শনিবার ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

বিচিত্রের বৈচিত্র

নেতাজি ছাত্রদের অনুপ্রাণিত করেছিলেন দেশসেবার মন্ত্রে

নেতাজি ছাত্রদের অনুপ্রাণিত করেছিলেন দেশসেবার মন্ত্রে

শুভ সকাল। আমার সকল স্নেহের ছাত্রছাত্রীরা তোমরা আশা করি ভালো আছো। বর্তমানে আমরা একটি কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি, আশা করি ভবিষ্যতে সকল দুঃখ কষ্টের অবসান হবে। পৃথিবী আবারও নতুন করে শ্বাস গ্রহণ করবে, প্রভাতের আলোতে স্নাত হবে সমগ্র মানবপ্রজাতি। আজ ২৩ জানুয়ারি। সেই বিখ্যাত দিন যেদিন জন্ম হয়েছিলেন মহান দেশনায়ক নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। নত মস্তকে আমরা তাঁকে সশ্রদ্ধ প্রণাম জানাই। শুধু এই দিনটি নয়, বছরের প্রত্যেকটা দিন, প্রত্যেকটা মিনিট আমরা এই মহান কর্মঠ, পৌরুষকে স্মরণ করি। তিনি যেন গ্রহান্তরের কক্ষপথ হতে ছিটকে এসে...

read more
লয়ের অপর নাম মহারাজজি…

লয়ের অপর নাম মহারাজজি…

শাস্ত্রীয় নৃত্যজগতের অন্যতম কাণ্ডারি বিরজু মহারাজজির দেহাবসান হয়েছে গত ১৬ জানুয়ারি। মঞ্চ আজ শোকস্তব্ধ, থেমে গেল চিরতরে ‘লয়ের পুতুল’-এর ঘুঙুর। তাঁর বিদায়কালে এহেন অভাবনীয় শিল্পীসত্তার প্রতি রইল আমাদের শ্রদ্ধার্ঘ্য।‘মালতী গুন্দাভ কেশ প্যায়ার গুলগবারে মুখ দামিনী সি দমখত চল মাতয়ারি চল মাতয়ারি, চল মাতয়ারি’ঝাড়বাতির চতুর্ভেদী আলোর ছটায় সুসজ্জিত এক ‘রঙমহাল’এ জুঁই, রজনীগন্ধা আর আতর সুবাসিত পথ ধরে এসে দাঁড়ালেন যিনি তাঁর চলনে শাস্ত্রীয় শিক্ষার স্পর্শ যেন পরতে পরতে। দু পায়ে দুশো দুশো চারশো ওজনের ঘুঙুর নিয়ে যথাযথ সেলামির পর...

read more
যেতে পারি কিন্তু কেন যাব?

যেতে পারি কিন্তু কেন যাব?

বাংলায় তুর্কি আক্রমণের পরে বাঙালির জাতীয় জীবনের আইডল, সুপারহিরো হিসাবে প্রতীকী ধারণা হিসাবে মূর্ত হয়ে উঠেছিলেন 'শ্রীকৃষ্ণ'। শ্রীকৃষ্ণ ঈশ্বর, হিন্দু দেবত্ববাদে বিশ্বাসী সাধারণ মানুষের জাতীয় আত্মতুষ্টিকে মালাধরের বীররস সমৃদ্ধ শ্রীকৃষ্ণের ইমেজ এই অন্য স্তরে উন্নীত করেছিল। শ্রীকৃষ্ণ হোক বা রামচন্দ্র বাঙালির, আদর্শবান সুপারহিরোরা তথা মানববেশী ঈশ্বরদের অরিষ্টাসুর, কেশি বা রাবণ বধের প্রোটোটাইপ গড়ার মধ্য দিয়ে বাঙালির হাতে আশ্বস্তির চাবিকাঠি তুলে দিয়ে চেতনাগতভাবে তাকে খানিকটা আরাম দিলেও মানুষ মানুষকেই বেশি ভালো চেনে। তাই...

read more
আক্ষেপ থেকেই গেল…

আক্ষেপ থেকেই গেল…

চাপারমুখ আর জাগিরোড‌ থেকে মামারা যেতেন গ্রামের বাড়িতে।‌ তাঁদের হাত দিয়ে যেত 'শুকতারা', 'নবকল্লোল', দেব সাহিত্য কুটিরের নানারকম বই। মধ্য অসমের ওইরকম একটি দূর দরিদ্র গাঁয়ে বসে সেই অতি শৈশবে বাঁটুল দ্য গ্রেট, হাঁদা-ভোঁদার সঙ্গে আমার পরিচয়। পরে দাদারা কলেজে পড়ার সময় হোজাই লংকা থেকে স্বপ্নের পত্রিকাগুলো নিয়ে আসত।‌ এর পরের সিরিজটি ছিল নন্টে-ফন্টে আর বাহাদুর বেড়াল।‌ ২০১৩-তে কলকাতা বইমেলায় অসম প্রকাশন পরিষদের স্টল দিই আমরা। বিরাট‌ অনুষ্ঠান হয়। সঞ্চালক কালিকাপ্রসাদ। মুখ্য অতিথি সাহিত্যিক শংকর আর শীর্ষেন্দু...

read more

 

 

Skip to content