এই গল্পের সময়টা একটু পিছিয়ে। মানে এই রহস্য সমাধানের সূত্র ধরেই আজকের ডিসিডিডি ভৈরব চক্রবর্তীর সঙ্গে ধৃতিমানের আলাপ। গড়িয়া রথতলার শ্রেয়া বাসু তখনও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছে। বাবা কনস্টেবল ত্রিদিব বসু কলকাতা পুলিশের কর্মী। এরও বেশ কয়েক বছর পর শ্রেয়া যখন ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে হাতে কলকাতার একটি মাঝারি ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি থেকে চাকরির চিঠি পেয়েছে, তখনই তাদের সংসারে সেই ভয়ংকর বিপর্যয় ঘটে গিয়েছিল।
