জেরার মুখে বৌমা বিউটি সেটা অস্বীকার করেননি। অস্বীকার না করার যুক্তিযুক্ত কারণ দুটো। এক নম্বর ফ্রিজের মধ্যে যে দুটো সন্দেশ রয়ে গিয়েছে এটা বিউটি জানতেন না।
রহস্য উপন্যাস: হ্যালো বাবু!
হ্যালো বাবু, পর্ব-৫: আজ ভোর বেলায় কি আপনি সুষমা দেবীকে জানলায় দেখে ছিলেন?
রাতে খাওয়াদাওয়া করে গিয়েছিল। কাজের মাসি মলিনা রাতে বাড়িতে ছিল। বাইরে থেকে বাড়িতে আসার পুরনো দু’ পাল্লার সদরদরজার বদলে এক পাল্লার ডোর লক লাগানো দরজা হয়েছে। এত বছরে এই একটাই পরিবর্তন।
হ্যালো বাবু! পর্ব-৪: উষ্মা প্রকাশ করে কালো ধোঁয়া উড়িয়ে চলে গেল বিপুল পালের জিপগাড়ি
বুবু বাবুর সঙ্গে স্টুডিয়ো শুটিং-এ যেতো তবে আউটডোরে নয়। তখন বুবু থাকতো বাবুর নাটকের দলের একজনের বাড়িতে অতিথি হয়ে। বুবু বাবুর সঙ্গে খাঁচায় নয়, হারনেস বাঁধা বুবু বাবুর কাঁধে চেপে স্টুডিয়োতে যেত।
হ্যালো বাবু! পর্ব-৩: সুষমা দেবীর ঘরের দুটো জানালার উপরের পাল্লা খোলা ছিল
মৃতা সুষমা দেবীর ছেলে পল্লব এখনও গুম হয়ে আছে। কথা জিজ্ঞেস করলে একটা দুটো উত্তর দিচ্ছে। বৌমা’র কান্না থামছে না। বাবু মানে আমাদের ধৃতিমান একটা ব্যাপারে বেশ অবাক হল।
হ্যালো বাবু! ঘোমটা, পর্ব-২: মৃতদেহ যখন স্পটে পড়েছিল, তখন অস্বাভাবিক মৃত্যুই
ডিটেকটিভ ডিপার্টমেন্টের লোকজন আসার আগে মৃতদেহ ময়নাতদন্তে যাবে না। ধৃতিমান এক ঝলকে দেখে নিল বিভূতি বা ডিপার্টমেন্টের কেউ তখনও পৌঁছননি। সুতরাং ধরে নেওয়া যেতে পারে ক্রাইম স্পট একই রকম আছে।
হ্যালো বাবু! ঘোমটা, পর্ব-১: বাবুর জীবনসঙ্গী বলতে কেবল একটি কাকাতুয়া
বাবুকে চেনেন? না, না সন্দীপ রায় নন। তবে বাবুও ছবি বানিয়েছে। মানে চিত্রপরিচালক। নাম বললেই ফস করে চিনে ফেলার মতো বিখ্যাত সে নয়। নাম ধৃতিমান। না, চ্যাটার্জিও নয়।