সকালে কাঠবাদামের ঠোক্কর দিতে দিতে হঠাৎ বুবু ‘বাবু স্টিকার বাবু স্টিকার’ বলে চেঁচাতে লাগল। এ সব চিৎকার চেঁচামেচির খানিক পরেই বুবু বলতে থাকবে, ‘চেঁচাচ্ছিস কেন? কিরে? চেঁচাচ্ছিস কেন?’
বাবু বুবুর কথা স্পষ্ট বুঝতে পারে।
রহস্য উপন্যাস: হ্যালো বাবু!
পর্ব-১৯: অবশেষে পুলিশ জানতে পারে নিখিলকে কারা উইকেন্ড এসকর্ট সরবরাহ করত
নিখিল সেনের পরামর্শে কিছুটা আর্থিক সাহায্য করার জন্য এগিয়ে গিয়েছিলেন সেই নামী ক্রিকেটার। মৃতের বাড়ির থেকে সেই সাহায্য নিতে অস্বীকার করা হয়েছিল। নিখিল সেন সত্যি সত্যি সাহায্য করতে তো চাননি। সাহায্য করার একটা বাতাবরণ তৈরি করতে চেয়েছিলেন।
পর্ব-১৮: শ্রুতি সেন কি সত্যি বলছেন?
একবারও পিছনের দিকে না তাকিয়ে শ্রুতি সেন সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় উঠে যাচ্ছেন। তাঁর দিকে তাকিয়ে ধৃতিমান ভাবছিল হয়ত সবই ঠিকঠাক বলছেন। কিন্তু যদি না বলতেন তাহলে? শ্রেয়া ম্যাডাম কি ধমকে চমকেও এনার কাছ থেকে কোনও কথা বের করতে পারবেন?
পর্ব-১৭: নিখিল সেনের মৃত্যু নিয়ে আদালতে প্রশ্ন উঠবেই
শ্রেয়া বাসু কনস্টেবল দত্তকে নিয়ে একবার ঘুরে এসেছেন। তাঁরা তাদের মতো জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। কিন্তু বাবুর মনে হল তার নিজের একবার যাওয়া উচিত। শ্রুতি সেনের সঙ্গে গিয়ে একবার কথা বলাটা জরুরি। শ্রুতি নিখিল সেনের স্ত্রী।
পর্ব-১৬: সঞ্জয় বাড়ি ফিরে দেখল বাথটবে পুনম অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছে
সঞ্জয়কে ভয় দেখাতে পুনম বিবাহ বিচ্ছেদের মামলার হুমকি দিল। ব্যবসাকে আলাদা করে নেবারও কথা জানিয়ে দিল। আসলে পুনম এগুলো সবই অভিমান থেকে করেছিল। যাতে সঞ্জয় ভুল বুঝতে পেরে তার কাছে আবার ফিরে আসে। ঠিক আগের মত।
পর্ব-১৫: নীলাঞ্জনা চায় সামাজিক স্বীকৃতি
পুলিশ রেকর্ড আর কোর্টের নথি ঘেঁটে বাবু নিখিল সেনের সাম্প্রতিক অতীতের কয়েকটি কেসের খুঁটিনাটি বের করে ফেলল। তিনটি কেসেই মিল হল, নিশ্চিত খুনের দায় থেকে অপরাধীদের বেকসুর খালাস করতে সক্ষম হয়েছেন ব্যারিস্টার নিখিল সেন।
পর্ব-১৪: মৃত্যুর রাতে নিখিল কি শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছিলেন?
সেদিন রিসর্ট-এর ঘরে দ্বিতীয়বার খুঁজতে গিয়ে খাটের পাশে কার্পেটের উপর চকচকে কিছু একটা চোখে পড়ল। আঠা হালকা হয়ে আসা খুদে একটা হলোগ্রাফিক স্টিকার। সেই একটা ছোট্ট স্টিকার অনেক কিছু বলে দিল।
পর্ব-১৩: খদ্দের সেজে ধৃতিমান পৌঁছল এসকর্ট সার্ভিসের অফিসে
এসকর্টদের মধ্যে থেকেশেষ দিনের সেই মেয়েটির কাছে। জানা গেল এটা একটা প্রায় নিখুঁত খুন। কিন্তু খুনীর মুখোমুখি পৌঁছেও প্রথম আর সম্ভবত এই শেষবারের মতো ধৃতিমান খুনিকে ছেড়ে দিল। কিন্তু কেন?
পর্ব-১২: পার্টি থেকে ফিরে সঞ্জয় দেখলেন পুনম বাথটবে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছেন
চক্রবর্তী সাহেবের ফোন পেয়েই তড়িঘড়ি তৈরি হয়ে নিয়ে ধৃতিমান ওলা চড়ে রওনা দিল দক্ষিণ শহরতলীর উপকন্ঠের সেই রিসর্টে। এই রিসর্টের আসল মালিক রাজ্যের এক প্রভাবশালী মন্ত্রী।
পর্ব-১১: ধৃতিমান চৌধুরীর মোবাইল সোনার কেল্লার ক্যামেল রাইডের সুরে বেজে উঠল
ড্রাইভার ছিল না লোকটি নিজেই ড্রাইভ করছিলেন। কলকাতা পর্যন্ত অনেকটা রাস্তা শুধু থানার ওই মেজ বাবুর ফোন নম্বরের ভরসা করে রাস্তায় বের হননি এই ব্যবসায়ী।
পর্ব-১০: সুষমা খুনে বিউটিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ আদালতের
অপরাধের তদন্ত সঠিক সময় না হলে টেলিভিশনের পর্দায় চায়ের কাপ হাতে নিয়ে দীপক চ্যাটার্জি এবং রতনলালরা বসে পড়বেন। তাই পুলিশের ব্যাকরণ বইতে আইনকানুন হল কর্মধারয় সমাস। যাহাই আইন তাহাই কানুন।
পর্ব-৯: দোতলার জানলা থেকে সুষমাকে চিনে ফেলেছিল ইস্ত্রিওলা শ্যামলাল
বউদি বিউটি বলেছিল ভুল হয়ে গিয়েছে। তার পরদিন অফিসফেরতা টেস্টের ডিবে নিয়ে এসেছিলেন। শ্রেয়া আর দত্ত গিয়ে বিউটির হাওড়ার কলেজ থেকে একটা ইনভেস্টিগেশন সেরে এসেছেন।
পর্ব-৮: সুষমার ব্লাড স্যাম্পেলে সায়ানাইড!
ভবানী পাল কয়েকবার সুষমা করের সঙ্গে বাড়ি বিক্রির ব্যাপারে কথা বলেছে, কিন্তু সুষমার ছেলে এবং বৌমা পল্লব আর বিউটির সঙ্গে ভবানী পালের আদায় কাচকলায় সম্পর্ক। এই ব্যাপারটা আবার কাকুকে সন্দেহ থেকে সরিয়ে দিচ্ছে। কি
হ্যালো বাবু, পর্ব-৭: বাড়ি লিখে দেওয়া নিয়ে ছেলে-বৌমার সঙ্গে প্রায়শই অশান্তি হতো
ধৃতিমান নিজের পদ্ধতিতে ইনভেস্টিগেশন শুরু করে কতকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ‘লিড’ পেল। এক পল্লবের ব্যবসা খুব একটা ভালো চলে না। দুই যে প্রোমোটার বাড়িটা নেবে সে শুধুমাত্র সূষমা করের দোতলাবাড়িটুকুই নেবে না।
হ্যালো বাবু, পর্ব-৬: শ্রেয়া বসুর ফোন মানে গুরুত্বপূর্ণ খবর আছে
জেরার মুখে বৌমা বিউটি সেটা অস্বীকার করেননি। অস্বীকার না করার যুক্তিযুক্ত কারণ দুটো। এক নম্বর ফ্রিজের মধ্যে যে দুটো সন্দেশ রয়ে গিয়েছে এটা বিউটি জানতেন না।