মাতামহের রাজ্য থেকে ভরত অযোধ্যায় এসেছেন, পিতার ভবনে। সেখানে পিতার দর্শন না পেয়ে গেলেন মাতার আলয়ে। প্রবাসী পুত্রকে দেখে আনন্দে আত্মহারা কৈকেয়ী তাঁর স্বর্ণময় আসন ত্যাগ করলেন। ধার্মিক ভরত, দেখলেন তাঁর নিজভবন শ্রীহীন। সেখানে প্রবেশ করে, তিনি মায়ের শ্রীচরণ স্পর্শ করলেন। রানি কৈকেয়ী ভরতকে স্নেহভরে জড়িয়ে ধরলেন। তাঁর মাথার ঘ্রাণ নিয়ে ঠাঁই দিলেন নিজের কোলে।
সেরা পাঁচ
অসমের আলো অন্ধকার, পর্ব-৩৮: অসমের কয়েকটি জনজাতি
অসমের বরাক উপত্যকায় রয়েছে ৩টি জেলা। বরাক উপত্যকায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জাতির, গোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করেছেন। বাঙালি, মণিপুরি, ভোজপুরি, বর্মণ, অসমীয়া, মার, মিজো, কুকি এবং আরও অনেক জাতির লোক এ অঞ্চলে মিলে মিশে বসবাস করছে। অসমের প্রাচীন জনজাতিদের মধ্যে এক হচ্ছে কাছারি। এই কাছারিরা মঙ্গোলীয় কিরাত গোষ্ঠীর অন্তরগত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
পর্ব-৫৫: খুনি কয়েকদিন ধরেই কৌশিকীকে নিখুঁতভাবে অনুসরণ করেছে
সম্ভবত কৌশিকী তখন বাথটাবেই ছিল অর্ডার দেওয়া ওয়াইন বাইরে রাখতে বলেছিল। প্রতিদিন কাজের শেষে সন্ধেবেলায় নিয়মিত কৌশিকী ওয়াইন অর্ডার করেছে একটা নির্দিষ্ট সময়ে। হোটেলের সিস্টেম থেকে এই তথ্য পাওয়া গিয়েছে। তার মানে যে খুনি সে এই তিন চারদিন ধরে কৌশিকীর নানা হ্যাবিট নিখুঁতভাবে ফলো করেছে।
গল্পবৃক্ষ, পর্ব-৫: বাঃ নর
এ বার একটা বানরের গল্প জাতকমালা থেকে। সেবার বোধিসত্ত্ব রাজার অমাত্য হয়ে জন্মেছেন এবং প্রভুকে ধর্ম ও অর্থবিষয়ে পরামর্শ দিয়ে তাঁর সর্বার্থসিদ্ধি করেন। একবার প্রান্তদেশীয় জনগণ বিদ্রোহী হল, সেই সংবাদ রাজার কাছে পৌঁছল।
পর্ব-৭১: মা সারদার নলিনীর মানভঞ্জন
শ্রীমার ছোট ভাজ নিজে রেঁধে নিজের ঘরে খান। তার কিছু ভাগে পাওয়া ধানজমি আছে। এছাড়া সিংহবাহিনী মন্দিরের আয়ের কিছু অংশও আছে। সব মিলিয়ে তার চলে যায়। সে বিধবার কঠোর জীবন যাপন করে। তার মেয়ে রাধু আর জামাই শ্রীমার সংসারেই খান। তবে ছোট বউও সাধ্যমতো তাঁদের রেঁধে খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। তার রাধুকে নিয়ে শ্রীমার সঙ্গে ঝগড়া লেগেই আছে।
দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৪৪: আনন্দী—এক লড়াইয়ের নাম
সরস্বতীর লীলাকমল বিভাগ মহিলা লেখকদের গল্প বলে। লেখা মানে আবেগ, অভিব্যক্তি। আজ মনে হল মহিলা চিকিৎসকদের শুরুর লড়াইটাও জানা দরকার। আমি বলি আনন্দীকে নিয়ে। চিকিৎসক আনন্দী গোপাল!
মাথাব্যথার সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে নিজেই বানিয়ে ফেলুন এই ‘আশ্চর্য মলম’
কারও একটু রোদে বের হলেই মাথা ধরে যায়। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে বেশিরভাগ মানুষই দোকান থেকে মলম কিনে মাথায় লাগান। সামান্য একটু মলম লাগালেই অনেকখানি আরাম বোধ হয়। কিন্তু সেই আরাম তো ক্ষণস্থায়ী। তার চেয়ে বরং বাড়িতে নিজেই তৈরি করে ফেলুন মাথাব্যথার মোক্ষম ওষুধ।
সতীদাহপ্রথা বন্ধ করতে দ্বারকানাথও ভূমিকা নিয়েছিলেন
কালীপুজো পূজো, নাকি পুজো? খুদেকে বাংলা বানান শেখান সহজ উপায়ে
শব্দ-ব্রহ্ম: গতি
পর্ব-৬৪ : অকারণে কেউ অন্যের ভালো করতে যায় না
কোনও এক বনের ধারে এক ভীল থাকত। শিকার করে মাংস বিক্রি করেই জীবন কাটত তার। প্রতিদিনের মতো একদিন সে পাপবৃদ্ধির জন্যেই শিকার করতে বনে ঢুকল। এদিক ওদিক ঘুরতে ঘুরতে শুরুতেই সে কালো পাহাড়ের নিচে এক বিরাট শূকর দেখতে পেল। তাকে দেখেই ধনুকের জ্যা কান পর্যন্ত টেনে এক তীক্ষ্ণ বাণ ছুড়ল সেই ভীল।
ত্রিপুরা: আজ কাল পরশুর গল্প, পর্ব ৩৬: বীরচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথ
রাজার পর যুবরাজ হলেন সিংহাসনের প্রথম দাবিদার। তাই ঈশানচন্দ্রের মৃত্যুর পর স্বাভাবিক ভাবেই রাজ্যাধিকারী হলেন ‘যুবরাজ’ বীরচন্দ্র। কিন্তু পাকাপোক্ত ভাবে তাঁর রাজত্বলাভ মোটেই মসৃণ ছিল না। বীরচন্দ্রের দুই ভাই চক্রধ্বজ ও নীলকৃষ্ণ এই রোবকারী ‘জাল’ অভিযোগ করে ইংরেজ সরকারের কাছে ত্রিপুরা রাজ্যের উপযুক্ত দাবিদার হিসেবে তদবির শুরু করলেন।
পর্ব-৯৮: মংপুর কমলালেবু পেয়ে অসুস্থ কবি খুব আনন্দ পেয়েছিলেন
সাহিত্যের প্রতি গভীর আকর্ষণ ছিল মৈত্রেয়ী দেবীর। লিখতেন, যত না লিখতেন, তাঁর থেকে ঢের বেশি পড়তেন। জীবনের প্রথম দিকে লিখতেন কবিতা। বিস্ময়কর হলেও সত্য, বছর ষোলো যখন বয়েস,তখনই বের হয়েছিল তাঁর প্রথম বই। সে বইয়ের নাম ‘উদিতা’। ভূমিকা লিখে দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ।
বসুন্ধরা এবং…, ৩য় খণ্ড, পর্ব-৪২: অরুণাভ অন্তর্ধান
আসলে আমরা যে সময় বড় হয়েছি, সেই সময় মানুষের সভ্যতা ভদ্রতা আচার-আচরণে চুইংগামের মত স্বার্থ লেগে থাকত না। আমরা যখন বুড়ো হলাম দেখলাম বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আচার-আচরণ স্বার্থের তেলে চুপচুপ করছে তার গায়ে সভ্যতা ভদ্রতার গঙ্গাজলের ছিটেফোঁটা ছুঁতেই পারছে না।
ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার গল্প: জুতা আবিষ্কার
বরকর্তা হিসেবে একটা নিটোল বিয়ের সুচারু ব্যবস্থাপনার পর সবাই নিশ্চিন্ত হয়ে বিয়ের আসর ছেড়ে ভুরিভোজের ঠিকানায় পা বাড়িয়েছি, তখন কন্যাপক্ষের এক যুবক এসে বললেন—কাকু ট্রলিব্যাগটা দিয়ে দিন। গাড়িটা যাচ্ছে ব্যাগটা বাড়িতে পাঠিয়ে দিচ্ছি।