর্ম নিয়েই থাকি অন্যের সাতে-পাঁচে থাকি না। তাই কেউ আমার ক্ষতি করবে না, তাহলে বলতে হয় এটা একটা ভ্রম মাত্র। যারা মূর্খ তাদের কাছে মুড়ি আর মুড়কি সমান। অর্থাৎ হীরের মতো পাথরের মূল্য যে জানে না, তার কাছে সেই হীরে আর পাঁচটা সামান্য পাথরের মতোই লাগে, আলাদা কিছু মনে হয় না।
ত্রিপুরা: আজ কাল পরশুর গল্প, পর্ব-২৯: রাজ আমলের বাংলা গদ্য
‘দেশীয় রাজ্য’ গ্ৰন্থে তিনি উল্লেখ করেছেন যে, পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর একবার তাঁর সোনার চেনের সঙ্গে ঝোলানো সোনার মোহরে বাংলা অক্ষর দেখে পুলকিত হয়েছিলেন। বিদ্যাসাগর সহর্ষে উপস্থিত সবাইকে বলেছিলেন—”ইহাতে যে বাংলা ভাষা ছাপা। তবে আমার বাংলা রাজভাষা!”