খুব সম্ভবত দিনটা রবিবার ছিল। কিন্তু ওই সময়ে স্কুলের পরীক্ষা চলায় আর সামিল হতে পারলাম না। সেই বয়সে সেরকম কিছু মনে না হলেও এখন যেন মনকে একটু পীড়া দেয়।

খুব সম্ভবত দিনটা রবিবার ছিল। কিন্তু ওই সময়ে স্কুলের পরীক্ষা চলায় আর সামিল হতে পারলাম না। সেই বয়সে সেরকম কিছু মনে না হলেও এখন যেন মনকে একটু পীড়া দেয়।
আমৃত্যু ডিরোজিয়ান রাধানাথ ছিলেন হীরক শ্রেষ্ঠ কোহিনুর। একজন সর্বোপরি এক সম্পূর্ণ মানুষ। বাল্যবিবাহ ঘৃণা করতেন বলে মায়ের আদেশেও এক বালিকাকে বিয়ে করতে রাজি হননি।
বনভোজন পিকনিক বা ফিস্ট যাই বলি না কেন, এ সব ক্ষেত্রে ভোজ বলতে এক বিশাল এলাহি আয়োজনের কথাই মনে আসে। চোখের সামনে বিরিয়ানি মুর্গ-মুসসাল্লাম এ সব খাবারের ছবি ভেসে ওঠে।
১৮৪৮ সালের ২৯ এপ্রিল কেরালার এক প্রত্যন্ত অঞ্চল ত্রিবাঙ্কুরের কিলিমানুর রাজপ্রাসাদে তাঁর জন্ম হয়। পিতা নীলকণ্ঠন ভট্টতিরিপদ ছিলেন সেই অঞ্চলের বিখ্যাত সংস্কৃতজ্ঞ ও আয়ুর্বেদাচার্য।
‘বাংলার বাঘ’ আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের নাতি প্রকৃত অর্থেই ছিলেন প্রাণিবিদ্যার বাঘ। বিজ্ঞানের এই নব শাখাটিকে তিনি করেছিলেন পর্ণ-পুষ্পে সুসজ্জিত। পিতা ছিলেন রমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ও মাতা তারা দেবী।
বিদ্যাসাগরের ‘বর্ণপরিচয়’ সব বাঙালিই শৈশবে পড়েছে। যারা গলায় টাই ঝুলিয়ে, দুলিয়ে সাহেব স্কুলে যায়, তাদের কথা আলাদা। তারা ‘বর্ণপরিচয়’-এর গোপালকেও চেনে না, রাখালকেও চেনে না। এই না-চেনাদের এখন বাড়-বাড়ন্ত।
মাসি যেমন সুন্দর বাংলা বলতেন, তেমনই সুন্দর ইংরিজি। আর আগ্রার প্রভাবে হিন্দি তো প্রায় মাতৃভাষা। দিল্লি থেকে জাতীয় কার্যক্রমে সেই সময়ের ‘ঘরানা অউর পরম্পরা’ অনুষ্ঠানে মাসিকে দেখে খুব ভালো লাগতো।
বারবার চোখে ভাসছে মাসির সিনিয়র ছাত্রীদের সেই মুখগুলো। দিপুদি শিবানিদি ঝর্ণাদি…যাঁদের তান শুনতে শুনতে নিয়মিত গানঘরে ঢুকতাম। যাঁরা ছিলেন সপ্তসুরের কান্ডারি।
ইন্দ্রিয়-মন-বুদ্ধিকে বিমোহিত করে এই কাম ক্রোধাদি আমাদের অনেক পাপ কর্ম করায়। স্থূলদেহ থেকে ইন্দ্রিয় শ্রেষ্ঠ, ইন্দ্রিয় থেকে মন, মন থেকে বুদ্ধি, বুদ্ধি থেকে আত্মা। সুতরাং সর্বাগ্রে ইন্দ্রিয়, তারপর মন ও বুদ্ধির নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন।
প্রথম সাক্ষাতের পর পরের সপ্তাহের রবিবার। গান শেখার প্রথম দিন। সেই সে দিনের গানঘরে এসে বসলাম। আর বাবা বসলেন গানঘর লাগোয়া সুন্দর ঘরটিতে।
গান্ধারের রাজপুত্রী এবং হস্তিনার রাজবধূ গান্ধারী পিতার দুঃসহ মৃত্যু, ভ্রাতার প্রতিশোধস্পৃহার উপরে উঠে স্বামীর জন্য বেঁধেছিলেন তাঁর চোখ আর পুত্রদের জন্য বেঁধেছিলেন নিজের মন, কিন্তু সময় তাঁর সব কেড়ে নিয়েছিল।
যতদূর মনে পড়ছে বেহালা চৌরাস্তা পেরিয়েই বাঁ হাতে এক মিষ্টির দোকান। বীরেন রায় রোড ইস্ট ধরে কিছুটা এগিয়ে ডানদিকে ঘুরে গলির শেষ বাড়ি।
উত্তম কুমারকে সারাজীবন যত মানুষ অপমান করেছেন তার তালিকা তৈরি হলে ওঁর রিলিজ হওয়া ছবিগুলোকেও ছাড়িয়ে যাবে।
এখন সব থেকে অমধুর মেসেজ, “দ্য পারসন হুম ইউ আর কলিং ইজ নট অ্যাকসেপটিং ইয়োর কল”। সেটা যদি আপনার মেয়ে অথবা বউয়ের মোবাইল ফোন থেকে আসে, তাহলে মনে হয় বাড়ি গিয়ে একহাত নিয়ে আসি।
গরিব চাষিদের কল্যাণের জন্য তিনি ছিলেন উদার হস্ত। তৈরি করলেন প্রভিডেন্ট ফান্ড, খুললেন কৃষি ব্যাংক। এছাড়া কৃষক স্বার্থে অনেক কিছু করলেন।