রবীন্দ্রনাথের তখন বছর উনিশ বয়েস। ‘প্রাণাধিক রবি’ তাঁর পিতৃদেবের কাছ থেকে একটি চিঠি পেলেন। সেই চিঠিতে পুত্রের ইচ্ছাকে স্বীকৃতি দিয়ে পিতা যা লিখেছিলেন, তা যদি সত্য হত, তাহলে যে বাঙালির, বাংলা ভাষার কতখানি ক্ষতি হত, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। নিজেকে নিবেদন করা, সঁপে দেওয়া অনেক দূরের কথা, ব্যস্ত ব্যারিস্টার কি সাহিত্যের জন্য সেভাবে সময় দিতে পারতেন, সে প্রশ্ন তো রয়েই যায়। ভাগ্যিস তিনি ব্যারিস্টার হননি!
