দ্য লায়ন কিং মিউজিকাল, ১৯৯৪ এর ওয়াল্ট ডিজনির পৃথিবী বিখ্যাত অ্যানিমেশন ছবি দ্য লায়ন কিং-এর অনুপ্রেরণায় ডিজনি থিয়েট্রিক্যাল প্রোডাকশান প্রযোজিত একটি স্টেজ মিউজিক্যাল শো।
সেরা পাঁচ
শারদীয়ার গল্প: তখন বিকেল/৪
আজ আবার মনে পড়ে গেল প্রিয়ার সেসব কথা। বাবার ডায়রির ভিতরে ছবিটা পেয়েছিল বলেই না সিদ্ধার্থদের বাড়ি গিয়ে ওর মায়ের পুরনো ছবিটা দেখে চমকে উঠেছিল। সব পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল ওর চোখে। পরের দিন সিদ্ধার্থকে সব বলেছে। সিদ্ধার্থও আবাক হয়েছে। ওরা দু’জনেই চায় এই হারিয়ে যাওয়া মানুষ দু’জন আবার কাছে আসুক।
ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে রোদের জন্য মুখে জ্বালা করছে, সঙ্গে রাখুন মুখের মিস্ট
আমরা বাঙালিরা দুর্গা পূজোর সময় যতই রোদ বৃষ্টি ঝড় হোক না কেন সারাদিন ধরে ঠাকুর দেখাতে কোন কমতি নেই। কারণ মা এই কটা দিনের জন্যই আমাদের কাছে আসেন আর আমরা সারা বছর ধরে এই কটা দিনের আনন্দ করবার অপেক্ষায় অপেক্ষমান থাকি।
এ বার পুজোয় জমজমাট পেটপুজো, অম্বল থেকে নিস্তার পেতে কী কী রাখবেন?
ঘুম এবং খাওয়া-দাওয়া নিয়ম মতো না হওয়ায় পেটে গ্যাস ও হজমের সমস্যা দেখা যায়। তাই পুজোর কটা দিন এবং তার পরে আরও বেশ কিছুদিন খাদ্য তালিকায় কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি। সেই সব খাবার পেটের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। পাতে কী কী রাখবেন?
শারদীয়ার গল্প: তখন বিকেল/৩
সুবিনয় পায়চারি করছে ছাদে। ছাদের রেলিং ঘেঁষে বেশ কয়েকটি ফুলের টব। তাতে গাঁদা-চন্দ্রমল্লিকা-ডালিয়া ফুটে রয়েছে। ওরা বাপ-বেটি যে যখন সময় পায় পরিচর্যা করে ওদের। প্রিয়া ফুল খুব ভালোবাসে। বড় দুঃখী তার মেয়েটা। জন্মের মাত্র ছ’মাস পরেই মাকে হারাল। সুমিতা না থাকলে কী করে যে প্রিয়াকে মানুষ করত, ভাবতেও ভয় করে সুবিনয়ের।
খুদে কি চা খাওয়ার আবদার করে? লিকার, দুধ চায়ের পরিবর্তে গ্রিন টি খাওয়ালে উপকার পাওয়া যাবে?
বাড়ির বড়দের কাউকে চা খেতে দেখলেই মুশকিল। সঙ্গে সঙ্গে চা খেতে ছুটে আসে পরিবারের ছোট সদস্যরা। ব্যস, শুরু হয়ে যায় তাঁদের চা খাওয়ার আবদার। তবে শিশুকে দুধ এবং চিনি দিয়ে ফোটানো গরম চা দেওয়া উচিত নয়। শুধু তাই নয়, ওদের লিকার চা বা কফি খাওয়ানোও সঠিক সিদ্ধান্ত নয়। কেউ কেউ খুদের আবদার অদের মেটাতে গ্রিন টি খেতে দিয়ে থাকেন।
নবপত্রিকা
পর্ব-৭৮: ব্রহ্ম ও মায়া মূলত এক ও অভেদ
বেদের মায়া ও তন্ত্রের মহামায়া সমার্থক না হলেও ব্রহ্ম ও মহামায়া মূলত এক। ঈশ্বর ও প্রকৃতি শক্তি যেমন অভেদ। সৃষ্টির আদিতে ব্রহ্মই একমাত্র ছিল। শক্তিকে আশ্রয় করে সৃষ্টি শুরু হলে এই জীবজগৎ প্রকাশ করে তার মধ্যে চৈতন্য রূপে প্রকাশিত হতে থাকল। বেদ ও তন্ত্রের পার্থক্য এই যে, বেদ সিদ্ধান্ত শাস্ত্র আর তন্ত্র সাধন শাস্ত্র। বেদ প্রাচীন অপৌরুষেয় হলেও শক্তিপুজোর উল্লেখ রয়েছে।
পর্ব-৫১: বাথটাব: এটা শবর দাশগুপ্তদের যুগ!
রণজয় রায়ও কৃতী অফিসার কিন্তু একজন পেশায় সখের গোয়েন্দা, যার নাটকের দল আছে। যিনি দুটি মাত্র ফিচার ছবি আর কিছু ডকুমেন্টারি বানিয়েছেন তাকে নিয়ে ভৈরব চক্রবর্তীর মাতামাতি কিছুতেই সহ্য করতে পারে না। রণজয় তার ব্যক্তিগত পরিসরে মন্তব্যও করেছে ফেলুদা ব্যোমকেশ পরাশর কিরীটী রায় বা দীপক চ্যাটার্জি এককালে ছিল, এটা শবর দাশগুপ্তদের যুগ!
শারদীয়ার গল্প: তখন বিকেল/২
সিদ্ধার্থের যখন বয়স বারো, তখন একদিন নেশাগ্রস্ত অবস্থায় গাড়ি চালানোর সময় অ্যাক্সিডেন্টে ভীষণভাবে আহত হয় বাবা। দিন তিনেক নার্সিংহোমে শুয়ে থাকার পর মারা যায়। একটুও কষ্ট তো সিদ্ধার্থের হয়ইনি, বরং স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল এই ভেবে, যে মাকে আর রোজ রোজ অপমানিত হতে হবে না। কিন্তু সিদ্ধার্থের ভাবনায় একটু ভুল ছিল।
ভারতীয় শিল্পবাণিজ্যে মহীরুহ পতন, প্রয়াত রতন টাটা
শিল্পপতি রতন টাটা প্রয়াত হয়েছেন। তিনি বয়সজনিত সমস্যা নিয়ে মুম্বইয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বুধবার রাতে সেই হাসপাতালেই তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর।
পর্ব-৮৪: অরাজকতার ফল ও একটি দুঃস্বপ্ন
রাজা দশরথ সদ্য প্রয়াত হয়েছেন। অযোধ্যায় সুগভীর শোকের আঁধার গভীরতর হল। সুদীর্ঘ রাত যেন আরও দীর্ঘ মনে হতে লাগল। অযোধ্যার আকাশে বাতাসে, শোকার্ত নাগরিকদের হাহাকার ধ্বনি। দুঃখভারাক্রান্ত রাত্রি অবশেষে অতিবাহিত হল। দিনের আলোয় শুরু হল রাজকর্মচারীদের কর্মতৎপরতা। বিশিষ্ট ব্রাহ্মণ মন্ত্রীরা তাঁদের মূল্যবান অভিমত প্রকাশ করলেন।
রবীন্দ্রনাথ যখন শিক্ষক
খ্যাতির শীর্ষে তখন রবীন্দ্রনাথ। সারা পৃথিবীর মানুষ তাঁকে স্বীকৃতি দিয়েছে। খ্যাতির শীর্ষে অবস্থান করেও আশ্রম-পড়ুয়াদের নিয়ে তাঁর ভাবনার অন্ত ছিল না। তাদের জন্য ছিল কবির গভীর ভালোবাসা। সে ভালোবাসায় কোনও খাদ ছিল না। ছোটরা যদি এমন ভালোবাসা পায়, তবে তারা লেখাপড়া করবে প্রাণের আনন্দে। ফুলের মতো ফুটে উঠবে।
পর্ব-৬৭: জননী সারদা সন্তানের দুঃখভার লাঘব করেন
স্বামী অরূপানন্দ অল্পবয়সে সংসার ত্যাগ করে সন্ন্যাসী হয়ে একটি আশ্রমে যোগ দেন। সেখানে তাঁকে কঠোর পরিশ্রম করতে হত। থাকা ও খাওয়ার কষ্ট তো ছিলই, তাছাড়া আশ্রমের প্রধান তাঁকে অনেক সময় পীড়ন করতেন। এতসব সহ্য করেও অরূপানন্দ ওই আশ্রমের অধ্যক্ষকে শ্রদ্ধার চোখে দেখতেন। তাই নিদারুণ কষ্ট সহ্য করেও তিনি ওই আশ্রমে অনেকদিন ছিলেন।
গল্পবৃক্ষ, পর্ব-১: হাতির মতো বুদ্ধি?
গল্প শোনার আগ্রহ মানুষের চিরকালীন প্রবণতা। কেন ভালো লাগে? অবসরের বিনোদন হল গল্প, অনেককিছু জানা যায় বৈকী! কোথায় গল্প হচ্ছে না? রাস্তায়, বাড়িতে, বাসে, ট্রেনে, বাজারে, চায়ের আড্ডায় কিংবা কেজি থেকে পিজির ক্লাসে, হোটেল থেকে হোস্টেলে, বোর্ড মিটিং থেকে রাজনীতির ময়দানে কল্পনা জল্পনা মিশিয়ে যে সংলাপধর্মী বার্তালাপ চলে, তাকে ভালো কথায় আড্ডা, আলাপচারিতা বলা যায়।